পাতা:অধ্যাত্ম-রামায়ণম্‌ - পঞ্চানন তর্করত্ন.pdf/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যাত্ম-রামায়ণ | তখন রাক্ষস রাজ বিভীষণ সৌমিত্রিকে কহিল ;– “রাক্ষসদিগের প্রতি দৃষ্টিপাত করুন; এই যে জলদ গুমিল রাক্ষস সৈন্য শ্রেণী দেখা যাইতেছে ; এই মহতী রাক্ষস চমু বিদীর্ণ করিতে যত্নবান্‌ X > * তাহাকে ধে নিহত করবেন, ইহাতে সন্দেহ নাই। তুমিই সাক্ষাং জগদীশ্বর নারায়ণ; এবং লক্ষ্মণই অনন্ত ; তোমারা দুইজনে বিশ্বনাটকের স্বত্রধার, क्लडांद्र श्ब्रtभन्न छछ अवउँौ4 श्ब्रोझ । । অষ্টম অধ্যায় সমাপ্ত । হউন। এই ব্যুহ ভেদ হইলে রাক্ষসরাজ-নদনও umwmontonumme দৃষ্টি-গোচর হইবে। যাবৎ ইন্দ্রজিতের হোম কার্য্য ভূ পারেন, আক্রমণ নবম অধ্যায় । সমাপ্ত না হয়, তন্মধ্যেই যত শীঘ্র পারেন, আক্রম করুন ; হে বীর ! , হিংসাপরায়ণ, অধার্ম্মিক দুরা বিভীষণের বাক্য শুনিয়া রাম, এই কথা বলি জ্বকে বধ করুন"। শুভ লক্ষণ লক্ষ্মণ, বিভীষণের BB SBBBDDBS B BDSDBBB BBB BB BBB BB BBBBBBB SBBBBS মায় অবগত আছি ;–সে ব্রহ্মাস্ত্রবেত্তা মায়াবী ও প্রতি শরনিকর বর্ষণ করিতে লাগিলেন। বানর BBBBB BBBS i SBBB S BBB S BBBBS BBB BBBBBB BBBDDD DD BBBB BBB BB BBBS DDD DDS DDDD DDDDD DDDD DDS DDDD DDD DDS কথাও বিদিত আছি। আমি বরাবরই জানি লক্ষ্মণ পতিদিগকে প্রহার করিতে লাগিল। কুঠার, নিশিত আহার নিদ্রা ত্যাগ করিয়াছে; জানিয়াও ভবিষ্যৎ - বীণ, খড়গ, যষ্টি ও তোমার দ্বারা (রাক্ষসেরা ) কার্য্যের ইন্দ্রজিং বধের গুরুতরত্ব উপলব্ধি করিয়া বানর সৈন্যদিকে আঘাত করিতে লাগিল; তখন তখন হইতে চুপ করিয়া আছি কঠোর করিতে ।

  • 忒 # zo! অত্যন্ত কোলাহল হইয়া উঠিল । বানর ও নিষেধ করি নাই (বিভীষণকে এই বুধ বগা রাক্ষসগণের তুমুলযুদ্ধ বাধিয়া গেল। ইন্দ্রজিৎ জ্ঞানিশ্রেষ্ঠ রাম লক্ষ্মণকে বলিলেন “ভাই লক্ষ্মণ । ।

নিজ সৈন্যগণকে শক্রহস্তে দলিত হইতে দেখিয়া DDS Bk BBDDDBBBB BB BBBS BBBB BBBB BBB BB BBBB BB শীঘ্র নির্গত হইল। মহাক্রোধে রথরোহণ এবং শরাসন গ্রহণ পূর্ব্বক যুদ্ধের জন্য সুমিত্রানন্দনকে আহবান করত রণক্ষেত্রে গমুন করিল । “হে সেমিত্রি । আমি মেঘনাদ ; তুই জীবিত থাকিতে আর আমার নিকট