পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. মানুষের छिनि क्ि Vut ;-শারীরিক, NefsB \S আধাত্মিক । তন্মধ্যে - শরীর সকলের প্রধান। শরীর ভাল না থাকিলে মন ভাল থাকে না, মন ভাল না হইলে BDDDBD DDB BDBDS DDDS tS BBDBDB DBBB সকলের আগে সুস্থ ও সৰল রাখিতে হয়। সভ্যতার বৃদ্ধির মুঙ্গে সঙ্গে শরীর সুস্থ ও সবল রাখিবার নানারূপ পদ্ধতি আবিষ্কৃত ও অবলম্বিত হইতেছে। অসভ্য অবস্থায় মানুষকে আহার্য আহরণের জন্য বন্যপশুর পশ্চাদ্ধাবন করিয়া তাহাকে সংহার করিতে হইত। তাহাতে অসভ্যদের অঙ্গচালনা ঘটিত। তাহার পর যখন মানুষের সভ্যতা প্রথম ধাপে উঠিল। অর্থাৎ মানুষ কৃষিকৌশল উদ্ভাবিত করিল, তখনও তাহাকে চাষবাসের জন্য ও আত্মরক্ষার জন্য যথেষ্ট পরিশ্রম করিতে হইত। সভ্যতার উন্মেষের এই প্রথম যুগে মানুষের পূক্ষে দৈহিক পরিশ্রম অনিবার্য ছিল। তাহার পর মানুষ সভ্যতার ও কৃত্রিমতার যত উচ্চতর ধাপে উঠতে লাগিল, ততই তাহদের অ্যালন্তে ও নিশ্চেষ্টতায় কালাহরণ করিবার সুবিধা ঘটতে লাগিল। কেহ কেহ আবার বসিয়া বসিয়া । भाननिक डि कब्रिड अांशनिवांश कब्रिड वांशिष्णन । उाशऊ भांनवनभांख नांनांकात्र बांक्षि आविष्ट्रछ श्रेन । কারণ, ভগবান মানুষের দেহকে এমনভাবে নির্ম্মিত করিয়াছেন যে, পরিশ্রম না করিলে শরীরটিকে না। যাহাদিগকে কাজে বাধ্য হইয়া পরিশ্রম না করিতে হয়, তাহদিগের পক্ষে অঙ্গচালনার অন্যবিধ উপায় অবলম্বন আবশ্যক। শরীর সুস্থ ও সবল রাখিবার জন্য এই প্রকার অঙ্গচালনাকে ব্যায়াম বলে । * শরীরের স্বাভাবিক নীরোগ অবস্থার নাম স্বাস্থ্য, তাহার ব্যতিক্রমের নাম অস্বাস্থ্য। রোগী স্বাস্থ্যলাভ করিাবার নানাপ্রকার প্রণালী আছে। যাহাদের কাজের জন্য বাধ্য হইয়া উৎকট দৈহিক পরিশ্রম না করিতে হয়, তাহাদের পক্ষে ব্যায়ামই শরীরকে সুস্থ রাখিবার একটি প্রধান উপায়। একটা কথা বিশেষভাৰে মনে রাখিতে হইবে। শরীর DBBB DB DDD DD DDB DDB BBBDSS DBD DL भनछ ७श् पनिडे गत्रक गर्कश्शैकबदौक्लङ । भन्नीब्र श्श् থাকিলে মন শান্ত হয়। মনের শান্তি থাকিলে তবে পূজা, পাঠ, ধর্ম্মালোচনা, আমোদ আহলাদ, জনহিতৈষণা, পরোপকার প্রভৃতি করিতে ভাল লাগে। ] । আজকাল কেহ কেহ বায়ামকে ঘৃণা করেন এবং উহা গুণ্ডামী শিখিবার বিদ্যা বলিয়া ভাবেন । ইহার মত, ভুল ও অনিষ্টকর ধারণা আর কিছুই