পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম খণ্ড-দ্বিতীয় সংখ্যা । ] rare r-rr Y-sur হইতেন না । মহর্ষি রুচি অতান্ত বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত দারপরিগ্রহ না করিয়া ব্রহ্মচর্যাধর্ম্ম পালন করিয়াছিলেন, কিন্তু তাহাতে র্তাহার পিতৃগণ র্তাহাকে বলেন, “তুমি পুত্রোৎপাদন দ্বারা পিতৃঋণ পরিশোধ করিতে চেষ্টা না করিয়া যে বিষয়ত্যাগাদির দ্বারা প্রাণের কর্ষণ করিতেছি, তাহাতে তোমার डांवा न झूछेश भनश् श्tद।” अथीं :- বিহিতকরণাৎ পুম্ভিরসদ্ভিঃ ক্রিয়তে তু যঃ। সংযমে মুক্তয়ে সোহন্তে প্রত্যুতাধোগতিপ্রদঃ। বিহিতকর্ম্ম না করিয়া যে সকল মুর্থ কেবল সংযমসাধন করে, তাহার সেই সংযম মুক্তির হেতু হয় না, পরন্তু অধোগতির কারণ হয়। তাই মহর্ষি রুচিকে অতি বৃদ্ধকালেও দারপরিগ্রহ করিতে হইয়াছিল। সুতরাং পশুধর্ম্মের উচ্ছেদই সনাতন ধর্ম্মের উপদেশ, তাহা মনে করাই ভুল। আসল কথা, বৈধভাবেই সকল বৃত্তির পরিচালনা করাই ধর্ম্মঅন্যথা অধর্ম্ম। স্বৰ্গীয় বঙ্কিমবাবু তাহার “ধর্ম্মতত্ত্বে” এই কয়টি কথা যথার্থই বলিয়াছেন :- “পক্ষান্তরে আরও কতকগুলি বৃত্তি আছে। প্রধানতঃ কতকগুলি শারীরিক বৃত্তি,-সেগুলিও অধিক সম্প্রসারণশালিনী ; কিন্তু সেগুলির অধিক সম্প্রসারণে অন্যান্য বৃত্তির সমুচিত স্মৃর্ত্তির বিঘ্ন হয়, সুতরাং সেগুলি যত দূর স্মৃর্ত্তি পাইতে পারে, তত দূর পাইতে দেওয়া অকর্ত্তব্য। সেগুলি তেঁতুলগাছ, তাহার আওতায় গোলাপের কেয়ারি মরিয়া যাইতে পারে। আমি এমন কথা বলিতেছি না যে, সেগুলি বাগান হইতে উচ্ছেদ করিয়া দিবে ; তাহা অকর্ত্তব্য । কেননা, অম্নে প্রয়োজন আছে,-নিকৃষ্ট বৃত্তিতে ও প্রয়োজন আছে। * * * । তেঁতুলগাছ বাগান হইতে উচ্ছেদ করিবে না বটে, কিন্তু তাহার স্থান বাগানের এক SBD S DDD DDDBD uD KDSDDDDBBD u SB BBBS দুই একখানা তেঁতুল ফলিলেই হইল, তার বেশী আর না বাড়িতে পারে। নিকৃষ্টবৃত্তির সাংসারিক প্রয়োজন সিদ্ধির উপযোগী স্মৃত্তি হইলেই হইল। তার বেশী আর বৃদ্ধি BB D KLLE SS SSDBBDBDYDD DBDDSKBKYSS মানুষে পশুভাব প্রবল আছে বলিয়া ধর্ম্মশাস্ত্র উহার দমন করিতে উপদেশ দিয়াছেন। কোন কোন ধর্ম্মশাস্ত্রকার কথাটা খুব জোর করিয়া চড়া ভাষায় সেই মত ব্যক্তি করিয়াছেন। খিনি যেরূপ অধিকারী, তঁাহার জন্য ঋষিরা সেইরূপই নিয়ম বিধিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন। স্বৰ্গীয় বঙ্কিমবাবু পাশ্চাত্যশিক্ষাপ্রভাবে হিন্দুধর্ম্ম বুঝিতে চেষ্টা করিয়াছিলেন। অগৎ র্কোৎ (Auguste Comte )@द्ध मउ ऊर्जब्रुव করিয়া তিনি সকল বৃত্তির সামঞ্জস্য-বিধানই ধর্ম্ম বলিয়াছেন। কিন্তু ইঙ্গা ঠিক হিন্দুর কথা নহে। পজিটিভিজম-ধর্ম্মের। প্রবর্ত্তক কেঁাৎ বা কোমত যে দিক হইতে যে মঞ্চের উপর দাড়াইয়া জাগতিক ব্যাপার নিরীক্ষণ করিয়াছেন, হিন্দুরা কেবল