পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সনাতন হিন্দুধর্ম্ম । ( 8 ) আচার। ত্রিগুণসম্বন্ধে আলোচনাপ্রসঙ্গে পূর্বপ্রবন্ধে ৰলা হইয়াছে যে, জীব গুণদ্বারাই আবদ্ধ। এই গুণের বন্ধন ছিন্ন করিতে পারিলে জীৰ শিব হইতে পারে। এই ত্রিগুণের বন্ধনছেদনের নামই মুক্তি। বাধন খোলা পাইলেই জীব খালাস পায়,-মায়ার অধিকার ছাড়িয়া ব্রহ্মে যাইয়া লীন হয়। তাই DD LTiiBB DBDBD KKB S S BDDDBBDS DBDS বঁাধন” ছিন্ন করা সহজ নয়। মুখে বড় বড় কথা বলিলে বা কলমের ডগায় বড় বড় দার্শনিকদিগের মত “মাক্স” করিলে ७tभद्ध बैंक्षिन श्नि कब्र। बांग्र ना । श्लू cगोश्चात्ण आवक কয়েদী যদি লৌহ গলাইবার পদ্ধতিসম্বন্ধে প্রকাণ্ড প্রকাণ্ড বক্তৃতা দেয়, তাহা হইলে তাহার বঁাধন ও খসে না, সে মুক্তিও পায় না। যদি তাহাকে মুক্তি পাইতে হয়, তাহা হইলে শৃঙ্খলমোচন করিবার পদ্ধতি জানিতে হয়, জানিয়া তদনুসারে কাজ করিতে হয় । কাজ না করিলে বন্ধনমোচন সম্ভাবে না । তোমাকে কাজ করিতেই হইবে । মহামায়া সত্ত্ব, রজঃ ও তমঃ নামক তিন গাছ খুব শক্ত দাঁড়ায় জীবকে বঁাধিয়াছেন । কিন্তু তিনি জীবের কার্যকরী শক্তি একেবারে লুপ্ত করিয়া দেন নাই। তবে তমোগুণের বাধনটা বড়ই শক্ত। এই গুণের বজবন্ধনে জীবকে একেবারে আড়ষ্ট করিয়া ফেলে। সেই জন্য অতি নিম্নস্তরের জীব, যথাপ্রোটোজোয়া বা নিয়শ্রেণীর উদ্ভিদ একেবারে জড়ভাবাপন্ন। DD DDDD BDSKuBuDDYYBBDB DODBBBBDB ফলে জীব অতি ধীরে ধীরে সেই তমোগুণের প্রভাব ক্ষয় করিতে পারে। জীব কালের স্রোতে ভাসিয়া ক্রমশঃ উন্নতির সোপানে আরোহণ করিতে থাকে। শাস্ত্র বলেন,-পরমাত্মা জীবাত্মাকে সর্ব্বদা আকর্ষণ করিতেছেন, তাই জীব ধীরে ধীরে উন্নতির পথে অগ্রসর হয়। কিন্তু মনুষ্যজন্মপ্রাপ্তির KD BBBD DBDBB DDBDDB TDBDBD DB BDBS BB DBDDDD আবার পাকাঘুটি কঁাচাইয়া দিবার চেষ্টা করেন। ইহাই মহামায়ার লীলা। খেলায় যদি পাকাঘুটি না কঁাচে, তাহা হুইলে খেলার খেলাজ্ব থাকে না । জীবকে হিতাহিত জ্ঞান STBB DBBB D DBDDDS SDBDDD DBDDDD श्ड डोणी शानिहड निकिर्यु कहब्रन। श्छे भश्iभांब्रांब DS sL DDLLYS BDDT BBD DDD D আপনার কর্ম্মজালে আপনি জড়াইয়া অবনতির পথে ধাবিত হয়। কর্ম্মবিপাকহেতু মানুষ তীর্য্যক ও পশুযোনিতে জন্ম회 전f tri আমি জীব, অবিদ্যায় বা মায়ায় আচ্ছন্ন। মায়াঘোরে। আমি আমার হিতাহিত বুঝিতে পারি না। তবে আমরা সকলেই বুঝি যে, এই জগতের কতকগুলি আমাদের হেয়, আর কতকগুলি আমাদের উপাদেয় । যাহা পরিণামে আমাদের দুঃখ বৃদ্ধি করে, তাহাই হেয় ; আর যাহা সুখদান করে, তাহা উপাদেয়। আমরা ভোগ করি।-সুখ আর দুঃখ । জীবমাত্রই সুখ-দুঃখের ভোক্তা । কর্ম্মের দ্বারায় জীবের BKSBDBDB BDD DS SDD BBD BBDB KD DS DBY কাজ করিলে দুঃখ জন্মে ;-এই কথাটা আমরা সকলেই বেশ বুঝি । কিন্তু আমরা বিজ্ঞানান্ধ ; অবিদ্যার প্রভাবে বা ভ্রান্তির ঘোরে কোন কাজটা সু। অর্থাৎ সুখজনক এবং কোন কাজটা কু অর্থাৎ দুঃখজনক, তাহা ঠিক বুঝিয়া উঠিতে পারি না। বিশেষতঃ অনেক কাজ পৌষ মাসে প্রাতঃস্নানের মত আপাততঃ দুঃখদায়ক হইলেও পরিণামে সুখজনক। পৌষ মাসে স্নান করিবার সময় কষ্ট হয়। সত্য, কিন্তু একবার যো-যা করিয়া স্নানটা করিয়া ফেলিলে দিনটা বেশ সুখে কাটে । आवाब निकडक ऑड:शान कब्रिएल ब्रानकागौन कहे অনেকটা লঘু হইয়া পড়ে। তখন পরিণামের সুখটাই বড় হইয়া দাড়ায়। তখন পৌষে প্রাতঃস্নানকে আমরা সুখদ বলিয়াই মনে করি । যে কাজটা আপাততঃ ক্ষণেকের জন্য কষ্টকর, কিন্তু পরিণামে বহুদিনের জন্য সুখজনক, সেই কাজটাকেই . আমরা সুকর্ম্ম বলি ; আর যে কাজটা আপাততঃ তৃপ্তিসাধক হইলেও পরিণামে বিরস, তাহাকেই আমরা কুকর্ম্ম বলি। অতিভোজন কুকর্ম্ম, উহা আপাততঃ রসনার তৃপ্তিসাধক না হইলেও পরিণামে পীড়াদায়ক । সংযম সুকর্ম্ম, কেননা, উহা আপাততঃ কষ্টকর হইলেও পরিণামে সুখজনক। সুতরাং অতিভোজন হেয়, সংযম উপাদেয়। কিন্তু তাই বলিয়া যদি কেহ অতিভোজনের উপর বিরক্ত হইয়া ও ংযমের অর্থ না বুঝিয়া একেবারেই ভোজন ত্যাগ করে অথবা কাদন্ন বা বিস্বাদ খাদ্য খায়, তাহা হইলে তাহার সেই কর্ম্ম সুকর্ম্ম বলিয়া গণ্য হইতে পারে না । পূর্বেই বলা হইয়াছে, ব্রহ্ম জীবকে আপনার দিকে টানিতেছেন, আর মহামায়া তাহাকে ত্রিগুণে বন্ধন করিয়া ভ্রাপ্তির চতুর্কী-কলে চড়াইয়া পাক দিতেছেন। সেই পাক gD DD DBDDD BDDB BBD rBBTLLL S SDDS গুণে বন্ধ মায়াচক্রে ঘূর্ণিত বলিয়া আমাদের যত দুঃখ। যদি