পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৬৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যের সার্থকতা । 'é काgभा ड%ादgङ दाश्रमदाम्न । র্যাহাকে “অবাত্মানসোগোচরঃ” বলিয়া শুষ্ক জ্ঞানী নিরস্ত छब्रन, अथ5 विनि ऊँांश्ांद्र (qकनिष्ठें डाखद्र शीघ्र निडाई BBBBDDBSD DBDBDS BBDLL DDDDS DB DBD সরূপ, যিনি জাতি বা বর্ণাশ্রমভেদের অপেক্ষা রাখেন না, ভক্তিই র্যাহাকে পাইবার একমাত্র উপায় এবং র্যাহার অহৈতুকী কৃপাই জীব-হৃদয়ে সেই ভক্তি-লতার অন্ধুরোৎ পাদন ও পরিপুষ্টির একমাত্র কারণ, সেই পরম করুণাময় শ্রীশ্রীভগবান কৃষ্ণচন্দ্রের শ্রীচরণে ভক্তিভরে প্রণতঃ হইয়া এই প্রবন্ধের আরম্ভ করিলাম । সাহিত্যশব্দে সাহচর্য্য বুঝায় ; সাহিত্য মানবেরই সহচর। মানবজীবনের সহিত সাহিত্যের নিত্যসম্বন্ধ, এই --নিত্য-সম্বন্ধ-জ্ঞান হৃদয়ে নিত্য জাগরূক রাখিয়া সাহিত্যচৰ্চা করিতে হইবে, নতুবা লক্ষ্যভ্রষ্ট হইয়া সাহিত্যাসেবীর অধঃপতন অবশ্যম্ভাবী । মানবহৃদয়ে যে সমস্ত বৃত্তি আছে, তাহাদেরই প্রকাশের নামান্তরী-মানবজীবন । মানবজীবন কতকগুলি চিন্তা ও সেই চিন্তাপ্রকাশক কার্য্যের সমষ্টি মাত্র, কিন্তু সেই চিন্তা ও কার্য্যের মূলে মানবহৃদয়নিহিত বৃত্তিনিচয় বিদ্যমান আছে। এই বৃত্তিসমূহের উৎকর্ষ বা অপকৰ্ষ অনুসারেই মানবজীবনের তারতম্য হইয়া হইয়া থাকে। অতএব সাধুজীবন যাপন করিতে হইলে 'অগ্রে হৃদয়ের সদৃত্তিগুলির উন্মেষণ, পরিপোষণ ও সংরক্ষণ করিতে হইবে এবং সঙ্গে সঙ্গে কুপ্রবৃত্তিগুলিরও দমন ও মূলোচ্ছেদ করিতে হইবে। জীবনের এই মহাদুদ্দেশ্যসাধনের জন্য জীবনের প্রধান সহচর সাহিত্যের সাহায্য একান্ত প্রয়োজনীয়। সুতরাং এই পরম কল্যাণকর কার্য্যে ‘সাহিত্য যাহাতে আমাদিগকে প্রকৃত সাহায্য করিয়া আমাদের সার্থক সহচররূপে পরিগণিত হইতে পারে, সাহি ত্যকে সেই মত করিয়াই বাড়াইয়া তুলিতে ঠাইবে । মূল উদ্দেশ্য লইয়াই কার্যোর বিচার কথা কওঁ বা। কার্য্যদ্বারা সব সমগ্ন ৩াচার মুশ উ*ে*? সম্পূর্ণরূপে স্মি না BeDBDBBD DBS BDBDS SBD S BBt DBDDSDDSDDLL 0D0SAhG KK এবং তাহা যদি সেই উদ্দেশ্য-সিদ্ধির অনুকূলে কথঞ্চিৎ ও সহায়তা করে, তবে তাহাকে নিতান্ত নির্ম্মফল বলা যায় না। মানবের চিন্তার কিয়দংশ সাহিত্য-নিন্মাণ-কার্য্যে নিয়োজিত হয়, সুতরাং সাহিত্যের সফলতা বা বিফলতার বিচার করিতে হইলে সেই সাহিত্য মানবজীবনের মূল উদ্দেশ্য'সাধনকল্পে কতটা সাহচর্য্য অর্থাৎ সহচরের দেয় সাহায্য ‘কারিয়াছে, তাহাই বিচার করিতে হইবে। [ R ] বিষয়ের সামঞ্জস্য দেখিতে পান । এক্ষণে প্রশ্ন হইতে পারে, মানবজীবনের মূল উদ্দেশ্য কি ? অগ্রে এই উদ্দেশ্য সুচারুরূপে ও সুস্পষ্টরূপে নিৰ্দ্ধারিত না হইলে মানবজীবনের নিত্যসহচর সাহিত্যের নিকট হইতে আমরা কিরূপ সাহায্য প্রত্যাশা করি, তাহার নিৰ্দ্ধারণ হইতে পারে না, সুতরাং সাহিত্যের সফলতা বা BDBBD D DBDDLL DBS DDD S S S DBDBLE DBBDLL দেখিতে হইবে, কি উদ্দেশ্য সাধনের জন্য ভগবান মনুষ্য সৃষ্টি कब्रिग्रांछन ? कि लु श् qक6ि अडाठ कठिन ७ अडाल জটিল দার্শনিক প্রশ্ন। দার্শনিকের নিকট এই প্রশ্নের সর্ববাদিসম্মত ও সর্বাঙ্গসুন্দর মীমাংসা বোধ হয়, আজি পর্যন্ত পাওয়া যায় নাই ; এবং কখনও যে পাওয়া যাইবে, তাহারও আশা বড় নাই। দর্শনের দিক দিয়া দেখিলে এই রকমই মনে হয় বটে, কিন্তু দর্শন মানবহৃদয়ের একচ্ছত্র সম্রাট নহে। শুধু শুষ্ক জ্ঞান বা নীরস যুক্তি তর্কের দ্বারা সমস্ত বস্তুরই উপলব্ধি হয় না। মানবহৃদয়ে ভক্তি বলিয়া একটি cवछे बूद्धि अछि । cनझे डख्द्रि वांब्रांश् ७झे भश् ७८धब्र একটি সরল ও সুন্দর সমাধান পাওয়া যায়। ভক্ত বলেন যে, এই জীবসূষ্টি লীলাময় ভগবানের একটি মহতী লীলা । এস্থলে একটি কথা বলা আবশ্যক বিবেচনা করিতেছি । উপরে দর্শন ও দার্শনিক শব্দ তাহাদের প্রচলিত সাধারণ অর্থেই ব্যবহার করিয়াছি। স্কুলবৃষ্টিতে দৰ্শন-শাস্ত্রের সহিত ভক্তি-শাস্ত্রের একটি বিরোধ প্রতীয়মান হইতে পারে বটে, কিন্তু প্রকৃত দার্শনিক ও প্রকৃত ভক্ত দর্শনশাস্ত্রের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়ের সহিত ভক্তিশাস্ত্রের মূল প্রতিপাদ্য সাধারণের ধারণা এই যে, ভক্তির সহিত জ্ঞানের কোন সদ্ভাব নাই, বরং বিরোধই আছে। কিন্তু ভক্তমাত্রই জানেন যে, এরূপ ধারণা সম্পূর্ণ ভ্রমাত্মক ও অমূলক । বস্তুতঃ ভক্তের মধ্যে জ্ঞানীর জ্ঞান আছে এবং তদুপরি আরও এমন একটু পদার্গ আছে যাহা ভক্ত ব্যতীত আর কোথা ও নাই, তাহঠাই ভগবৎপ্রেম । ‘জ্ঞান ও ভক্তির এই প্রকৃত সম্পকে মনে করিয়া すif?i 5帝をす *Z名「? z脅-不をZ34 エfataT 55ー করিতে দেশানা কখনও কৃষ্টি ৩ হইবেন না । জীবস্মৃষ্টি ঘদি জগদীশ্বরের লীলা হইল, তবে জাবের জীবনধারণের উদ্দেশ্য কি এবং জীবনে কর্ত্তব্যই বা কি ? জীবনের উদ্দেশ্য বুঝিতে পারিলেই জীবনের কর্ত্তব্য বুঝিতে বিলম্ব হইবে না । জীবনের উদ্দেশ্য বুঝিবার একটি প্রকৃষ্ট উপায় আছে। আমরা কি চাই, কিসের জন্যই বা অবিরাম পরিশ্রম করিতেছি, আবার কেনই বা কখনও কখনও শ্রমবিমুখ হইয়া গৃহকোণে বসিয়া আছি ? এ বিষয়ের তথ্যানুসন্ধানে