পাতা:অধিকার-তত্ত্ব.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধিকার-তত্ত্ব । b's নিবৃত্ত হইবেন। বরং আবশ্বকানুসারে সেই ইংরাজীবক্ততার মধ্যে—স্থানে স্থানে ভারতীয় ব্রহ্মজ্ঞান ও পরমার্থতত্ত্ব-প্রতিপাদক সংস্কৃত শব্দই ব্যবহার করিবেন । যথা “ ব্রেহ্ম, পরমাত্মা, জীবাত্মা, শ্রবণ-মনন-নিদিধ্যাসন, সমদম-বিবেক-বৈরাগ্য, জপ-তপ, সাধন, পূজা, থ্যান, ধারণা, অধ্যয়ন, যোগ, মুক্তি, ব্রহ্মজ্ঞানী, ব্রহ্মবাদী,” ইত্যাদি ইত্যাদি । এতাদৃশ ভারতীয় শব্দ ব্যবহার দ্বারা ঐরূপ বক্তৃতা কর্তৃক প্রকৃত স্বক্ষ ব্রহ্মতত্ত্ব প্রচারিত হইবেক ; কিন্তু ঐ সকল ইংরাজীশব্দ-বিশিষ্ট বক্ততা এক প্রকার খৃষ্টধর্ম্মই প্রসব করিবেক । অগ্রসর-ত্রহ্মের। যে খৃষ্টকে ধর্ম্মনায়ক করিয়াছেন এবং বাইবেল শাস্ত্রে মোহিত হইয়াছেন ংরাজী বক্তৃতাই তাহার অন্যতম কারণ । ব্রাহ্মসমাজের পুরাবৃত্তকে ধীর-ভাবে চিন্তা কর, এই কথার সভ্যতা বুঝিতে পরিবে । অতএব এই কথা স্মরণে রাখিতে হইবে যে, যেখানে শ্রোতার কেবল ইংরাজীতেই অধিকার, কেবল সেইখানেই ইংরাজীভাষায়, নচেৎ অন্যত্রে, ভারতীয় ভাষাতে উপদেশ দিতে হইবেক । চতুর্দশ-অধ্যায় । س----حمله به تاسیس-- जॉङ्ङांद ! ১ । যদিও এক এক ব্যক্তির শরীরের গঠন, মনের প্রকৃতি ও আত্মার ভাব ভঙ্গী এক এক, প্রকার, তথাপি ट्रे