পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈষ্ণবধর্ম্ম । [ব্রহ্মচারী শ্রীযুত দুর্গাদাস কর্তৃক লিখিত (পূর্ব্ব প্রকাশিতের পর । ) গতবারে শ্রীশ্রীমহা প্রভুর জন্মকারণ আলোচনা করিয়াছি। DiuiBBuuBD SYTS DBDDBD S SKDBSDDuD S gBDBBDBD আহবানে ভগবান মানবশরীর ধারণ” করিয়া মর্ত্তো আগমন করিয়াছিলেন। বৈষ্ণবদর্শনে তাহাই বলে। আমরা ও সেই বৈষ্ণবদর্শনের নিগুঢ়তত্ত্ব মহাপ্রভূর শ্রীমুখবাণী হইতেই প্রথমে গ্রহণ করিতে পারিয়াছি। হরিনামের যে কি মাধুর্য্য এবং ঐ নামের যে কি প্রভাব, তাহা আমরা ভুলিয়া গিয়াছিলাম ; মহাপ্রভুই প্রথমে ঐ নামপ্রভাব বাঙ্গলায় প্রদান করিয়াছিলেন । বিষ্ণু-আরাধনা হিন্দুর নূতন নহে। হিন্দু যখন বিষ্ণুর নিকট যোড়হস্তে আপনার কল্পনা জানায়, তখন মুক্ত কণ্ঠে বলে,- “গতাগতেন। শ্রান্তোশ্মি দীর্ঘসংসারবত্মঘু। যেন ভূয়ো নাগাচ্চামি ত্রাহি মাং মধুসূদন৷” জন্মভয়ে ভীত জীব বিষ্ণুর নিকটে জন্ম-দুঃখনিবারণের জন্য কামনা করিয়া থাকে। তিন্দু-সাধনায় আমরা ইহাই দেখিতে পাই,-জীবমাত্রেই বৈষ্ণব । চিত্তে তাহারা প্রকৃতির সাধক, দৃশ্যে তাহারাই শৈব, কিন্তু সাধনায় তাহারা বৈষ্ণব । তক্ষণ পর্যন্ত জীবের ভোগবাসনা থাকিবে, যতক্ষণ পর্য্যন্ত জীব সম্পূর্ণরূপে বাসনানুযায়ী ভোগের পরিতৃপ্তি না করিবে, ততক্ষণই জীব উপাস্যদেবতার নিকটে “দেহি দেঠি” বুব করিয়া থাকে । ভগবতীর সাধনায় আমরা লক্ষ্মী ও সরস্বতী, কাত্তিক ও গণেশ, ধন ও বিদ্যা, বল ও সিদ্ধি, এই চারি বস্তু দেখিতে পাই । এই চারি বস্তুর যাহারা আকাঙ্ক্ষী, ঠাঙারাই ভগবতীর সাধনা করিয়া থাকেন। ভোগের পরিাসমাপ্তি হইলে তখন সাধক যোড়হন্তে “বিষ্ণুভক্তি প্রদান কর” উহাই যোগমায়ার নিকট প্রার্থনা করে। যে পর্য্যন্ত ভগবতী। সাধককে * বিষ্ণুভক্তি প্রদান না করিবেন, সে পর্যন্ত কোন জীবই বিষ্ণুর সাধনা করিতে পারে না । তন্ত্রমন্ত্রের কত, ক্ষণ দরকার, না যত ক্ষণ ভোগের দরকার। LLBTDBB DBDDDS DBBD S SDBBBBD BBDBDSDD DD · - مـســواة))ة “বিষ্ণুভক্তিপ্রদা দুৰ্গা সুখদা মোক্ষদ সদা।” ... . শ্রী রাধা মনে মনে শ্রীকৃষ্ণের চরণে আত্মসমৰ্পণ করিয়া ছিলেন, কিন্তু শ্রীকৃষ্ণকে পাইবার অধিকার তো পান । নাই। - তাই সহচরীগণসঙ্গে কাত্যায়নী-মন্দিরে গিয়া “আমার কৃষ্ণ, দাও,-কৃষ্ণ দাও” বলিয়া ভগবতীর নিকটে se& : . , প্রার্থনা করেন। কাতায়নীর কৃপা হইলে তবে গোপিকাগণ জগৎপতি শ্রীপতিকে পতি পাইয়াছিলেন । যতক্ষণ সংসারাবাসনা, আমার স্বামী, আমার পুত্র, আমার দেহ, আমার রূপ, আমার যৌবন, আমার ধন, এই আমার আমার রব থাকিবে, ততক্ষণ ভগবানকে পাওয়া যায় না। অনেকে অজ্ঞানতাবশতঃ বলিয়া থাকেন,-“যে করে আমার আশ, করি। তারা সর্ব্বনাশ।” এই সর্ব্বনাশের ভয়ে সেই ভবভয়হারী ভগবানের চরণ পরিত্যাগ করিবার পথেই অগ্রসর হন। সর্বনাশ শব্দের অর্থ-সকল বাসনার নাশ। সংসারমোহে মুগ্ধ জীব তাহা না বুঝিয়া “রূপং দেহি, জয়ং দেহি, ভার্যাং মনোরমাং দেহি”-রবে আপনার বাসনার , তৃপ্তি 夺乙颈 সহস্ৰ বৎসর পূর্ব্বেতে অথবা ভগবান শঙ্করাচার্যের তিরোভাবের কিছুকাল পরে বাঙ্গালায় কর্ম্মকাণ্ডের প্রাদুর্ভাব হয় । তান্ত্রিক কাপালিকগণ ভক্তিমাৰ্গ পরিত্যাগ করিয়া কর্ম্মমাৰ্গই গ্রহণ করেন। তাহার ফলে গৃহে গৃহে তন্ত্রোক্ত পঞ্চ মাকারের এতটা প্রাবলা হইয়া উঠে যে, উহাকে রোধ BBBBD DBBDBDS DBDDDBD BBD S DBDL S DDBD DDBDS জীবের মঙ্গলের জন্যই “অসংখ্য ভক্তেরে করাইয়া অবতার। শেষে অবতীর্ণ হইলা ব্রজেন্দ্রকুমার ॥ প্রভুর আবির্ভাবপূর্বে যত বৈষ্ণবগণ। অদ্বৈতাচার্য্যের স্থানে করেন, গমন ৷ গীতা ভাগবত কহে আচার্য্য গোসাই । ठान कोम्ब्र निनां कgद्ध डखिद्ध वgाझे ॥ সর্বশাস্ত্রে কহে কৃষ্ণ-ভক্তির ব্যাখ্যান । জ্ঞানযোগে তপোধর্ম্মে নাহি মানে আন ৷৷ তার সঙ্গে আনন্দ করেন। বৈষ্ণবগণ । কৃষ্ণ-কথা, কৃষ্ণ-পূজা, নাম সংকীর্ত্তন ॥ কিন্তু সর্বলোক দেখি কৃষ্ণ বহিমুখ । বিষয়নিমগ্ন লোক দেখি পাইল দুখ ৷ লোকের নিস্তারহেতু করেন চিন্তন। কেমনে সর্বলোকের হইবে তারণ ৷ কৃষ্ণ অবতরী করেন। ভক্তির বিস্তার। তবে তা সকল লোকের হইবে নিস্তার ৷ কৃষ্ণ অবতরীতে আচার্য্যা প্রতিজ্ঞা করিয়া । . কৃষ্ণপূজা করে তুলসী গঙ্গাজল দিয়া৷ .