সেই দিক হইতে—সেই মঞ্চের উপর হইতে এই বিশ্বব্যাপার जनडिन क्षे । Šტ(č ar ہ ـم as as ܒ ܒܝ পর্য্যালোচনা করেন নাই। কেঁৎপ্রমুখ পাশ্চাত্য মনীষিগণ প্রত্যক্ষবাদের উপরই তঁহাদের দার্শনিক সৌধ রচিয়াছেন । জীবের জন্ম হইতে মৃত্যু পর্যন্তই তঁহাদের প্রত্যক্ষের বিষয়। র্তাহারা অসাধারণ ধীশক্তিসম্পন্ন হইলেও জন্ম-মৃত্যু-গাভীর বাহিরে তঁহাদের দৃষ্টি যায় নাই। কিন্তু ঋষিগণের দৃষ্টি BBYS SDDDD DDBD DBBDDBDBD DBBBD DBBB DBBD সিদ্ধান্ত করিয়াছেন। তঁহাদের মতে জীব চতুরশীতি জন্মের পর ব্রহ্মজ্ঞানলাভের অধিকারী হয় । * কর্ম্মবিপাকে পড়িয়া অনেক জীবের ইহা অপেক্ষা আরও অধিকবার তীর্য্যক ও নীচ মনুষ্যযোনিতে জন্মিতে হয়। জীবাত্মা যতই জৈবস্তরের উচ্চতর সোপানে উঠিতে থাকে, ততই সে উচ্চতর বৃত্তি লাভ করে। সেই উচ্চতর বৃত্তির অনুশীলন করিলে সে ক্রমশঃ আরও উচ্চে উঠিতে থাকে। ঐ সকল উচ্চতর বৃত্তির অনুশীলন ও তাহার প্রণোদনে কার্য্য করাই ধর্ম্ম । ক্রমে যখন জীব মনুষ্য জন্মগ্রহণ করে, তখন তাহার বিচারবুদ্ধি কতকটা উন্মেষিত হয়। তখন তাঙ্গার রজোগুণ জন্মে। শৌর্য্য, বীর্য্য, তেজ, যত্ন, সুখভোগেচ্ছা, দম্ভ, অহঙ্কার, অভিমান, কার্য্যদক্ষতা, চাতুর্য, চাঞ্চল্য, প্রভুত্বপূহ, ইন্দ্রিয়সুখেচ্ছা! ভৃতি রজোগুণোদ্ভূত বৃত্তি। ক্রমে যখন বিচারবুদ্ধির অধিকতর স্ফুরণ হয়, তখন ধর্ম্মবুদ্ধির আবির্ভাব হইয়া থাকে। ধর্ম্মবুদ্ধি আবিভূতি হইলে ক্রমশঃ বিশ্বাস, ভক্তি, দয়া, করুণা, ক্ষমা, বিনয়, বিবেক, বৈরাগা, ঔদাসীন্য, প্রেম, সন্তোষ, শান্তি, দাক্ষিণা, আৰ্জব, উপচিকীৰ্ষা, শৌচ, অহিংসা, বিদ্যা প্রভৃতি গুণের আবির্ভাব হয়। ধর্ম্মবুদ্ধিপ্রণোদিত এই গুণগুলি সত্ত্বগুণ নামে অভিহিত । জীবাত্মার গতি জড়ত্ব হইতে দেবত্বের দিকে । অতি নিম্নস্তরের জীব তমোগুণোপহত হইয়া প্রায় জড়বৎ থাকে, ক্রমে সে জড়ত্ব কাটাইয়া অধৈর্য্য, চাঞ্চল্য প্রভৃতি রজোগুণকে আশ্রয় করিয়া ক্রমশঃ জন্মজন্মান্তরে উন্নতি লাভ করিতে থাকে ; শেষে মনুস্যজন্ম লাভ করিয়া বহু বার জৈবচক্রে ভ্রমণ করে, পরে ধর্ম্মপ্রবৃত্তির অনুশীলনদ্বারা সবগুণের আধিক্য হইলে দেবলোকে গমন করিয়া থাকে। সেই জন্য আর্য্যগণ মনুষ্যলোককে মধ্যলোক বলিয়াছেন । মানুষ যদি তমোগুণ ও রজোগুণ পরিহারপূর্বক সন্ধুগুণের অনুশীলন করে, তাহা হইলে সে দৈবীপ্রকৃতি প্রাপ্ত হইয়া সত্বর দেবলোকে পরে ব্রহ্মলোকে গমন করে। ইহাই ঋষিদিগের শিক্ষা । হিন্দুদিগের সাধনা প্রণালী এই নিয়ম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হইয়াছে। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ ঠিক এই ভাবে বিশ্বব্যাপার পর্য্যালোচনা করেন না । তাহারা ধর্ম্মাদিকে কেবল

  • এতেষু ভ্রমণং কৃত্ব দ্বিন্ধত্বমুপজায়তে ।

সর্ব্বযোনিং পরিত্যজ্য ব্রহ্মযোনিং ততোই ভগৎ ৷ বৃহৎ বিষ্ণুপুরাণ । حي