পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৬৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

વિષમ વાહ-નરમ ગરm 1 ] ha ܐ ܐ ܒ ۔۔۔۔ sang mer = 0 صصےسےےے বর্ণাশ্রমী সমাজে শূদ্র নিম্নস্থান অধিকৃত করিয়া আছে,- বিরাট পুরুষের চতুধাবিভক্ত দেহের নিম্নভাগ অর্থাৎ চরণদ্বয় হইতেই শূদ্রজাতির উৎপত্তি হইয়াছে। ইহাই বেদের কথা । ঋথেদের পুরুষসুক্তে উক্ত আছে, - যৎ পুরুষং বাদধুঃ কতিধা ব্যকল্পয়ন। মুখং কিমান্ত কেী বাহ কা। উরুদ্ধ পাদ্য উচ্যেতে ৷ ব্রাহ্মণোহন্ত মুখমাসীদ্বাহ রাজন্য: কৃতঃ । উরু তদস্য যদ্বৈশ্যঃ পদ্ভ্যাং শূদ্রো অজােয়তঃ ৷ ” যখন পুরুষকে বিভক্ত করা হয়, তখন কত ভাগে विडख कब्र। श्ब्रांछिल ? ठशद्ध भूश्रु, वांछद्रन, सेश् ७ চরণদ্বয় কি কি হইল ? উহার মুখ ব্রাহ্মণ, বাহুদ্বয় ক্ষত্রিয়, উরুদ্বয় বৈশ্য, পদদ্বয় হইতে শূদ্র জন্মিয়াছিল। বাজদ্দেনেয় সংহিতায় ও অথর্ববেদে ও ঐ পুরুষসুক্ত আছে । ইহাতে স্পষ্টই উক্ত হইয়াছে যে, চারিবর্ণ একই পুরুষের দেহ হইতে উৎপন্ন। একই পুরুষের দেহ চারিখণ্ডে বিভক্ত হইয়াছে, সুতরাং উহার একই সমাজের প্রত্যঙ্গ। শ্রীভূত বালগঙ্গাধর তিলক এই বিরাট পুরুষ প্রজাপতিকে বিরাট হিন্দুসমাজ বলিয়া ব্যাখা করিয়াছেন। তঁহার মতে ব্রাহ্মণ এই সমাজের মস্তক বা চিন্তাশীল সম্প্রদায়, ক্ষত্রিয় উহার বাহু বা বল, বৈশ্য উহার উরু বা পোষণশক্তি এবং শূদ্র উহার চরণ বা চলছিক্তি। শূদ্র না হইলে সমাজ Sar যুরোপীয়রা কিন্তু অন্যরূপ ব্যাখ্যা করেন। যুরোপীয়দিগের মতে শূদ্রগণ অনার্য্যবংশসমুদ্ভুত । আর্যাগণ তাহাদিগকে পরাজিত করিয়া দাসত্বে নিয়োগ করিয়াছেন। হিন্দুর প্রাচীন গ্রন্থে ইহার সমর্থক প্রমাণ বিশেষ আছে বলিয়া মনে হয় না । তৈক্তিরিক্স ব্রাহ্মণে উক্ত হইয়াছে,- দৈবে বৈ বর্ণোইেব্রাহ্মণঃ আসুর্য্যো শূদ্রঃ। “ব্রাহ্মণবর্ণ দেবতা হইতে এবং শূদ্র অসুর হইতে উৎপন্ন।” . এই বেদবাক্য হইতেই আধুনিক পণ্ডিতগণ সাব্যস্ত করিয়াছেন যে, শূদ্রগণ অনার্য্য । তঁহাদের মতে দেবসুরের যুদ্ধ কেবল আর্য অনার্য্যের যুদ্ধ। সুতরাং শূদ্র সেই অনার্য্য অসুরগণেরই সন্ততি । হিন্দুরা এই ধ্যাখ্যা সমীচীন বলিয়া মনে করেন না । এই ব্যাখ্যা স্বীকার করিলে বেদের মধ্যেই পরস্পর বিরোধ ঘটে এবং স্মৃতিশ্রুতিপুরাণের ও বেদবাক্যের সামঞ্জস্য থাকে না । এই cडडिट्रिब्र डांक्षgoझ अछड स्टेड श्ब्रांछ cय,- আসতে বৈ এষ সস্তুতো যৎ শূদ্রাঃ । “অসংহইতে শূদ্র উৎপন্ন হইয়াছে।” এই অসৎ অর্থে কি অনুরই বুঝায় ? তাহা নহে। অসং অর্থে যাহা সৎ সনাতন