পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৪২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

aቀማ ቀs --ማ፥ ”tቀm ] ] ab aidh حد كسكس lildh ܥܣܫܝܚܝܒܩܚ ܥܦܦܩܝܣܩܝܝܝ -ജ് r r pr mar ভালবাসে। তন্মধ্যে কেহ “কঁচা খেউড়” ভালবাসে, কেউ নিধুবাবুর টপ্পা ভালবাসে, আবার কেহ বা সাধক-সঙ্গীত শুনিতে চাহে । জিজ্ঞাসা করি, ভোগীর দৃষ্টিতে এই বিবিধ সঙ্গীতই সমান—না এই ত্রিবিধ ভোগকামীই তুল্য মূলা ? কখনই না । জগতে বিষয়ের ও বিষয়ীর প্রভিন্নতা লোকসমাজে সদাই স্বীকৃত । যে যত উচ্চ, সে তত উচ্চ বিষয় উপভোগে রস পায় । যে তামো গুণে আচ্ছন্ন, তাহার কঁচা খেউড়ই ভাল লাগে। যাহার তমোঘোর কতকটা কাটিয়াছে, রাজসিক ভাব প্রবল হইয়াছে, হয় তা বা সাত্ত্বিক ভাব একটু অধিক উন্মেষিত হইয়াছে, সে নিধুবাবুর গীতে সুখ পায় । ‘আবার যাহার সাত্ত্বিকভাবে প্রবল রজোতমোগুণ হীনবল হইতে বসিয়াছে, সে বিভূসঙ্গীতেই মাজে। কিন্তু যতক্ষণ গুণ আছে, ততক্ষণ ভোগের বাসনা থাকিবে, কেবল গুণানুসারে ভোগ্য-বিষয়ের প্রভেদ হইয়া থাকে । যতক্ষণ জীব গুণের বন্ধনে বদ্ধ, ততক্ষণ তাহার কামনা শেষ হয় না । এই কামনাই কাম । বিষয়-তৃষ্ণাই কাম । ইহার আর একটি নাম স্পাহা । রজোগুণ যতক্ষণ প্রবল থাকে, ততক্ষণ এই বিষয়-তৃষ্ণ বা স্পৃহা প্রধল থাকিবেই থাকিবে। সেই জন্য ভগবান বলিয়াছেন,— “লোভঃ প্রবৃত্তিরারম্ভ: কর্ম্মণামশম: স্পৃহা । রজন্যেতানি জায়ন্তে বিবৃদ্ধে ভারতীৰ্ষভ ||” ঙ্গে ভারতীৰ্ষভ | রজোগুণ অধিক থাকিলে বা বৃদ্ধি পাইলে এই সকল লক্ষণ লক্ষিত হয়-লোভ, প্রবৃত্তি (ফলাকাজকী তইয়া কাজে আত্মনিয়োগ করা), কর্ম্মারম্ভ (কাজ করিবার জন্য উদ্যম, ফিকির) এবং স্পৃহা (বিষয়-তৃষ্ণ)। ংসারী মানুষমাত্রেরই রাজসিক গুণ প্রবল । রজোগুণ কার্যাক্ষেত্রে মানুষকে সাফল্য প্রদান করে । সুতরাং তাহাদের ভোগের ইচ্ছা প্রবল থাকে। ঐ অবস্থায় অর্থাৎ সংসারে ধূলা-কাদা মাখিয়া থাকিয়া একেবারে প্রবৃত্তিকে দমন করিবার চেষ্টা কখনই সার্থক হইতে পারে না । সে যদি, জোর করিয়া নিষ্কাম ব্যক্তির মত বিষয়ভোগ পরিহার করিতে যায়। অথচ বাসনা জয় করিতে না পারে, তাহা ইইলে প্রকৃতির হাতের পাচনবাড়ি খাইয়া তাহাকে আবার দ্বিগুণ আসক্তির সহিত বিষয়ভোগে প্রবৃত্ত হইতেই হয়। SEYS SKBB DDDS DBLBDLLB DBBBD S DDDB বিষয়ভোগে ব্রতী করিতেছেন। তঁহার সে প্রেরণের প্রাবল্য বড় অল্প নয়। সেই জন্য সাধক প্রবর তুলসীদাস বলিয়াছেন,- “নিগুণ হৈ সে পিতা হামারা, সগুণ হৈ মাহমারি। কাকে নিন্দো, কাকে বন্দো, দুনো পাল্লা ভারি।” । সুতরাং ইন্দ্রিয়দমন সহজ কথা নহে। প্রবৃত্তির দিকেও *ীলা খুবই ভারি। ধীরে ধীরে জ্ঞানের অগ্নি জ্বলিয়া