পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NU)e AAAAAAAA গমনশীল (অর্থাৎ যাহা স্থায়ী নহে ) বিশ্বের সত্তা রক্ষা করিা তেছোঁ; ধর্ম্মকে আশ্রয় করিয়া আছে বলিয়াই সকল বস্তুর नख जाहि -उथम क्षनिएलब cयोगिक अर्थई श्शूिद्ध थांश, তাহাতে আর সন্দেহ নাই। তবে কালবশে ; সেই ধর্ম্মের অর্থ একটু সঙ্কীর্ণ হইয়াও গিয়াছে। মানুষে পশুত্ব ও দেবত্ব (আধ্যাত্মিকতা), এই দুইই আছে। যদি বলা যায় যে, অপকারীর প্রতি ক্রোধ করাই মানুষের ধর্ম্ম,-তাহা হইলে তাহ মানুষের মনুষ্যত্বেীয় ধর্ম্ম-এ কথা কেহ বুঝে না, তাহা মানুষের ভিতর যে পশুত্ব আছে, তাহারই ধর্ম্ম-ইহা বলা হয়। পশুতেও ঐ ধর্ম্ম লক্ষিত হয়। কিন্তু যদি বলা যায়, ক্ষমাই মানুষের ধর্ম্ম, তখন উহা মানুষের মধ্যে যে দেবভাবে আছে-তাহারই ধর্ম্ম, ইহা বুঝিতে হইবে। পশুর ক্ষমাগুণ নাই। সেইরূপ দমগুণ বা প্রবৃত্তি প্রভৃতি দমন করিবার শক্তি পশুর নাই। মানুষের আছে,-সুতরাং উহাও মানুষের ধর্ম্ম বলিয়া কথিত হয়। আসল কথা, মনুষ্যত্ব থাকিলে ঐ সকল গুণ সহজেই ব্যক্ত হইয়া থাকে। সেইজন্য মনু বলিয়াছেন :- ‘ · “ধূতি ক্ষমা দমোহন্তেয়ং শৌচমিন্দ্রিয়নিগ্রহঃ । ধীর্বিদ্যা সত্যমক্রোধো দশকাং ধর্ম্মলক্ষণম।” ধুতি বা ধৈর্য্য, ক্ষমা, অন্তেয়, শৌচ, ইন্দ্রিয়নিগ্রহ, বুদ্ধি, DDS DBuBS BDBD D HDBDBBDS BD DD DBB লক্ষণ অর্থাৎ ঐ দশটি গুণ যাহার আছে, সে ধার্ম্মিক, একথা বলা যায়। এক কথায় এইটুকু বুঝিলেই যথেষ্ট হইবে DS DDDBDBDBD BB BDD DDDDB BDB BB igOBB স্মৃপ্তি পায়, তাহাই ধর্ম্মভাব। এই ধর্ম্মভাবকে প্রবল করিতে হইলে যে সকল কার্য্য করিতে হয়, তাহাই ধর্ম্মকার্য্য ৷ ” এখন ধর্ম্মভাব কাহাকে বলে, তাহা একটু পরিষ্কার করিয়া বলা আবশ্যক। বাহব্যাপার দেখিয়া অনেক সময় डिडोबब श्रीडांद बूश बांश ना। मदन कक्रन, अदृश्युद्ध ধর্ম্মের একটা লক্ষণ । যেন তেন প্রকারেণ পরকে ফাকি দিয়া তাহার জিনিষটি লাইবার প্রবৃত্তির নাম স্তেয়। এই প্রবৃত্তিশূন্যতার নাম অস্তের। কিন্তু মনে করুন, রাম কাহারও দ্রব্য शकि cत्र नावा ह्रब्रि कब्र ना, किड् उांशज्ञ भप्नब्र डिड्ब्र अछएक शंकि सिद्ध द अछद्ध अcoा50 डॉक्षां প্রতিবেশীর দ্রব্য লইবার লোভটি বিলক্ষণ আছে, তবে জেলের বা লোকলজার ভয়ে সে তাহ পারে না। এরূপ স্থলে রামকে ধার্ম্মিক বলা যায় না। তবে সে যতক্ষণ চুরি না করিতেছে, ততক্ষণ সামাজিক হিসাবে আমরা তাহাকে ভাল লোক বলিতে বাধ্য হইলেও, তাহাকে কখনই ধার্ম্মিক লোক বলিতে পারি না।” এমন কি, শুষ্ঠামের কোন জিনিষ দেখিয়া যদি রামের মনে হয়, “আহা ঐ জিনিষটা যদি তাম আমাকে দিত, তাহা হইলে ভাল হইত,” তাহা হইলেও রামকে আমরা ধর্ম্মিক লোক বলিতে পারি না। তাহা হইলেও বুঝিতে অনাথবন্ধু। AAANA