নাই। এই ধারণাটা অজ্ঞানতা সূচিত করে। অশিক্ষিত ও কুসংসর্গে পতিত, লোকই গুণ্ডামী করে। ব্যারাম করিলেও করে, না করিলেও করে। সৌভাগ্যের বিষয়, আজকাল অনেকে ব্যায়াম করিতে মন দিয়াছেন। ইহা সমাজের পক্ষে আশার কথা। . . . ব্যায়াম করা ভাল, কিন্তু অত্যন্ত উৎকট ব্যায়াম-করা । ভাল নহে। একেবারে পরিশ্রম না করিলে শরীর যেমন ভাঙ্গিয়া যায়, উৎকট ব্যায়াম বা উৎকট পরিশ্রম করিলেও শরীরে সেইরূপ নানা রোগ জন্মে। সুতরাং ব্যায়ামকারী: দিগের এই কথাটা বেশ মনে রাখিতে হইবে। • • • • • আজকাল বাঙ্গালীর ছেলেরা নানারূপ ব্যায়াম করিয়া थाटक । जूछेदन, dनिन, बांड मिनन, चिभ्नांटिक, शांति কপাটী, চুরাংতং প্রভৃত্তি খেলাও বটে, বায়ামও বটে,- ইহাতে আমোদও হয়, আবার শরীরও সুস্থ থাকে। সাতার, कूठौ, cमोफुाप्नोऊिं मन्का बांब्रांभ नश् । शेश cषणां७ बॉद्रे, বায়ামও বটে। ডন, বৈঠক, মুগুরভাজা, ডাম্বেলडांखांs भूब डाल बाांग्राम। - যে ব্যায়ামই আরম্ভ করে না কেন, প্রথমে সকল ব্যায়ামই সামান্য মাত্রায় আরম্ভ করিতে হয় । কোনকালেই উৎকট बाभ्राम कब्र डेष्डि नम्र । . প্রত্যেক বালকের পক্ষে সকালবেল বিছানা হইতে উঠিয়া ৫টি ডন, ১০টি বৈঠক ও ২৫ বার ছোট ডাম্বেল ভাজা উচিত। ইহাতে শরীরের পেশীগুলি দৃঢ় হয়। এক সপ্তাহ अखब्र • कब्रिग्रा उन, २ िदेवर्टेक ७ sां बांद्र उांरक्षणভাজার সংখ্যা বৃদ্ধি করিলে অল্পদিনের মধ্যে বালকদিগের শরীর দৃঢ় হইয়া থাকে। ডাম্বেল । আজকাল এ দেশে ডাম্বেলভাজা যেন বেশ প্রচলিত হইয়াছে। ডান্বেল ভাঁজিবার কতকগুলি বিশেষ সঙ্কেত ও নিয়ম আছে। সেই নিয়মগুলি বেশ ভাল করিয়া প্রতিপালন করা আবশ্যক। নতুবা উহা ভাজিয়া কোন ফল হইবে না,-সময় সময় হিতে বিপরীত হইতে পারে। সেই-- জন্য প্রথমেই আমরা ডাম্বেল ভাঁজিবার মোটামুটি নিয়ম কয়েকটি বিবৃত করিলাম। : - - (১) ডাম্বেলটি খুব শক্ত করিয়া অ্যাটিয়া ধরিবে। এই উদ্দেশ্যসাধনের জন্য মাঝখানে আশ্রীং দেওয়া ডান্বেল ব্যবহার (২) ডান্বেল ভাজিবার সময় দেহের যে যে অংশের মাংসপেশীর উপর চাপ পড়িতেছে, সে দিকে বিশেষভাবে মনোযোগ দিবে। কদাচ অন্যমনস্ক হইবে না। দেহের পেশীগুলি ফুলিয়া উঠিলে স্মৃদ্ভিবােধ করিবে। (৩) অত্যন্ত দৈহিক অবসাদ হইলে বা ক্লাস্তিৰােধ করিলে, ডাম্বেলভাজা বন্ধ করিয়া দিবে। শরীর অধিক