সেই” আঁৱর্ত্তিকে ভস্মীভূত করিতে হয়, ভোগবাসনাকে ক্ষীণ সনাতন হিন্দুধর্ম্ম। : মনে করুন, সঙ্গীত একটি ভোগ্য-বিষয়। অনেকে সঙ্গীত করিতে হয়। সেই জন্য বৈরাগ্যের উদয় না হইলে প্রবৃত্তি Ridd pdf DBD BDuD BDBBDDBB BDBD DDDSSYADD DBDB নাই। সেই জন্যই শাস্ত্র বলিয়াছেন,- সর্ব্বেষামেব বৈরাগ্যং জায়তে সর্ব্ববস্তুষু। তদৈব সন্নাসেদ্বিদ্বানন্যথা পতিতো ভবেৎ৷ “যখন সাংসারিক সকল বিষয়ে বৈরাগ্য জন্মিবে, বিদ্বান ব্যক্তি সেই সময়েই সন্ন্যাস অর্থাৎ নিবৃত্তিমাৰ্গ অবলম্বন করিবেন, অন্যথা অর্থাৎ তাদৃশ বৈরাগা জন্মিবার পূর্ব্বে সন্ন্যাস বা নিবৃত্তিমাৰ্গ ধরিলে পতিত হইতে হইবে।” KDBDD SBBDBS GDDS SYYS D DDYY SYBDD S জন্মিবার পূর্বে জোর করিয়া ইন্দ্রিয়দমন করিতে চেষ্টা করিতে নাই । ভোগের পথেই ইন্দিয়কে দমন করিতে হয় অর্থাৎ শিক্ষার ও সংযমের দ্বারা ইন্দ্রিয়গুলিকে মানদ হইতে ভাল বিষয় ভোগে রত করিতে চেষ্টা করিতে হয় । মনকে ভাল বিষয়ে রত করিতে চেষ্টা করিতে হয়, একেবারে জোর করিয়া বিষয় হইতে নিবৃত্ত করিতে চেষ্টা করিতে নাই। কেবল দেখিতে হইবে, ইন্দ্রিয়সকল বিষয়ভোগে একেবারে ডুবিয়া না যায়। সেই জন্য ইন্দ্রিয়সাধন--রূপ, রস, গন্ধ, স্পর্শ, শব্দ, স্বদারনিরত্যাদি কার্যা শালে নিষিদ্ধ BBDSDBD DDBD DB BKBBD D DBDBDBDS DBBBDD দোষের ৷ ইচ্ছা করিয়া তাহাতে আসক্তি বাড়াইবে না । মনুই স্বয়ং বলিয়াছেন ইন্দ্রিয়ার্থেষু সর্ব্বেষু ন প্রসজোত কামতঃ। অতিপ্রসক্তিঞ্চৈতেষাং মনসা সন্নিবর্ত্তয়েৎ ৷ भछ 81५४ । “ইন্দ্রিয়ের উপভোগা বিষয়ে ইচ্ছা করিয়া উপভোগের নিমিত্ত অত্যন্ত আসক্ত হইবে না। যত্নপূর্বক উহার প্রতি অতিপ্রসক্তি হইতে মনকে নিবৃত্ত করিবে ।” এইটি মনে রাখিবে যে, সমস্ত বিষয়ই বন্ধনের কারণ । BSDD DBDD gEDS DLDDLDYYSKBBBB DDBDD বিরোধী। গাড়ীর ঘোড়া যদি সারথিব লাগাম না মানিয়া উধাও হইয়া ছুটিতে থাকে, তাহা হইলে সে যেমন রথ, সারথি ও রথারূঢ় ব্যক্তিকে বিনষ্ট করে, সেইরূপ প্রমাখী ইন্দ্রিয়গণ যদি উদাম ও অসংযত হইয়া ভোগের পথে ছুটিতে থাকে, সংযমের বাধা না মানে, তাহা হইলে তাহারা জীবের সর্বনাশ ঘটায়। সুতরাং গাড়ীর ঘোড়াকে ইচ্ছামত নিয়ন্বিত করিয়া যেমন চালাইতে হইবে, ইন্দ্রিয়গণকেও ঠিক সেইরূপ সংযত করিয়া চালাইতে হইবে । মনু বলিয়াছেন ইন্দ্রিয়াণাং বিচরতাং বিষয়েঘপহারিয়ু। ংযমে যত্নমাতিষ্ঠেদ্বিদ্বান যন্তেব বাজিনাম। সারথি, যেমন রথে নিযুক্ত অশ্বদিগের গতি সংযত করিতে যত্ন করে, সেইরূপ পণ্ডিত ব্যক্তি চিত্তাপচারী বিষয়ে বিচরণশীল অর্থাৎ বিষয়ভোগে নিযুক্ত ইন্দ্রিয়াদিগকে সংযত রাখিতে যত্ন করিবেন। কোনরূপে তাহাদিগকে বেচাল চলিতে