পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯৪ বাদে আবার ব্যাঙ্কগুলি ব্যবসার সাহায্যার্থ টাকা যোগাইয়া থাকে। ঐ সময়ে ( ১৯০১ খৃষ্টাব্দে ) আমেরিকায় ১২ হাজার ৯ শত ৭২টি ব্যাঙ্ক ছিল । সুতরাং আমেরিকার ব্যবসায়ে কত টাকা খাটে, তাহা সহজেই অনুমান করা যায় । এ দেশে শতকরা ২০ জন লোক অনাহারের সন্নিহিত হইয়াই বাস করে। এ হিসাব স্তৱ উইলিয়ম উইলসন হাণ্টারের অর্থাৎ সরকারী হিসাব । যে দেশে, লোকের এইরূপ অবস্থা, সে দেশে আমেরিক বা ইংলণ্ড, জার্ম্মণী বা TYST DBD DBuY DDBS D DDB DBB MBBuDLD BDDBH D BBDDD DDD BBDBD S DuDS DBDB গিফেন দেখাইয়াছেন, ভারতের ৩০ কোটি লোকের যাহা আয়, বিলাতে ৪ কোটি ২০ লক্ষ লোক খাদ্যে ও পানীয়ে তাহা খরচ করে। বিলাতে এক জন মানুষের বার্ষিক আয়৬ শত ৩০ টাকা, ভারতে ৩০ টাকা । সুতরাং আমাদের পক্ষে অর্থের অভাবেই বিদেশের মত বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠা অসম্ভব । দ্বিতীয় অন্তরায়-প্রভেদের পরিসরবৃদ্ধি। আমরা উপরে ভারতের সঙ্গে অন্যান্য দেশের আর্থিক অবস্থার যে প্রভেদের উল্লেখ করিয়াছি, সে প্রভেদ কমা ত দূরের কথা, গত শতাব্দীতে বৰ্দ্ধিতই হইয়াছো-আরও হইতেছে। স্তর জর্জ ক্যাম্পবেল বলিয়াছিলেন, ইংলণ্ড যে ভারতে শাসন ও ব্যবসাব্যপদেশে লোক পাঠায় আর ব্যবসার মূলধন যোগায়, সে বিনালাভে নহে-সরকারী হিসাবে বৎসর বৎসর ভারতবর্ষ হইতে ২৪ কোটি টাকা বিলাতে যায়-ব্যবসাব্যাপারেও প্রায় সেই পরিমাণ টাকার রপ্তানী হয়। আবার শিল্পের দুর্দশাহেতু ভারতে বিদেশ হইতে অর্থাগমের উপায় হয় না । কাযেই প্রভেদ বাড়িতেছে-কমিতেছে। DtS S GBB BDBD DD DBBBSBDDDD BBDDD DB BD সুদূরপরাহত হইতেছে। তৃতীয় অন্তরায়-প্রকৃতি । অন্যান্য দেশ যে ভাবে বাণিজ্যবিস্তার করিয়াছে।--অর্থার্জনের জন্য যেরূপে অনাচারও করিয়াছে-জাপান ও জার্ম্মণী যে নীতি অবলম্বন অনাথবন্ধু। ইহার উপর ' [ প্রথম বর্ষ, আশ্বিন, ১৩২৩ ৷৷ as a ada 4x- -- Xx دي ضم র্তাহাদের নাই। সম্ভৱ হেনরী কটন এমন কথাও স্বীকার করিয়াছেন যে, ইংলণ্ডকে আমেরিকা প্রভৃতি দেশের সঙ্গে যে প্রবল প্রতিযোগিতা করিতে হইতেছে, তাহাতে আত্মরক্ষা ও আত্মম্বার্থসিদ্ধির জন্য তাহাকে ভারতের সব সুযোগ আত্মসাৎ করিতেই হইবে অর্থাৎ ভারতের লোকের দিকে না চাহিয়া আপনাদের দিকেই চাঠিতে হইবে। এই জন্যই ভারতের অর্থনীতিবিদগণের ও বিদেশী ব্যক্তিদিগের ভারতে ংরক্ষণনীতিপ্রবর্ত্তনের প্রস্তাব গৃহীত হয় নাই- হইতেছে না ; ভারতের শিল্প সরকারী সাহায্যলাভে বঞ্চিত হইতেছে । এ কথা আর কাহাকেও বলিয়া দিতে হইবে না যে, শিল্পপ্রতিষ্ঠার প্রারম্ভে সংরক্ষণনীতি ব্যতীত প্রতিযোগিতা প্রহত করিয়া শিল্প সবল করা অসম্ভব। যে অর্থনীতিক মিল অবাধবাণিজ্যনীতির অবাধ সমৰ্গক, তিনিও