পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जनांडन श्न्लूिक्षम् । ( ) fG3 || হিন্দুধর্ম্মের উপদেশ বুঝিতে হইলে আমাঋষিগণের চিন্তার ধারা ও সিদ্ধান্তের মর্ম্ম বুঝিতে হয়। আমরা পূর্বেই বলিয়াছি, জীবাত্মার গতি জড়িত্ব হইতে দেবত্বের দিকে । এই বিশ্বের এক দিকে জড়, আর এক দিকে নির্ম্মল চৈতন্য ; মধ্যে জড়োপহত চৈতন্যের প্রবাহ চলিয়াছে। জড় হইতে প্রবাহিত জীবপ্রবাহ যতই অগ্রসর হইতেছে, ততই তাহার চৈতন্যশক্তি যেন পরিস্ফুট হইতেছে। জড়োপহত চৈতন্যই জীব। জীবের মধ্যে যে চৈতন্য আছে, তাহা মেঘে ঢাকা সূর্যোর মত জড়ের দ্বারা আচ্ছন্ন । যে জীব জড়ের আতা স্ত সন্নিহিত, তাহা জড়বৎ । বিশেষ লক্ষ্য না করিলে তাঙ্গার চৈতন্যশক্তি উপলব্ধি করা যায় না । অতি নিম্নস্তরের উদ্ভিদ ও জীব লক্ষ্য করিলেই তাহা বুঝা যায়। স্কুলদুষ্টিতে JDB BDBKLBBDD LJY DDSLTSKK BB DD DBS SDDB BBBD0 KLBBD DD DS SBDBDS KLDDD kJY আছে । বাহিরের প্রভাব প্রয়োগে তাহাদের অন্তনিঠিত চৈতন্যের একটু সাড়া পাওয়া যায়। আমাদের দেশের বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক অধ্যাপক শ্রীদূত জগদীশচন্দ্র বসু তাঙ্গা বৈজ্ঞানিক সমাজে স প্রমাণ করিয়াছেন । আমাদের দেশের প্রাচীন ঋষিরা বলিয়া গিয়াছেন,- তমসা বহুরূপেণ বেষ্টিতা; কর্ম্মহোতুন। অন্তঃসংজ্ঞা ভবস্তোতে সুখদুঃখসমন্বিতাঃ ॥ কর্ম্মতেতু বহুরূপ তমোগুণদ্বারা সমাচ্ছন্ন হইয়া ইঙ্গারা আছে ; ইতাদের ভিতরে ভিতরে জ্ঞান আছে এবং সুখ?ঃখ ও বোধ করে। মনু বলিতেছেন যে, ইঙ্গাদের ভিতর জীবাত্মা আছেন, কিন্তু সেই জীবাত্মা কর্ম্মবিপাকহেতু এতই Gz LBK DBB DB BBDYBSDDLLDt BDBDS GDD গিয়াছে। জাডাই তমোগুণের প্রধান লক্ষণ । নিম্নস্তরের য়ামিবা প্রভৃতি জীবেরও ঐ রূপ জড়ত্ব প্রকটিত । প্রভাতে অত্যন্ত ঘন কৃষ্ণ জলদজালে আকাশ যখন একেবারে আছন্ন ভাইয়া যায়, তখন ধরাপুষ্ঠে যেমন নিশার অন্ধকার প্রকট ঈষ্টয়া পড়ে, মেঘে আচ্ছন্ন হইয়া যে বালভানু গগনে আছেন, তাহা বুঝা যায় না, তেমনই এই সকল নিম্নস্তরের জীবের ভিতর যে চৈতন্যশক্তি আছে, তাহা নিবিড় তমোগুণে এতই সমাচ্ছন্ন যে, তাহার ভিতর যে চৈতন্যের উন্মেষ ইয়াছে অর্থাৎ জীবাত্মার অধিষ্ঠান হইয়াছে, তাহা বুঝা ' স্বীয় না । আচ্ছন্ন করা বা আবরণ দেওয়াই তমো গুণের {3이 একটা কার্যা । সেই জন্য ঋষিরা তমো গুণকে অবিদ্যার, আবরণশক্তি বলিয়াছেন । তাঙ্গার পর জীব প্রবাহত যতই অগ্রসর হইতে থাকে, ততই তাতার সেই জাড্য—সেই নিদলস্য জড়িত ভাব যেন কাটিয়া যাইতে থাকে । তাহার সেন অতি অল্প জ্ঞানের এবং কার্য্য করিবার জন্য চাঞ্চলোর লক্ষণ লক্ষিত হয় । ক্রমশঃ তাহার অস্থিরতা, চাঞ্চলা, কাম, ক্রোধ, রাগ, দ্বেষ, অধীরতা, সুখলিপসা, চেষ্টা, যত্ন প্রভৃতি গুণ প্রকাশ পায়। তখন বুঝিতে হইবে যে, তাহার। তমোগুণ কিছু কমিয়া গিয়াছে, রজো গুণ বাড়িয়াছে। সত্ত্বগুণ ও যেন একটু বাড়িয়াছে। ক্রমে জীব যখন মনুষ্যযোনিতে জন্মগ্রহণ করে এবং ক্রমে তাহার ধর্ম্ম জ্ঞানের আবির্ভাব হয়, যখন তাহার মানসক্ষেত্রে জ্ঞান, আস্তিকা বৃদ্ধি, ধৈর্য, ক্ষমাশীলতা, বৈরাগা, জিতেন্দ্রিয়তা, স্বার্থশূন্যতা, উপচিকীৰ্ষা প্রভৃতি গুণ দেখা দেয়, তখনই তাঙ্গার সত্ত্বগুণ বৃদ্ধি পাইয়াছে এবং রাজস্তমো গুণ কমিয়াছে, ইহা বুঝিতে হইবে। প্রকাশষ্ট সত্ত্বগুণের কার্য ; উহা শান্তভােব প্রদান করে । এই তিনটি গুণই জীবের বন্ধনের কারণ । জীবকে বদ্ধ রাখাই গুণের কার্য্য। গুণাতীত না হইলে মানুষ মুক্তিলাভ করিতে পারে না। ব্যাপারটা বুঝিতে হইলে গোড়ার কথা একটু আলোচনা করা অবশ্যক । গোড়ার কথা-সৃষ্টির কথা । এই চরাচর বিশ্ব সৃষ্ট হইল। কেন, কোথা হইতে ইহা আসিল, জীব কোন ধর্ম্মবন্ধনে পড়িল, সেই কথা । যাহাদের এই সকল কথায় রুচি নাই, তঁাতারা ইহাকে বাজে কচকচি মনে করিতে পারেন, কিন্তু উহা মনে করাও ভুল। হিন্দুর সাধনার ক্রম বুঝিতে হইলে এই কথা কয়টা বুঝা বড়ই আবশ্যক। নতুবা কোন কথাষ্ট लुब शांछेद ना । দৃশ্যমান জগৎকে স্থূলকথায় ‘প্রকৃতি’ বা Nature বলা যায়। সাংখ্যমতে ইহা বাক্তপ্রকৃতি । এই ব্যক্তিপ্রকৃতির মূলে অব্যাক্ত প্রকৃতি আছেন। সত্ত্ব, রজঃ ও তমো গুণের সামাবস্থাই অবাত্ত প্রকৃতি ; অর্থাৎ যখন সৃষ্টি হয় নাই,-কিন্তু সৃষ্টির আয়োজনমাত্র হইয়াছে, তখনই অব্যাক্ত প্রকৃতি বা মূলা প্রকৃতির উদ্ভব হইয়াছে । সৃষ্টির পূর্বেই ত্রিগুণ আবির্ভূত হয়। কিন্তু তখন কোন গুণেরই ইতারবিশেষ বা বৈষম্য থাকে না ; তখন প্রকৃতি ত্রিগুণাত্মিক BBD SS SBDDBDBDBDBD DuS BDD BDBBDKDSS তখন · সৃষ্টি নাই, সিসুক্ষা ও নাই। গীতায় সেই অব্যক্ত