পাতা:অধ্যাত্ম-রামায়ণম্‌ - পঞ্চানন তর্করত্ন.pdf/২০৭

লঙ্কাকাও ৷ Q లి বলবান হইয়াছিল; আর যাহার রাম শক্তিশূন্য, লাগিল; তখন ধেমধ্যে বসিয়া পড়িল অনন্ত তাহাদিগের এতাদৃশ শক্তি কোথা হইতে হইবে ? হনুমান, সেই রাবণ-তাড়িত লক্ষ্মণকে বাহু যুগলদ্বার ঐরাম, সর্ব্বনিয়ন্ত সর্ব্বময়, সর্ব্ব-বিধাতা এবং গ্রহণ করির নাম সমীপে লইয়া আসিল । সর্ব্বদা চিদানন্দময় হইলেও মায়াগৃহীত মনুষ্যত্বের জানাদি দেব পরমেশ্বর-সকল গুরুতর পদার্থ অপেক্ষ অনুকরণে যুদ্ধ-লীলা প্রভৃতি মায়া বিস্তার করেন। গুরুত্বসম্পন্ন হইলেও হনুমানের সৌহার্দ এবং পঞ্চম অধ্যায় সমাপ্ত । ভক্তি-বলে লঘৃত্ব অবলম্বন করিলেন। সেই শক্তিও * aaa aammannstmas র্তাহাকে নারায়ণাংশসস্তৃত জানিয়া পরিত্যাগষষ্ঠ অধ্যায় । পূর্বক রাবণ-রথে গমন করিল। এদিকে রাবণও n ! st ক্রমে সংজ্ঞা লাভ করিয়া ক্রোধভরে শরাসন গ্রহণ , রাবণ,—অতিকায় প্রভৃতি প্রচুর সৈন্য, যুদ্ধে করিল ;–অনন্তর রামকেই আক্রমণ করিতে ধাবমান নিহত হইয়াছে শ্রবণ করিয়া দুঃখসত্ত্বগু এবং হইল। রাবণকে রথারূঢ় দেখিয়া, জগদীশ্বর রাঘব মতিশয় কোপাবিষ্ট হইল। মহাস্থ্যতি রাক্ষস, ইত্র- রামচন্দ্রও মহাবল হনুমানে আরোহণ পূর্ব্বক ক্রোধে জিৎকে লঙ্কারক্ষণে নিযুক্ত করিয়া স্বয়ং রামের সহিত | রাবণের প্রতি ধাবমান হইলেন । রাম বজ্রনির্যাত যুদ্ধ করিতে গমন করিল। মহাবল রাক্ষসরাজ, সদৃশ কঠোর তীব্র জ্যাশন্ধ করিলেন। অনস্তর তিনি সমুদায় অস্ত্রশস্ত্র-সম্পন্ন দিব্য-সুন্দনে আরোহণ গর্ত্তীর বচনে রাক্ষসরাজকে বলিতে লাগিলেন;– করিয়া রামকেই আক্রমণ করিতে চলিল আশী- অরে রাক্ষসাধম! দেখি আজ আমার সম্মুখে অব বিষ-সদৃশ ভীষণ-শরপ্রহারে বহুতর বানৱগণকে স্থান কর ; আমি ব্যবহিত সন্নিহিত প্রভৃতি সকল নিহত করিয়া সুগ্রীব প্রমুখ যুথপতিদিগকেও সমর- স্থানই সমান দেখিতে পাই, সুতরাং তুই কোথায় শায়ী করিল। তথায় গদাপাণি মহাবল বিভীষণকে যাইবি ? আমি সর্ব্বত্র সমদৰ্শী হইলেও আমার অবস্থিত দেখিয়া বিভীষণের প্রতি ময়ু-প্রদত্ত মহা- এরূপ অপরাধ করিয়া (জীবন ধারণ করিতে পারিবি শক্তি পরিত্যাগ করিল। সেই শক্তি বিভীষণকে ন) * অর্থাৎ আমার সমদৰ্শিত এইরূপ —পাপার বিনাশ করিতে আসিতেছে দেখিয়া লক্ষ্মণ বলিলেন – ও ও পূণ্যবানের উন্নতি আমার