পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

እኳ” বেড়াইতেছে। বেস্থানে মানব ও গবাদি পশুর সমাগম বেণী-যেখানে অল্প পরিসর, নিয়, আর্য, অন্ধকারময় আবাস সংখ্যা বেশী, সেইখানেই টুলবার্কেল ব্যাসিলাসের ছড়াছড়ি। এই জন্যই সহরে, কলকারখানায়, শীতক্লিষ্ট পার্ব্বত্যদেশেযথা নেপালে, এই জীবাণুর আধিক্ষ্য দেখা যায়.। বিখ্যাত tests rify's grt Art (Bobert Koch). Sww8 খৃষ্টাব্দে এই জীবাণু আবিষ্কার করেন। এই জীবাণুৱা নাম শুনিলে রোগীর মনে আতঙ্ক উপস্থিত হয় বলিয়া, চিকিৎসকরা ইঙ্গিতে ইহাকে "T, B, এই সংজ্ঞায় নির্দেশ করিয়া থাকেন। ... . • . . " মানব ও গোজাতির মধ্যেই এই যন্মাবাধির প্রাদুর্ভাব অত্যন্ত বেশী। মানবজাতির মধ্যে নিগ্রোদিগের মধ্যে ইহার প্রাদুর্ভাব অধিক। গৃহপালিত পশুদিগের মধ্যে গরুরা সর্ব্বাগ্রেই @झे बाषिद्ध बांब्रा नष्काॉभिऊ श्ब्र । कूकूद्ध, विफुांग, छांगा, cरुष ७ भक्षक नश्रुख ये बार्षि शांझा आकांड श्न न। कूडू, হংস, মৎস্ত, পক্ষিকুল-সহজেই ঐ ব্যারামে পড়িয়া থাকে। গোজাতির মধ্যে এই ব্যারামটি দুই আকার ধারণ করে ; কোনও কোনও গাভীর স্তনকে ঐ বাধি আক্রমণ করে ; সেই গাভীর দুগ্ধ দোহনকালে, ব্রণের অভ্যন্তরন্থ পুষি অলক্ষ্যে দুগ্ধমধ্যে চলিয়া আসে। আবার কোনও কোনও গোজাতীয় পশুদিগের রক্তে ঐ রোগের বীজ বর্তমান থাকে। এই সকল গোমাংক্স আহার করিলে, ঐ ব্যাধি দ্বারা মানবের আক্রান্ত হইবার সম্ভাবনা । যে জীব যন্মারোগে আক্রান্ত হয়, তাহার কাশ, পূষা, পুৱীশ ও প্রস্রাবে উহার কারণভূত টুম্বার্কেল ব্যাসিলাস বর্ত্তমান থাকে। যে ব্যক্তির বক্ষে যন্মায়োগ ধরিয়াছে, সে যতবার জো.ে কাশে, ততবার তাহার মুখ হইতে যে প্রশ্বাসবায়ু সজোরে বাহির হইয়া আসে, সেই প্রশ্বাসবায়ুৱ সহিত অলক্ষ্যে অসংখ্য টুকার্কেল ৰাসিলাস বা 'T, B, বাহির হইয়া ঘরের বায়ুর সহিত মিশিয়া যায়। যক্ষ্মাগ্রস্ত ব্যক্তির মুখনিঃস্থত প্রশ্বাসবায়ুর পথে যে ব্যক্তি আসিয়া পড়েন অর্থাৎ তাহার সম্মুখীন DS DDDDDSD DBDBDBS DyDB BBB BD BD DBDS জীবাণু নিশ্বাসের সহিত নিজ বক্ষোমধ্যে টানিয়া লওয়া BDDYYS SBB DDuD DDB BBK BBDS BDD কাশে ও মুখ হইতে উঠা রক্তে ঐ জীবাণু প্রচুর পরিমাণে থাকে। অতএব যক্ষ্মারোগগ্রস্ত ব্যক্তির পিকদানী বা ডাবর ষে পরিষ্কার করে, সে অসাবধান হইলে, অসংখ্য জীবাণু নিজহন্তে মাখিয়া রাখিতে পারে-পরে, সেই হাতে কিছু খাইলে জীবাণুগণকে ভোজনের সঙ্গে গলাধঃকরণ করে। সেইরূপে স্বাক্ষাগ্রস্তু রোগীকে চুম্বন করিলে বা তাহার উচ্ছিষ্ট খাইলে কিন্তু তৎকর্তৃক ব্যবহৃত ভোজনপত্র ব্যবহার করিলে যক্ষ্মারোগ হওয়া সম্ভব । যক্ষ্মরোগী যদি কোথাও কাশী ফেলেন অথবা যন্মারোগীর মল বা পুস্বরূক্ত