হইতে মুক্তি পাইবি না" তথায় পিতৃব্যকে দেখিয়া নিষ্ঠুর বাক্য বলিতে লাগিল – “তুমি এইখানেই জন্সিয়াছ, বড় হইয়াছ ; আমার পিতার সহদোর ভ্রাতা তুমি ; কিন্তু এক্ষণে স্বজন পরিত্যাগ করিয়া শত্রুর দাসত্ব করিতেছ ; তোমাকে ধিকৃ! তুমি পুত্র দ্রোহ করিতেছ কিরূপে ? তুমি অতিশয় পাপিষ্ঠ এবং দুর্ব্বদ্ধি। এই বলিয়া রুথবরে অধিষ্ঠিত ইন্দ্রজিৎ হনুমানের পশ্চাতে অবস্থিত, লক্ষ্মণকে দর্শন করিয়া মহা প্রমাণ ঘোর শরাসন উদ্যত করিয়া বিস্ফারিত করিতে লাগিল ; তাহার অধিষ্টিত রথে আয়ুধ ও কৃপাণ সকল সুব্যক্তরূপে দৃষ্টিগোচর হইতেছিল। ইন্দ্রজিৎ বলিতে লাগিল ;– নজরে বানরগণ! আজ আমার শরনিকর তোদের জীবন গ্রহণ করিবে” । অনস্তর শত্রু নাশন দাশরথি লক্ষ্মণ, ক্রুদ্ধ সর্গের ভায় নিশ্বাস ফেলিতে ফেলিতে তনয়কে নিহত কর। লক্ষ্মণ! হনুমানূ প্রভৃতি সঙ্কল যুথপতিগণ সৈন্তপরিবৃত ভল্লুক রাজ জাম্ববান এবং মস্তিগণের সহিত বিভীষণ, তোমার অনুগমন করিবেন । তিনি (বিভীষণ) সেই দেশের অভিজ্ঞ এবং রিপুদিগে ছিদ্র অবগত আছেন।” বিভীষণের সহিত ভীম-বিক্রম লক্ষ্মণ, রামবাক্য শ্রবণ করিয়া অন্য এক শ্রেষ্ঠ কাম্মুক গ্রহণ করিলেন। সুমিত্রী-নন্দন, ঐরামের পাদপদ্ম স্পর্শ করিয়া সহৰ্ষে বলিলেন “আজ আমার শরাসন মুক্ত শরজাল, রাবণিকে নির্ভিন্ন করিয়া ভোগবতী ( পাতাল-গঙ্গা) জলে স্নান করিবার জন্য পাতালে গমন করিবে” । সৌমিত্রি ইহা বলিয়া ঐরামকে প্রদক্ষিণ ও প্রণাম করিয়া ইত্রজিতের নিধনাভিলাষে দ্রুত পাদ-বিক্ষেপে গমন করিলেন । বহুসহস্র বানর পরিবৃত হনুমান, কঁহার পশ্চাৎ পশ্চাৎ অনুগমন করিল। মন্ত্রিগণ সমভিব্যাহারে বিভীষণ, সত্বর তাহার সহিত গমন করিল। জাম্ববানূ-প্রমুখ ভল্লুকগণ সত্বর সেীমিত্রির অনুগমন করিল। বানগণের সহিত লক্ষণ নিকুম্ভিলা দেশে গমন করিয়া দূর হইতে রাক্ষস বহুল সৈন্য-সমূহ শৱ সন্ধান করিয়া রাক্ষসশ্রেষ্ঠ ইস্ৰজিতের প্রতি দেখিতে পাইলেন। (তখন মহাবিক্রম সৌমিত্র, নিক্ষেপ করিলেন। ইস্রজিং আরক্তলোচনে লক্ষ্মণের শরামন উদ্যত করিয়া সাবধান হইয়া রছিলেন ; প্রতি দৃষ্টিপাত করিল। লক্ষ্মণের বজ্রতুল্য কঠোরম্পর্শ বীর অঙ্গদ এবং জাম্বৰানুও (সাবধান হইলেন ) : শাখাতে মুহূর্ত্তকাল সংজ্ঞাহীন হইয়াছিল পুনর্ব্বার