পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৪২৭

ዛ፡ ቀ¢ -ག་ ጓtፋሕ 1 ነ shaphasa al “অতো যে জ্ঞানদানে হি ন ক্ষমন্তং ত্যজেৎ গুরুম। अब्रांकांज्वौ निद्भन्नश् च नश्ङTङङि तििथंब्र ॥ BDBDD S DB KSLTLB BD D S অজ্ঞানিনং বর্জয়িত্ব, শরণং জ্ঞানিনো ব্রজেৎ ৷” (कांमांथा।ांऊश। ) এইবার আর একটি কথা বলিয়া এই প্রবন্ধ শেষ রিব। তন্ত্রে গুরুলক্ষণে অনেক স্থলে “কুলীন” শব্দ ব্যবহৃত হইয়াছে। কুলাচার বা বীরাচারনিষ্ঠ ব্যক্তিগণই कूलीन” । ईशबl cकाथांच बैौद्ध qद९ cकाथांग्र दा (कोज মেও অভিহিত হন। দীক্ষাদানবিষয়ে কুলীনগুরুদিগেরই শ্রষ্ঠত্ব দেখিতে পাওয়া যায়। বিশেষতঃ শক্তিমন্ত্রদানে লীন ব্যতীত অন্যের অধিকার একরূপ লোপ করা ইয়াছে। নিম্নলিখিত তন্ত্রবাক্যগুলি পাঠ করিলে ইহা ঝিতে পরিবেন। “কোলজ্ঞানী মহাযোগী গুরুরেব চ দৈবতম। কুলীনং সৰ্বমন্ত্রাণাং দাতা সর্ব্বেষু সুন্দরি ॥ দীক্ষাপ্রভুঃ সা এবাত্মা না পরে বেদপারগঃ । উৎপাদকব্রহ্মদাত্রোৰ্গৱীয়ান কৌলনায়কঃ ॥” ( बूश्ौवडश । ) অর্থ -যিনি জ্ঞানী, মহাযোগী এবং কৌল, তিনিই।” রু। কুলীনগণই দীক্ষাস্বামী এবং সকল প্রকার মন্ত্রদান রিতে অধিকারী । কেবল বেদপারগ হইলেই মন্ত্রদান রিবার অধিকার হয় না। জন্মদাতা ও ব্রহ্মদাতা ( অর্থাৎ দাতা), ইহঁহাদিগের মধ্যে মন্ত্রদাতাই অধিক গৌরবান্বিত । ঐ তন্ত্রে শিব আরও বলিয়াছেন- “ “শৈবে শাক্তে চ সৰ্বত্র দীক্ষাস্বামী ন সংশয়ঃ। কৌলস্তস্মাৎ প্রযত্নেন কুলীনং গুরুমা শ্রয়েৎ ।” বৈষ্ণবগণ বিষ্ণুমন্ত্র, সৌরগণ সৌরমন্ত্র এবং গাণপত্যগণ ণপতি মন্ত্রদান করিতে পারেন, কিন্তু শৈব ও শাক্তগণ বর্ধদেবতার মন্ত্রদান করিতে অধিকারী। অতএব কুলীনগুরুর আশ্রয় লইতে বলা হইতেছে। মহানির্বাণতন্ত্রে “শাক্তে শাক্তো গুরুঃ শস্ত, শৈবে শৈবো গুরুমতিঃ । বৈষ্ণবে বৈষ্ণবঃ সৌরে সৌরো গুরুরুদাহৃতঃ ॥ গাণপে গণপঃ খ্যাতঃ কৌল সর্ব্বত্র সদগুরুঃ। অতঃ সর্ব্বাত্মনা ধীমান কৌলাদীক্ষাং সমাচারেৎ ৷” তন্ত্রসারেও আছে-“কুলীনঃ সর্ব্বমন্ত্রাণামবিকারীতি ীিয়তে”-কুলীনগণই সর্ববিদ্যাদানে অধিকারী। সকল शैशिरे डैशब्राई हैंौकi७क्र लिया डेड श्वांटछम। কুলাচার কি, তদসম্বন্ধে বারান্তরে আলোচনা করিাfার ইচ্ছা রহিল। ऊँह पीक & ७द्र-वि5ीन । . A সম্পাদকীয় মন্তব্য। ডাক্তার শ্রীযুত সুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য্য