পাতা:অধ্যাপক - সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত.pdf/৩৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՖԵ Գ অধ্যাপক তোলে তাদের জীবন । তারা মূঢ় বা অৰ্দ্ধমূঢ় থাকে তাদের অন্য দুই লোকের প্রবৃত্তি সম্বন্ধে । কাজেই সেই দুই লোকের প্রবৃত্তি থেকে এমন কোনও বাধার স্বষ্টি হতে পারে না যাতে তাদের জৈব প্রবৃত্তিনিচয়কে অর্থহীন করে তুলতে পারে । তারা সচেতন থাকে তাদের পশুধর্ম্মী পুরুষ সম্বন্ধে । কিন্তু যে সমস্ত লোকের মধ্যে তিনটি লোকেরই প্রবৃত্তি সজাগ হয়ে ওঠে তারা যে পর্যন্ত না এই তিনটি লোকের প্রবৃত্তিকে একটি অঙ্গালিসম্বন্ধসম্পন্ন সামঞ্জস্তের ক্ষেত্রে না আনতে পারে সে পর্য্যস্ত প্রতি লোকের পৃথক পৃথক প্রবৃত্তিকে তারা অর্থহীন মনে করে। যে জীবনে তিনটিরই দাবী প্রবল হয়ে উঠেছে সেই জীবনে যে কোনও একটি বা দু'টির দাবী মেটাতে পারলে সে জীবন হবে বাধাগ্রস্ত, সম্পূর্ণের সঙ্গে সামঞ্জস্তবিহীন ও মৃত ।” স্বজাত বল্লে—“জীবজগতের প্রারম্ভ থেকে যে পরিণতি বা ক্রমবিকাশে উদ্ভিদলোক ও জাস্তবলোক ক্রমধারায় উদ্ধ হতে উৰ্দ্ধতর সোপানে মমুস্তু পর্য্যন্ত পর্য্যবসিত হয়েছে, মমুস্থ্যে এসেই ত তা শেষ झम्न नि ।” অধ্যাপক বল্পেন-“বাইরের আকৃতি প্রকৃতিতে ও সাধারণ জৈব ধর্ম্মের দিক দিয়ে দেখতে গেলে মানুষের চেয়ে বিশিষ্টতর প্রাণী সৃষ্টি হয় নি এবং হবে বলেও মনে করা যায় না। মানুষের পূর্ব পর্য্যন্ত যে সমস্ত প্রাণী উৎপন্ন হয়েছে তাদের প্রধান পরিবর্তনই হচ্ছে অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বা ভিতরের যান্ত্রিক পরিবর্তন । এই অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বা যান্ত্রিক পরিবর্তনের প্রধান উদেখা বা গতিই হচ্ছে জৈব কার্য্য ও জীবনযুদ্ধে অল্প প্রাণীর সঙ্গে স্বন্দ্বে আত্মরক্ষা । মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের গঠন অনেক বিষয়ে যেমন জৈব কর্ণের উপয়োগী তেমনি অনেক বিষয়ে মহুস্থ্যেতর প্রাণীর জৈব যুদ্ধের স্বন্ধে যে সমস্ত স্থবিধা আছে, যে সমস্ত নথদস্তাদি