পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম খণ্ড-প্রথম সংখ্যা । ] ལྷ་སྐེ--ཚ་རྗེ་ সকল কারণে দেহের যথারীতি গঠন হওয়া দূরে থাকুক, দেহের ক্রমশঃই ক্ষয় হইতে থাকে। r যক্ষমা নিবারণের উপায়। (সুস্থ্যব্যক্তির পক্ষে) যক্ষ্মা নিবারণ করিতে হইলে কি কি করা উচিত, তাহ নিয়ে বিশদভাবে বিবৃত হইল :- S BB JLiB DBB BDLL LLD DBD DBzB DLDBB DS DDD ঘরে থাকিবে না । ঘুরে যত বেণী রৌদ্র আসিতে পারে, আসিতে দেওয়া উচিত এবং বায়ুকেও যথাসম্ভব চলাচল BDBDBDB L DDuDBS BBDBBY S DB DS DBD DS kBBDY KDDDLDB DDBDBD BBB BBDDD DBB BDBDS M মারাত্মক অভ্যাস। - শয্যাদ্রব্যগুলিকেও প্রত্যহ রৌদ্রে রাখা কর্ত্তব্য । বাঙ্গালীদের বহির্বাটী প্রশস্ত হয় এবং অন্দর অন্ধকূপ হয় ; ইহার ঠিক বিপরীতই হওয়া উচিত। রান্না-" ঘর সাধারণতঃ অন্ধকার ও আর্দ্র থাকে এবং অহনিশা ধূমাকুল থাকে এবং সেই, ঘরেই বঙ্গনারীগণ অনুন বারো ঘণ্টাকাল থাকেন । ইহার সুব্যবস্থা হওয়া উচিত। যাহাদের পক্ষে অবস্থাবৈগুণ্য বা অপর কারণবশতঃ স্বাস্থ্যকর আবাস পাওয়া অসম্ভব, র্তাহারা রীতিমত দুই বোলা উন্মুক্ত বায়ুৰ সেবনের অপর ব্যবস্থা করিবেন । রমণী বলিয়া তাহারা ভগবানের নিয়মের বহির্ভূত নহেন-অতএব এই বায়ুসেবনবিধি তাহদেরও পক্ষে বিশিষ্টরূপে - প্রযোজ্য । অকারণ লজ্জা করিয়া ভবিষ্যতে গৃহসুখে বঞ্চিত হওয়ার ন্যায় মুর্থতা আর নাই। গৃহাদি বা তৈজসাদি মার্জনাকালে কখনও ধূলি উড়াইতে নাই ; মেঝেতে জলছিটা দিয়া এবং তৈজসাদিতে জল বা তৈলসিক্ত বস্ত্রখণ্ড দ্বারা মার্জন করাই frç i ভোজন।--কখনও কাহারও ভূক্তাবশেষ খাইতে নাই । কঁচা দুধ কখনও খাইবে না। মাংসের মধ্যে ছাগমাংসই সর্ব্বাপেক্ষা নিরাপদ । ইচ্ছা করিয়া গুরুপাক ভোজন -কুরিবে না । * * ব্যায়াম.।--ছোট ছোট বালকেরা চীৎকার করিলে অনেক পিতামাতা বিরক্ত হন । কিন্তু চীৎকার না করিলে ফুসফুসের পূর্ণ প্রসারণ হয় না। অতএব বালকদিগকে প্রাণ ভরিয়া চীৎকার করিতে দেওয়া উচিত। সন্তরণ, বৃক্ষারোহণ, দৌড়াদৌড়ি, উচ্চ স্থানে আরোহণ প্রভৃতি দ্বারা এবং গীতবাস্থ্য চর্চার দ্বারা বক্ষঃপ্রসারণ সংঘটিত হয়। যাহাদের বক্ষঃস্থল প্রশস্ত, তাহাদিগের সচরাচর বক্ষঃপীড়া হয় নাএই জন্যই বক্ষঃপ্রসারণের দিকে বেশী ঝোক দিয়া বলিস্বাম। পরন্তু যে কোনও ব্যায়াম রীতিমত করিলে শরীরের ED DD D BDD BB DDD BBB S BDBDBY স্বাভাবিক রোগপ্রতিষেধক শক্তি বৃদ্ধি পায়—শরীরের রোগ fb] যক্ষমারোগ। RS) LMSLALSLALSLALMLSLSLTLSLSLALALALMALLLLLLL LL LLLLLLLLMLMqLLLL LLLLLLLAL MARA WA VAATAJ প্রবণতা জন্মাইতে পারে না । বাঙ্গালীর ঘরের স্ত্রীলোকদিগকে যেরূপভাবে