পাতা:অধ্যাপক - সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত.pdf/৩৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যাপক E)brS) স্বাভাবিক অস্ত্র আছে, মাহুষের তা নেই। তার পরিবর্ত্তে ময়ুযুলোকে দেখা দিয়েছে মার্জিত বুদ্ধি এবং কোন না কোন প্রকারের অধ্যায় প্রেরণা। মন্থয়েতর জীবের সহিত স্বন্দ্বে মানুষকে আত্মপ্রতিষ্ঠ করবার জন্য তার আর অন্ত কোনও যান্ত্রিক পরিবর্তনের আবখক নেই। মমুস্থ্যের দ্বন্দ্ব এখন প্রধানত: হবে সমাজের মধ্যে, রাষ্ট্রের মধ্যে এবং জাতিতে জাতিতে । এই দ্বন্দ্বে মানুষ যেমন একদিকে হবে আত্মঘাতী তেমনি আর একদিকে সে মুক্ত হবে এই আত্মহননের চেষ্টা থেকে এবং ভবিষ্যতে পূর্ণ করবে মহুষ্যের চরম উদেশ্ব-সর্ব্বমঙ্গলের সাধনা । তারই দৃষ্টান্ত দেখা যাচ্ছে এইখানে যে বিভিন্ন মানুষের মধ্যে এই বুদ্ধি ও অধ্যাত্মপ্রেরণা বিভিন্ন রকমের । এইখানেই পাওয়া যাচ্ছে এক মাছুষের কাঠামোর মধ্যে বিভিন্ন জাতীয় মানুষ। তাকেই আমি উচ্চতর মানুষ বলব যার মধ্যে বুদ্ধি ও অধ্যাত্মপ্রেরণা অধিকতর জাগ্রত হয়েছে ।” n স্বজাত বল্লে--"এই সামঞ্জস্য বলতে আপনি কি বোঝাতে চাইছেন তা আমি ঠিক বুঝতে পারছি না।” অধ্যাপক বল্লেন-“এস আমরা ফিরে যাই আমাদের প্রাণিলোকের দৃষ্টাস্তে । একটি স্বল্পতম এমিবার মধ্যে কোনও অবয়বের পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় না। তার জীবনের সমস্ত কাজ সিদ্ধ হয় তাদের সমগ্র দেহ দিয়ে। ক্রমশঃ ক্রমশঃ উচ্চতর প্রাণীতে দেখা যায় অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিভাগ। প্রত্যেক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বা যন্ত্রের উপর স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র কার্য্যের ভার দেওয়া থাকে । ফুসফুস করে ফুসফুসের কাজ, হৃদয় করে श्रुमदग्नब्र कांछ, लिब्रां १भनौ नॉफ़ौ शङ्गठ औश नकटलट्टे श्रांश्रन वॉश्रम কাজ স্বতন্ত্রভাবে করে, অথচ প্রত্যেকের কাজের মধ্যে থাকে একটা পরাপেক্ষ এবং প্রত্যেকে নিজের কাজের দ্বারা সফল করে অন্তের কাজ ।