পাতা:অধ্যাত্ম রামায়ণ - মহেশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অদিকাণ্ডে তুষ্টীয় অধ্যায়। ৩৩ পাবন। সকলে রমণ ধর্ণর সর্বত্রে বিশ্রাম। তাঁহার রাধিলা গুরু নামেতে গ্রীরাম। ভরণ কারণ জন্য ভরভের নাম। সুলক্ষণে লক্ষিত লক্ষ্মণ গুণধাম খ্রীশক্রয় নাম শত্রু বিনাশকারণ। গুরুর আজ্ঞায় নাম ধরি চারিজন ॥ স্ত্রীরামচন্দ্রের সাথে অনুজ লক্ষ্মণ । ভরত পশ্চাত গামী সদা শক্রয়। যুগল হইয়া সবে ধাবমান হন । কাকের পশ্চাৎ, বাল্য লীলার কারণ। স্ত্রীরাম করেন রক্ষা সর্ব্বদা লক্ষ্মণে । করেন বল্যের লীলা সদা দুই জনে। মৃদুভাবে পিতা মাত করেন হষিত। সুমধুর বাক্য ভাবে অতি পুলকিত। নান আভরণে রাজা করিলা শোভিত। অরুণ উদ্বুল কর কান্তি প্রকাশিত। ললাটে মাণিক্য গজ মুক্তাযুক্ত পাথি । মণিময় হার কণ্ঠে স্বর্ণ সুত্রে গাধি ॥ কর্ণেতে কুণ্ডল স্কুল মুক্ত চারিভাগে। মাণিক্য কিস্কিনী শোভে কটিদেশ ভাগে ॥ সহাস্য বদন ইন্দ্রনীল সম প্রভ । অঙ্গনে খেলেন হরি কোটি স্থা আভা। রূপ দেখি মহানন্দ দশরথ রাজা। অধিক কৌশল্য রাণী দেখি পুত্র তেজ ডাকেন হে রাম বলি রাজা দশরথ । ভোজন কারণ স্নেহ অঙ্গ মনোরথ । ডাকিলে ফিরি য়া চাহি পুনঃ জান দূরে - লীলাতে মোহিত করি আপন পিতারে। কৌশল্য আনেন ধরি সুত অনা য়াসে । চমৎকার সর্ব লোক তাহার আয়াসে । যোগি মন ধ্যানে যারে না পায় দেখিতে। হেন ব্রহ্ম