সমদৰ্শিতার ফল । "রামচন্দ্র, এই রাক্ষসকে অভয়দান করিয়াছেন; তোর অনুচর রাক্ষসগণ জন স্থানে যে বাণ প্রহারে তরাং ইহার বধ হওয়া অনুচিত”, বলিয়া বীর্য্য- নিহত হইয়াছে ; তোকেও তদ্বারাই নিহত করিব । বানু লক্ষ্মণ ভীষণ শরাসন গ্রহণ-পূর্ব্বক নিশ্চল (কিছুক্ষণ) আজ আমার সম্মুখে থাকৃ" | রাবণ, পর্ব্বতের ন্যায় বিভীষণের সম্মুখে অবস্থিত হই । ঐরামের বাক্য শ্রবণ করিয়ী রণস্থলে রাম-বাহন লেন। সেই শক্তি, অমোঘবল বলিয়া,লক্ষণ | পবননন্দনকে মৃতীয় শরনিকর দ্বারা আঘাত করিল। শরীরে প্রবিষ্ট হইল। জগতে মায়ার যতশক্তি রঘুনন্দন, স্বতীয় শরে আহত হইলেও সহজ প্রকটত হয়, মহাত্মা লক্ষ্মণ—সেই সমস্ত শক্তির ; তেজে পুনরায় তাহার তোজাবুদ্ধিই হইল ; এবং ঐ আশ্রয় স্বরূপ; তিনি অনস্তের অংশ এবং নারায়ণের | মহাকপি গর্জন করিতে লাগিল। অনস্তর, রঘুঘর, মূর্ত্তি ; তাহার আর মায়াশক্তিদ্বারা কি হইতে ; শরাঘাতে হনুমানের ক্ষত হইয়াছে দেখিয়া অন্ত এক পারে ? তথাপি মনুষ্যভাব তাবলম্বন করিয়াছিলেন, প্রলয় কালীন রুদ্রের স্থায় অতীব ক্রুদ্ধ হইলেন । বলিয়া তদনুসারে মুছিত হইয়া ভূতলে পতিত ; রামচন্দ্র সবেগে নিশিত শায়কের দ্বারা অশ্বরথ, ধ্বজ, হইলেন। দশানন র্তাহাকে গ্রহণ করিবার জন্য গিয়া ; সারথি, পাতাক, অন্তরসমূহ, শরাসন এবং রাজচ্ছত্র বিংশতি হন্তেও উত্তোলন করিতে পারিল না। তখন | সম্পূর্ণরূপে ছেদন করিয়া ফেলিলেন। অনস্তর অত্যন্ত বিস্মিত হইল! সামান্ত রাক্ষস—সমস্ত জগ. : পাক-শাসন ইন্দ্র যেমন ব্রজ দ্বারা পর্ব্বত ভেদ তের সার, লোকপ্রিয় বিরাটরূপী পরমেশ্বর বিষ্ণুকে করিয়াছিলেন, সেইরূপ রঘুবর বজ্রতুল্য মহাশর দ্বারা উত্তোলন করবে কিরূপে ? রাবণ, লক্ষ্মণকে গ্রহণ | লঘুসন্ধান রাবণকে বিদ্ধ করিলেন । বীরবর (রাবণ) করিতে ইচ্ছুক হইয়াছে দেখিয়া পবননন্দন | রামচত্রের শরাবীতে স্থানভ্রষ্ট ও মুছিতপ্রায় সক্রোধে তাহার বক্ষঃস্থলে বজ্রতুল্য মুষ্টি আঘাত হইল হস্ত হইতে শাসন খলিত হইয়া পড়িল । করিল। সেই মুষ্টি-প্রহারে রাবণ জানু পাতিয়া * রে স্বাক্ষসাধম! ধাকৃ তুই । আমি সর্ব্বত্র সমBBBB BBB BB BBS BB g DDD BB ttDDBB BBB BBS BBBB BBB BB BBS বহুতর রক্ত বমন করিতে লাগিল; নয়ন ঘূর্ণিত হইতে হইতে কোথায় যাইবি ? (ব্যাখ্যান্তর ) ...!