জীবনযাপন করিতে হয়, যেরূপ ধূলি, ধূম সেবন করিতে হয়, যেরূপ আৰ্দ্ধস্থানে ও অধিকাংশ সময়ে আৰ্দাবস্ত্রে থাকিতে হয় এবং তঁাহাদিগের মধ্যে যেরূপ अन्न-वन्न ७ बांगगश्वक्रौव्र खेरांगैौछ cथीं शांव्र, ऊांश८ठ আমার ধারণা এই যে, বঙ্গরমণীগণের পক্ষে দু’ বোলা রীতিমত নির্ম্মল বায়ু সেবন করা উচিত। পল্লীগ্রামবাসিনীদিগের পক্ষে এটি নিতান্ত কষ্টকর নহে-যেহেতু দুবেলা পুষ্করিণীতে গমনাগমন করিলে ঐ অভাব অনেক পরিমাণে দূরীকৃত হয়; কিন্তু সহরবাসিনীদিগের পক্ষে ঘনবসতির মধ্যে ছাদে উঠিয়া বায়ুসেবন করা অনেক সময়ে বিড়ম্বনার কারণ DD BDS BB DBB KuDuBB DDD D LLLB ওখানে যাওয়াতে কতক পরিমাণে বায়ুসেবনের কাষ হইতে পারে বটে, যদি এক গাড়ীতে লোকসংখ্যা অধিক না হয়। যাহাদের সে অবস্থা ও সুযোগ আছে, তাহারা অন্দরমহল খুব প্রশস্ত করিয়া বাটী নির্ম্মাণ করাইবেন, অন্দরের পশ্চাদিকে কতকটা প্রাচীরবেষ্টিত উন্মুক্ত স্থান রাখিবেন, পাকশালা বাটীর সর্বোচ্চস্থানে নির্ম্মাণ করাইবেন এবং অন্ততঃ সায়ংকালে রমণীদিগের গাড়ী করিয়া হাওয়া খাইবার ব্যবস্থা করিয়া দিবেন। কি ধনী, কি নিধান, সকল সংসারেই . সাধারণ গৃহস্থালীর কাজ করা ব্যতীত প্রত্যহই রমণীদিগের কতক পরিমাণে ব্যায়ামের বাবস্থা থাকা উচিত । এ সম্বন্ধে অন্যায় লজ্জা করিয়া শরীর মাটী করিবার হেতু নাই ; ভগবান রমণীদিগকে তাহার মুক্তদান জীবনের জীবন বায়ু হইতে বঞ্চিত করিয়া জন্ম দেন নাই । পুত্রগতিপ্রাণা রমণীদিগের স্বাস্থোর উপরে ভাবী সন্তানের স্বাস্থ্য নির্ভর করায়, রমণীদিগকে চেষ্টা করিয়া-বায়াম করিয়া স্বাস্থ্যের উন্নতিবিধান করা উচিত। যেহেতু পুরুষদিগের অপেক্ষা রমণীগণেরই পক্ষে “কুড়ি হইলেই বুড়ী” এই প্রবাদবচনটি .বিশিষ্টরূপে প্রযোজ্য। আশা করি, প্রত্যেক পাঠক পাঠিকা। এতদসম্বন্ধে সৎসাহসের পরিচয় দিবেন এবং ঘরে ঘরে রমণীগণ বায়ামে মনোযোগিনী হইবেন । বদভ্যাস।-যেখানে সেখানে থুতু ফেলা, এটাে খাওয়া, ছেলেদের নাকে সর্দি পড়িতেছে ও তাহারা সেই সন্দি চাটিয়া খাইতেছে, তাহা দেখিয়াও না দেখা, ভাল করিয়া না ঝাড়িয়া শুধু মাটিতে শয়ন করা, কাপড়ে নাক ঝাড়িয়া মোছা, যাহার তাহার গামছা ব্যবহার করা, শয়নকালে বিশেষতঃ শীত ও বর্ষাকালে চতুর্দিক বন্ধ করিয়া শয়ন করা, অনর্থক বেলা করিয়া ভোজন করা, শীতকালে মন্তক পর্য্যন্ত আবৃত করিয়া শোয়া, গৃহপালিত গাভীকে যথাসম্ভব রৌদ্র ও বায়ু সেবন করিতে না দেওয়া, গাভীকে অন্ধকারময় আৰ্দ্ধগৃহে অধিকাংশ সময়ে বাধিয়া রাখা, প্রত্যহ অন্ততঃ ৩।৪ ঘণ্টার জন্য গাভীকে চরিতে না দেওয়া, গোগৃহ অপরিাস্কার রাখা, গো দোহনকালে গোস্তান ও নিজহস্ত রীতিমত না