সাহিত্য-বিশারদ DDK KKBKBDBBD DBDD DBDDBDS DBDD BBDBBDD প্রণিধানযোগ্য। যোগ্য ব্যক্তিকে গুরু করাই কর্ত্তব্য, ইহাতে সন্দেহ নাই ; কিন্তু কুলগুরুত্যাগসম্বন্ধে তিনি DDD DDDDDS BB DBBB S DDBDD DDYSS SLSYK সন্ততিং ত্যাক্ত ন গুর্ব্বন্তরমাশ্রয়েৎ” এবং “পৈত্রং কুলগুরু যস্ত” প্রভৃতি শ্লোক শিধবাকা অথবা কোন ধূর্ত্ত গুরুত-ব্যবসায়ীর BBDS BDDDB DBDDD DBDDSS DDSBBBDDD মহাশয়ের প্রতি সবিশেষ সম্মানপুরঃসর আমরা এই কথা বলিতে চাহি,-যদি শাস্ত্রবাক্যের মধ্যে সামঞ্জস্য করা যায়, DBD DDB DBDDSDD DBBDBDD DDD YD DBB BDS গৃহস্থেরই কুলগুরু থাকে। গৃহস্থগণ পুরুষপুরুষানুক্রমে একই বীজমস্ত্রের সাধনা করেন। সেই বীজমন্ত্রসাধনে তাহাদের একটা কৌলিক অধিকার জন্মে। পুরুষপুরুষযানুক্রমে মানুষ যে সাধনা করে, সে সাধনাপথে তাহার. সিদ্ধিলাভ সহজ হয়। কুলগুরুর নিকট সেই কৌলিক বীজমন্ত্র পাওয়া যায়। সেই জন্য কুলগুরু সহজে ত্যাগ করিতে নাই। এখন প্রশ্ন,-তবে শাস্ত্রে গুরুপরীক্ষণ ও SLDYBBB DBDD BDD DDDB BBSSeBD BDS যথা- পিচ্ছিলাতন্ত্রে iLDBDBDE SsLYu BuuBBSMLSLDDDS আদৌ দীক্ষাগুরুঃ প্রোক্তং ততঃ শিক্ষাগুরুমতঃ ॥ “দীক্ষা ও শিক্ষাভেদে গুরু দুই প্রকার। প্রথমে দীক্ষাগুরু-যিনি দীক্ষাকালে বীজটি উদ্ধৃত করিয়া দেন, পরে শিক্ষা-গুরু-তিনি সাধনতত্ত্ব প্রভৃতি শিক্ষা দেন।” আমাদের মনে হয়, এই কুলগুরুত্যাগ করা শাস্ত্রমতে নিষিদ্ধ ; কেন না, অন্য গুরু শিষ্যকে তাহার পৈতৃক বীজ দিতে পারেন না। তবে সেই কুলগুরু। যদি অযোগ্য হন, তাহা হইলে অন্য এক জন যোগ্য ব্যক্তিকে শিক্ষাগুরু করিতে হয়। এই শিক্ষাগুরুর নাম উপগুরু । স্ত্রীলোকের কাছে মন্ত্র লইতে হইলে উপগুরু নিতান্তই আবশ্যক। কুলগুরু অযোগ্য হইলেও এইরূপ এক জন উপগুরু করাই যুক্তিসঙ্গত। সাধক যতই সাধনার উচ্চতর সোপানে আরোহণ করিবেন, ততই তঁহার উচ্চতর শিক্ষাগুরুর প্রয়োজন হইতে পারে। সেই জন্য শাস্ত্র বলিয়াছেন,- “মধুলুদ্ধে যথা ভৃঙ্গ: পুষ্পাৎ পুষ্পান্তরং ব্রজেৎ। জ্ঞানলুব্ধস্তথা শিষ্যো গুরোগুর্ব্বন্তরং ব্রজেৎ । অতএব মহেশানি লক্ষ মেকং গুরুং ত্যজেৎ ।” শিক্ষাগুরুত্যাগই এখানে শিববাক্যের উদ্দেশ্য। उप्र कूल७क्र गर्षि निडांख्छे अशांक्षा श्न, डांश फ्रेंडेल সমস্তাটিও কঠিন হইয়া পড়ে। অলিমিতিবিস্তরেণ। [ܥܚܘܕ] l ܣܡܦܩܝܣܩܝ s bidu