रिन्यूष | নহে। অর্থাৎ অসাধু’ হইতেই শূদ্র উৎপন্ন হইয়াছে, ইহাই শ্রুতির অভিপ্রেত। যাহা সাধু তাহাই দৈবা, যাহা অসাধু তাহাই আসুর্য্য। এই অর্থ করিলে বেদবাক্যের পরস্পর DBDD DS DBBBBBDBDLDDB BBDB0 DDD DBDSDBDBDS তৈক্তিরিায় সংহিতায় লিখিত হইয়াছে,- পত্ত একবিংশং নিরমিমীত তমনুষ্ট পছন্দঃ অম্বাজ্যত বৈরাজং সাম শূদ্রো মনুষ্যাণােমশ্বশৰ্চ পশ্বনাং তস্মাত্তেী ভূতসংকমিণাবশ্বাশ্চ শূদ্রশ্চ তস্মাচ্ছদ্রো - যজ্ঞেন বক্লপ্তো ন হি দেবতা অন্বসূজ্যৎ পদাবুপজীবতঃ পত্তোহ স্বজেতাম৷ প্রজাপতি তাহার চরণ হইতে একবিংশ স্তোম নির্ম্মিত করিলে পর অনুষ্ট পছন্দঃ বৈরাজ সম মনুষ্যগণের মধ্যে শূদ্র ও পশুদিগের মধ্যে অশ্ব সৃষ্ট হইল। এই অশ্ব ও শূদ্রই ভুতসংকামী, শূদ্র যজ্ঞে অনুপযুক্ত কারণ একবিংশ স্তোমের পর আর. কোন দেবতার সৃষ্ট হয় নাই। পা হইতে উৎপন্ন বলিয়া অশ্ব ও শূদ্র উভয়েই পত্তি অর্থাৎ পদদ্বারা জীবনরক্ষা করিবে । শূদ্রগণ ভুতসংকামী । সং কামী-সমকরূপে যাহার কামনা করে। এই পাঞ্চভৌতিক জগৎই যাহারা সম্যকরূপে <fari FCS, Ofis (&fs too much materialistic, তাহারাই শূদ্র । অশ্ব ও মাটিতে গড়াগড়ি দেয়, সেই জন্য তাহারা ভূতসংকানী। ছান্দোগ্য উপনিষদে রৈকঋষি ক্ষত্রিয়রাজা জানশ্রুতি পৌত্রায়ণকে দুইবার শূদ্র বলিয়া সম্বোধন করিয়াছেন । পোলায়ণ প্রথমবার রৈককে ছয়শত গাভী, একছড়া মুক্তার মালা, একখানি অশ্বতরবাহিত রথ দিয়া প্রলুব্ধ করিবার চেষ্টা করেন। তখন সেই উপঢৌকন প্রত্যাখ্যানকালে তিনি পৌত্রায়ণকে “শৃদ্র” বলিয়া তিরস্কার করিয়াছিলেন । রাজা জানশ্রুতি পৌত্রায়ণ র্তা স্থার অভিপ্রায় বুঝিতে না পারিয়া পুনরায় রৈকঋষিকে এক সহস্ৰ গোধন, নিজের দুহিতা, মুক্তার মালা, অশ্বতরী রাগ ও যে গ্রামে তিনি অবস্থিতি করিতেছিলেন, সেই গ্রামখানি দিতে চাহিয়াছিলেন। সেবার ও উহা প্রত্যাখ্যানকালে ঋষি রাজাকে শূদ্র বলিয়া সম্বোধন করিয়াছিলেন। এই দুইবারমাত্র তিনি তঁহাকে শূদ্র বলিয়াছিলেন । ঋষির ঐ কথা বলিবার উদ্দেশ্য এই যে, জনশ্রুতি পৌত্রায়ণ অত্যন্ত ভূতসংকামী পার্থিবব্যাপারে বিজড়িত, তাই পার্থিব সম্পদ দিয়া তিনি ঋষির মন ভুলাইতে চেষ্টা করিপ্লাছিলেন। ঋষি ক্ষত্রিয়রাজা জানশ্রুতি পৌত্রায়ণের গুণগত শূদ্রত্বের দিকে লক্ষ্য , করিয়াই ঐ কথা বলিয়াছিলেন । পদ্মপুরাণে এই রৈাক-পৌত্রায়ণ-সংবাদ লক্ষা করিয়া উক্ত হইয়াছে যে, ক্ষত্রিয় রাজা জানশ্রুতি পৌত্রায়ণ শোকে অভিভূত হইয়া রৈক ঋষির নিকট প্রাণবিদ্যা শিক্ষা করিতে १श्मन कब्रन। देब्रक ऊँशिक caाकांडिडूड cनश्चिा भूय