বৃদ্ধি হইতেছে। হিন্দুসমাজ [@थं वर्षं, त्रांक्षां, »७२७ ।। TA ALALASLLAL ASLLLLLLLL LLLLALA LMLLLMLLLLLL LL LLLLLA LLLLL LLLLLLLLS LL LLL LLLLLLLA LLLASLLALLAMALALAL হইবে, রামের মনে লোভ আছে,-চুরি করিবার প্রবৃত্তিও একটু একটু আছে। তবে রামের যদি ঐ দ্রব্য একান্ত আবশ্যক হয়, কিন্তু উহা কিনিবার ক্ষমতা তাহার না থাকে, তাহা হইলে সে যদি সরলভাবে উহা শুষ্ঠামের নিকট চাহে বা তাহার মনে এইরূপ ভাবের উদয় হয় যে, আমিও পরিশ্রম দ্বারা অর্থাইিৰ্জন করিয়া ঐ রূপ দ্রব্য ক্রয় করিব, তাহা হইলে রামের কোন দোষ হয় না। লোভই দোষের, প্রয়োজনানুভূতি বা ‘’ অভাবমোচনচেষ্টা দোষের নহে। ঐ রূপ ইন্দ্রিয়চাঞ্চল্যের অভাবই ইন্দ্রিয়নিগ্রহ, উহাই ধর্ম্মেয় লক্ষণ। ইন্দ্রিয়চাঞ্চল্য পুর্ণমাত্রায় থাকিলে কেবল ভয়ে বা সুযোগ ও পাত্রের অভাবে উহা চরিতার্থ না করাই ধর্ম্মের লক্ষণ নহে। এক কথায় কুবিষয়ে বা পাপে রীতিও যেমন দোষের, মতিও তেমনই দোষের, নিবৃত্তিই ধর্ম্মের লক্ষণ। ধার্ম্মিক হইতে হইলে কুপ্রবৃত্তিগুলির দমন করা আবশ্যক । - " - সেইজন্য শাস্ত্র ধর্ম্মের মূলসম্বন্ধে বলিয়াছেন - “আদ্রোহশচাপ্যালোভশ্চ দামো ভূতদয়া তপঃ। ব্রহ্মচর্য্যং ততঃ সত্যমনুক্রোশঃ ক্ষমা ধৃতিঃ ॥ সনাতনস্ত ধর্ম্মস্ত মূলমেতদুৱাসদম।” পরের অনিষ্টচিন্তার অভাব, লোভশূন্যতা, সংযম, জীবে দয়া, তপস্তা, ব্রহ্মচর্য্য, সত্য, পরদুঃখে দুঃখবোধ (Sympathy),ক্ষমা ও ধৈর্য্য, এই দশটি সনাতন ধর্ম্মের মূল । ধার্ম্মিকের এই দশটিই নিতান্ত আবশ্যক গুণ । কারণ, D uSiiS D K DBDB DDB DDBD EBBDBLD BBB না, মানুষ প্রায় পশুতে পরিণত হয়। আজকাল আমাদের দেশে, সেই সনাতন ধর্ম্মাবলম্বীদিগের মধ্যে এই গুণগুলি হ্রাস পাইয়াছে, তাই ধর্ম্মের অবনতি ও অধর্ম্মের শ্রীহীন হইয়া পড়িতেছে এবং হিন্দুজাতির সমৃদ্ধিও ক্ষয় পাইতেছে। উদাহরণস্বরূপ একটি দৃষ্টান্ত দেখান যাইতে পারে। মানুষ সামাজিক B S DBDDBLBD D DDD DBB DBDBDBDSS BDD মানুষের জ্ঞানের উন্নতির কারণ । সমাজ আছে বলিয়াই এক জন মানুষ অন্য মানুষের লন্ধজজ্ঞান দ্বারা উপকৃত হইয়া থাকে। সমাজ আছে বলিয়াই মানুষ সভ্যতার উচ্চশিখরে আরোহণ করিতে সমর্থ হইয়াছে। কিন্তু মানুষের কোন BDB yBBDB DBDLD DBDDBB DDDLDS DBDDD BDBBBLBS তাহা কেহ ভাবিয়া দেখিয়াছেন কি ? আদ্রোহ, আলোভ, দয়া, অনুক্রোশ ও ক্ষমা, এই পাঁচটি গুণই সামাজিক দিক হইতে নিতান্ত আবশ্যক। সামাজিকরা যদি পরস্পর পরসম্পরের অনিষ্টচিন্তা করে, তাহা হইলে সে সমাজ কখনই টিকিতে পারে না । সে সমাজের ধ্বংস অবশ্যম্ভাবী। আলোভ বা লোভশূন্যতাও একটি সামাজিক গুণ। সমাজে যদি সকলে পরস্পর পরস্পরের ধনজনের উপর লোভ করে, তাহা হইলে সমাজে চুরী, ডাকাতী, বিশ্বাসঘাতকতা,