এ কথা স্বীকার করিয়াছেন-অস্বীকার করিতে পারেন নাই। কিন্তু ভারতে শিল্প কোন দিন সংরক্ষণনীতির সাহায্য পায় নাই । বরং বিলাতী ব্যবসার স্বার্থহানির আশঙ্কায় ভারতে ব্যবসার ক্ষতিDBDBBDD S g DDDS DBBYS BD S SDOYY DBBBDKS নীতির প্রয়োজন এবার বিলাতের লোক ও বুঝিতেছেন ; বিলাতেও সরকারী অর্থসাহায্যে কৃত্রিমবর্ণের ব্যবসা প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। তথাপি এ দেশে মিষ্টার বিটুসন বেল-প্রমুখ শাসকগণ বলিতেছেন, ভারতে শিল্পের জন্য সরকারী সাহায্য প্রার্থনা করা আর আকাশের চাদ হাতে তুলিয়া দিবার প্রার্থনা একই রকমের! সুতরাং অদূর ভবিষ্যতে এ সম্বন্ধে ভারত সরকারের অবলম্বিত নীতি পরিবর্ত্তিত হইবার কোন সম্ভাবনাই নাই। সে নীতি যেমন আছে, তেমনই থাকিবে। আবার সে নীতি পরিবর্ত্তিত হইবামাত্র যে আমাদের উপকার হইবে, এমন নহে। অধিক উপকার হইবে, এ দেশে বিদেশী ব্যবসায়ীদিগের । তঁহাদিগের লাভের টাকা বিদেশেই DD BDSS DOYYSLEEDDBDBDB SO ভূষি শেষে।” । পঞ্চম অন্তরায়-আদর্শ। হিন্দুর দৃষ্টি পর্যুকালে নিবদ্ধ বলিয়া হিন্দু চিরদিনই বাণিজ্যব্যাপার আধ্যাত্মিক উন্ন৩ি৪ করিয়াছে, ভারতবর্ষ ক্ষমতা থাকিতেও সে ভাবে বাণিজ্য- বিরোধী বিবেচনা করিয়াছে। সমাজে ব্রাহ্মণের পর ক্ষত্রিয় दिखांब्र कब्र नांथे, ८न नीठि अदलश्न कद्ध नांश् । ८न বিষয়ে তাহার প্রবৃত্তির অভাব। ভারতবর্ষ কখন ইহকাল সর্ব্বস্ব দেশের অর্থার্জননীতি অবলম্বন করিতে পরিবে না । তাহা তাহার প্রকৃতিবিরুদ্ধ । চতুর্থ অন্তরায়-রাজনীতিক অবস্থা। ভারতের বর্তমান রাজনীতিক অৰস্থায় তাহার পক্ষে শিল্পপ্রতিষ্ঠা বিশেষ অসুবিধাজনক। ভারত সরকার যে ভারতে শিল্প প্রতিষ্ঠার পক্ষপাতী,তাহার অনেক প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে ; এবার শিল্পকমিশনানিয়োগও তাহার অন্যতম প্রমাণ। কিন্তু এ বিষয়ে ভারত সরকার ইচ্ছানুরূপ কার্য্য করিতে পারেন না, সমগ্র সাম্রাজ্য হইতে ভারতকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখিবার ক্ষমতা এবং ক্ষত্রিয়ের পর বৈশ্যের স্থান । সত্য বটে, প্রতীচ্য শিক্ষার ও সভ্যতার প্রভাবে সে পুরাতন আদর্শ পরিবর্ত্তিত झ्छेहङCछ ; किङ्गु aथन७ ऊाश डि८न्नश्ङि झम्न नाच्ने । ষষ্ঠ আন্তরায়-ব্যবসাবুদ্ধির ক্ষীণতা । আর্য্যদিগের যে শাখা উত্তর ও পশ্চিম যুরোপে গমন করিয়াছিল, তাহারা অপেক্ষাকৃত অনুর্বর দেশে প্রতিকূল প্রাকৃতিক অবস্থার সঙ্গে যুদ্ধ করিয়া সে যুদ্ধে জয়ী না হইলে জীবনসংগ্রামে আত্মরক্ষা করিতে পারে নাই । কাযেই তাহারা শ্রমশীল-সাহসী--- নূতন কার্য্যে হস্তক্ষেপে উৎসাহী হইয়াছিল। আর যে শাখা ভারতে আসিয়া পঞ্চনদপ্রদেশ হইতে উর্বর গঙ্গাতীর পর্য্যন্ত ছড়াইয়া পড়িয়াছিল, তাহারা জীবিকার্জন সহজসাধ্য দেখিয়া