পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SV8 অনাথবন্ধু। [ প্রথম বর্ষ, ভাদ্র, ১৩২৩৷৷


a s-m- LALSLTLSSSMSSSLSSSMSSSLSSLALLSSLSLSLSSLLLTLLALLSSLSLLLL AALL LLLSLLLL

All .sa .ماتس-سط است - Alla ar-per Aha-Asamara-r --A - rer ■ r — umr such an extraordinary command over the voice ** * * * * অর্থাৎ কণ্ঠস্বরের উপর এরূপ অসাধারণ আধিপত্য আমি কদাপি দৃষ্টিগোচর করি নাই। বৈজ্ঞানিক প্রথানুসারে কণ্ঠস্বরের উৎকর্ষসাধন করিতে হইলে প্রথমে শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম সাধন করিতে হয়। এই ব্যায়াম সাধন করিলে ফুসফুস ও বক্ষের আয়তন বৃদ্ধি হয় এবং ক্রমশঃ অধিক পরিমাণে বায়ুধারণার ক্ষমতা হইলে কণ্ঠস্বরের তেজ বৃদ্ধি করে ও গান করিবার সময় KDDBBDg LDB DBDB DDD SS Bg KKDDDB BDDDDD আমাদের প্রাণায়াম প্রক্রিয়ার অনুরূপ । ইহা অভ্যাস করিলে স্বাস্থ্যের উন্নতি ও তৎসঙ্গে দৈহিক ও মানসিক স্মৃর্ত্তি এবং বলসঞ্চার হইয়া থাকে । প্রাচীনকালে দেশীয় গায়কগণ পাশায়াম অভ্যাস করিতেন । ইটালীদেশের গায়কের এই প্রক্রিয়া অতি 행 दक्षिोभ । 행 &ltीन ३ ।। প্রাচীনকাল হইতে অদ্যাপিও অভ্যাস করিয়া থাকেন এবং তঁাচাদের কণ্ঠসাধনপ্রণালী সর্ব্বোৎকৃষ্ট । ইটালীয়দিগের প্রথানুসারে র্যাহারা কণ্ঠসাধন করেন, তাহারা উচ্চশ্রেণীর গায়কগণের মধ্যে গণ্য হইয়া থাকেন। কণ্ঠস্বরের উন্নতিসাধন করিতে গানশিক্ষাগার লক্ষু হইলে আরও কয়েকটি বিষয়ে লক্ষা झाथिांद्र थgश[5नेश বিষয় । রাখা বিশেষ আবশ্যক । গায়কগণের সর্ব্বদা পরিমিত ও লঘুপাক দ্রব্য আহার করা উচিত । আহারের অব্যবহিত পরে গান করা উচিত নহে। অতিশয় অন্ন, তিক্ত, কটু ( ঝাল ) অথবা পযুষিত দ্রব্য ব্যবহার করা সম্পূর্ণ অকর্ত্তব্য। কোন প্রকার মাদক দ্রব্য ব্যবহার করা উচিত নষ্ঠে । রাগ, দ্বেষ প্রভৃতি মানসিক উত্তেজনা এবং যাহাতে BDDDD DLBt DD DS SG BBD BBD DBDBB DDK কর্ত্তব্য । | | হিন্দু নারী। ! শ্রী তারা । , নারী-জননী । নারী-প্রজাবতী । নারী-মাতা । নারী-গৃহশ্রী । नांौ-अन्ना अनशूf । नांईी-डडग्रां । নারীর স্বরূপ-মাতৃত্ব, স্নেহ, প্রেম, দয়া, মায়া । শাস্ত্র বলেন,-“যা দেবী সর্ব্বভুতেষু মাতৃরূপেণ সংস্থিত।” যিনি সর্ব্বভূতে মাতৃরূপে অবস্থান করিতেছেন, সেই দেবী মহামায়া ভগবতী । নারীর স্থান আর্য্যেরা এমনই করিয়া সর্ব্বোচ্চস্থানে দিয়াছেন। তাঙ্গাতে বিস্ময়ের কিছুই নাই। নারী বিনাবিচারেই সর্বোচ্চস্থানাধিকারিণী ; কারণ, তিনি সে জীবপ্রসবকারিণী মহাশক্তি । জগদজীবকে গর্ভে ধারণ করিয়া নারী আপনার শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রাখিয়াছেন। নারীর মহিমা পুত্র হইতে স্মৃর্ত্তি পায়। নারী-নরলোকের সর্বোত্তমাপূজ্য মহামহিমময়ী মহাশক্তির আধারস্বরূপিণী মহাপ্রকৃতি । যে দিন জীব প্রথমে এই পরিদৃশ্যমান জগতে আসে, সে প্রথমেই সেই নারী দর্শন করে এবং নারীর স্তন্য পান করিয়া নারীকে মা বলিয়া ডাকিয় আপনার মানবজন্ম--- আপনার জীবজন্ম সার্থক করে । জীবের জনয়িনী যিনি, তিনি সর্দশাস্বাসার, সৰ্পৰাগগণা, পূজনীয়া, তাহাতে আর কি সন্দেহ আছে ? স্বয়ং ধর্ম্মস্বরূপিণী আনন্দ-প্রেমদায়িনী নারী জীব-জীবনের সর্বসুখসম্পদের একমাত্র আধার। চন্দনের “গান্ধ প্রবাহ” বলিলে যেমন অযথা উক্তি হয়, তেমনই নারীর বিশেষণ দিতে গেলে অযথা উক্তি হয়। মা-ই তাহার বিশেষণ। মাতৃত্বের দাবী লইয়া যখন মহিমমণ্ডিত জননী। সস্তানের সম্মুখে দাড়ান, তখন ত্রিদিবের সমস্ত ধর্ম্ম মূর্ত্তিমান তহঁয়া নারীর সৌভাগ্য দর্শন করে। সেই ভাগ্যবান, যে একবার প্রাণ ভরিয়া মা বলিয়া ডাকি । য়াছে ; তাহার রসনাই ভাগ্যবতী, যে রাসনা একবার মা বলিয়া ডাকিয়াছে । জীবের চরিত্রের মহিমা-জীবের জীবত্বের স্মৃর্ত্তি ঐখানে, যেখানে জীব বাহু প্রসারিত মাতার ভূজলতালব্ধ হইয়া নারীর বক্ষে স্থান পাইয়াছে। জীব ধন্য, স্বয়ং বিশ্ব প্রকৃতি নারীমূর্ত্তি ধরিয়া তাঙ্গাকে বক্ষে করিয়াছেন । হিন্দুর নারীর আদর্শ এই । সমস্ত সাধনার মূলে যখন মা আসিয়ু৷ দাঁড়ান, সর্ব্ব গুরুশ্রেষ্ঠ জননী যখন সন্তানশিপে May-Augs.