পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬২ উগ্রভাব বা বাক্যের আড়ম্বর থাকে না ; ধীর, স্থির ও যুক্তিযুক্ত কথাতেই তিনি সকলেরই চিত্তহরণ করিয়া থাকেন। মহারাজ ও রাজকুমার। নশীপুরের অধিবাসীরা মহারাজকে অত্যন্ত ভক্তি করিয়া থাকে। তঁাহার প্রাসাদ কলিকাতায় “গবর্ণমেণ্ট হাউসে”র আদর্শে রচিত। নশীপুরে সাধারণের সুবিধার জন্য মহারাজা অনেকগুলি ইহঁদের খনিত করিয়া দিয়াছেন, দাতব্য ঔষধালয় প্রতিষ্ঠিত করিয়াছেন । ইহা ভিন্ন। তিনি অনেক দুঃস্থ ব্যক্তিকে সাহায্য করিয়া থাকেন। বিপ্লববাদের দমনকল্পে ইনি দেশবাসী দিগকে অনেক সৎপরামর্শ ब्रिांcछ्ञ । পুত্রদিগের শিক্ষাদানকল্পে মহারাজ বাহাদুর বিশেষ যত্ন ও পরিশ্রম করিয়া থাকেন। জ্যেষ্ঠ মহারাজকুমার শ্রীযুত ভূপেন্দ্রনারায়ণ সিংহ এম. এ. ও আইন পড়িয়া ষ্টেটের কার্য্য করিতেছেন। দ্বিতীয় রাজকুমার নৃপেন্দ্রনারায়ণ সিংহ এবার বি. এ. পরীক্ষা দিবেন। তৃতীয় রাজকুমার রাজেন্দ্রনারায়ণ সিংহ এবার আই. এ. পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হইতেছেন। মহারাজের চরিতালোচনা করিলে এই তথ্যই স্পষ্টই প্রতিভাত হয় যে, কেবল কাজমাত্র দেখিয়াই মানবের চরিত্রগৌরব উপলব্ধি করা যায় না। স্তর ফিলিপ সিডনী, [ প্রথম বর্ষ, শ্রাবণ, ১৩২৩ ৷৷ th ܚܝܦܦܚܝܣܩܩܦܚܝܦܦܐ স্তর ওয়াল্টার র্যালে প্রভৃতির জীবনঘটনায় এমন কিছুই DDDS DDDLDLD DTDBB BD DBBBL DBDBBDS KBESS গ্রাকাই, এগিস, ক্লিওমেনস প্রভৃতির। কার্য্যাবলী আলোচনা করিলে যেন মনে হয়, তাহারা যেরূপ যশস্বী, তঁহাদের কার্য্য তদনুরূপ নহে। তেঁাহাদের যশঃ তাহাদের কার্যাবলীকে অতিক্রান্ত করিয়া উচ্ছিত হইয়াছে। তবে তাহারা এরূপ যশের অধিকারী হন কেন ? ইহার কারণ, তাহাদের চরিত্রবল। চুম্বকের যেমন একটা অদৃষ্ট শক্তি আছে, চরিত্রবলেও তেমনই একটা অদৃষ্ট শক্তি আছে। সেই অমূর্ত্ত BuT BBDBD DBDBBBD DBDDBDD sBBD DBD S S SD চারিত্রিক চৌম্বকশক্তিই মানুষকে বড় করে। যাহার সেই শক্তি আছে, সেই লোক যে কার্য্যে হস্তক্ষেপ করে, সেই কার্য্যকেই যেন একটা নূতন জীবনীশক্তি ও নূতন মূর্ত্তি দেয়। মহারাজা রণজিৎ সিংহের সেই শক্তি আছে । তাই কেবল তঁাহার কার্যকলাপ দেখিয়া তাহার গৌরবের পরিমাণ করা যায় না । তিনি যে সকল কাজ করিয়াছেন, সে সকল কাজ হয় তা আরও অনেকে করিয়া থাকেন, কিন্তু তিনি যে ভাবে সেই কার্য্য নিম্পন্ন করিয়াছেন, সেই ভাবেই DDBDBS SgBD S S KKBDE SDDDBDS DBOBSDDD S S BuBD তঁাহার কার্য্যপদ্ধতিকে জানিতে হয় ; সেইখানেই তাহার বিশেষত্ব । বর্ষ। { শ্রীহেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ, বি. এ. লিখিত। ] মেদুর মেঘের মালা দগ্ধতাম্র নভ ”পরে, নিবারি অনল জ্বালা নিদাঘের রবি করে । বারিদ বরষে স্নেহ বিগলিত বারিছলে, রঞ্জিয়া ধূসর ধরা ঘনশ্যাম দুর্ব্বাদলে। কদম্বে বিকশি” উঠে। ধরার পুলকভার, কোমল কুটিজ-ফুলে সুমধুর হাসি তা’র। বেলাবালুমাঝে নদী ছিল শীর্ণ—ক্ষীণগতি, নবীন জীবনে এবে পুলকপ্রফুল্ল অতি । মাঠে মাঠে নবোদগত হরিৎ ধান্যের শিরে, শীকরশীতল বায়ু আনন্দে মাতিয়া ফিরে । বারিপূর্ণ সরোবর-কাণায় কাণায় জল ; জলের সঙ্গীত শুধু-ঝরঝর কলকল। অভাব যেতেছে দুরে, প্রাচুর্য্য দিতেছে দেখাশ্যামশোভা-শুধু যেন সে শুভ বারতালেখা । er