যদি কোথাও পড়ে এবং ঐগুলি শুকাইয়া तानांचकू' ः [ প্রথম বর্ষ, আষাঢ়,১৩২৩ { LMSLLMMALMLSLA AMSALASL MLMLALLSAAA LLL LqSLAqLLMLLe MLeML MLMLLLLLL LL LLLLLLLAMA LLALAS যায়, তাহা হইলে এমন কি বহু বর্য পরে, সেই ঘর পরিষ্কারসময়ে ঐ সকল শুক কাশ, মল, পুষ, রক্ত ধূলির আকারে DBLuuu D D DDBBE D BDD BBBDB LDBKS बखद्र गश्डि भिगिड श्व coर शाश्चा के ८ब्रांत्र रहे कब्रिहङ পারে। এই জন্যই যেখানে সেখানে থুথু ফেলা অতীব রোগ-জীবাণু কি অমর ? এক্ষণে প্রশ্ন হইতেছে, যক্ষ্মাজীবাণু কি আমরা যে, যত। বৎসর পরে হউক না কেন, তাহারা পুনরায় জীবিত হইয়া, উঠিতে পারে? ইহার উত্তর এই যে, যক্ষ্মাজীবাণু এক প্রকার অমরও বটে এবং রক্তবীজের বংশও বটে। রোগজীবাণুমাত্রেই এত সুন্ম যে, একটা সূচের মাথায় যতটুকু স্থান, সেই স্থানে অনায়াসে পাশাপাশি তাহার এক শতািট থাকিতে পারে। তেজস্কর অণুবীক্ষণ ব্যতীত তাহাদিগকে cनषी जगडब । मांनदर्शिद्र छांद्र ८ब्रांशऔबांधूंशळ|ब्र७ ऊन এবং পুর্ণাবয়ব আকৃতি আছে। ভ্রাণজীবাণুকে Spote Stage কহে। এই স্পোর অবস্থাটাই সাংঘাতিক অবস্থা । নারিকেলের সহিত এই স্পোর অবস্থার তুলনা কতকটা করা যাইতে পারে। কত পুরু ছোবড়া, তাহার পরে শক্ত মালা, তবে শস্ত পাওয়া যায়। নারিকেলটাকে ফেলিয়া রাখিলে, বহুকাল পর্যন্ত তাহার শস্য নষ্ট হয় না। জীবাণুদের পুর্ণাবয়ব অবস্থায় সহজেই তাহাদিগকে ধ্বংস করা যায়কিন্তু স্পোর অবস্থায় জীবাণুর একপ্রকার অমরই বটে। যে কোনও পূর্ণাবয়ব জীবাণুকে বরফের মধ্যে রাখিলে, সে মৃতপ্রায় হইয়া যায় বটে-কিন্তু পরে উষ্ণতা প্রাপ্ত হইলে, আবার সজীব এবং পূর্ববৎ কর্ম্মক্ষম হইয়া উঠে। কিন্তু যে কোনও পুর্ণাবয়ব রোগজীবাণুকে কয়েক ঘণ্টা রৌদ্রে ফেলিয়া রাখিলে অথবা জলে দশ মিনিট কাল ফুটাইলে, সে নিশ্চয়ই মরিয়া যায়। আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, স্পোর অবস্থায় রোগজীবাণুকে উপযুপরি বহুদিবস বহুক্ষণ ধরিয়া রৌদ্রে রাখিলে বা অন্ততঃ বিশ মিনিটকাল জলে ফুটাইলে তবে তাহাদিগকে ধ্বংস করা সম্ভব হয়, নতুবা নহে। ঘরে খুখু, গয়ার ফেলিলে, স্পোর অবস্থাপ্রাপ্ত যক্ষ্মাজীবাণুগুলি শত বৎসর ধরিয়া চুপ করিয়া থাকিতে পারে; পরে শুষ্ক বীজ যেমন জমী ও জল প্রাপ্ত হইলে পুনরায় অঙ্কুরিত হইতে পারে, তেমনই শতবর্ষ পরে, স্পোর অবস্থাপ্রাপ্ত যক্ষ্মাজীবাণু মানবদেহে আশ্রয় পাইলেই তথায় পুনজীবিত হইয়া উঠে। জীবাণুদের জীবনলীলা । উত্তাপ, জল ও বায়ু-জীবমাত্রেরই জীবনের অনুকুল। জীবাণুৱাও উত্তাপ ও জল না পাইলে এক দণ্ড ধাঁচে, না । তবে উত্তাপের তারতম্যে তাহদেরও ক্রিয়ায় ‘তারতম্য হইয়া থাকে, তাহা এইমাত্র বলিয়াছি অর্থাৎ অতি শীতে বা অতি