পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Nebe محسحسحصتحسم l অনাথবন্ধু। [ প্রথম বর্ষ, শ্রাবণ, ১৩২৩ ৷৷ यांशेड, उाँग्रे उांशब नांव छिङ्ग-“ग्रांतब्रांन” (थबांश्ङि জলধারা)। ১৮১৭ খৃষ্টাব্দে ও ঢাকা হইতে ১ কোটী ৫২ লক্ষ টাকার মসলিন রপ্তানী হইয়াছিল। এই সব মসলিনের তুলনা ছিল না। অথচ এ সব কাপড়ের সূতা এ দেশের তুলা হইতে চরকায় প্রস্তুত হইত। আর আজকাল শুনিতে পাই, বিদেশ হইতে বীজ না আনিলে লম্বা অ্যাচড়া তুলা জন্মে না-এ দেশের তুলায় যে সুতা হয়, তাহাতে মিহি কাপড় হয় না ! কি উপায়ে যে এ দেশের তুলা হইতে সরু সুতা প্রস্তুত হইত, তাহা জানিবার উপায়ও ” नाश्। मलिएनब्र बादन। डब्रिां ब्रिांछि-बांक्रांगांव अद्भ তুলার চাষ নাই; বাঙ্গালী স্ত্রীপুরুষ বিলাতী ধুতি, চাদর, শাটী ব্যবহার করিতেছে ; বাঙ্গালার তন্তুবায়-ঢাকায়, শান্তিপুরে, ফরাসডাঙ্গায়, পাবনায়-বিলাতী সুতায় “দেশী কাপড়” বয়ন করিয়া দিন গুজরাণ করিতেছে। কেবল ঢাকায় নহে, পরন্তু আরও অনেক স্থানে ভাল কাপড় হইত। ১৫৭৭ খৃষ্টাব্দে ও মালদহের সেখী ভিক পারস্য উপসাগরের পথে রুসিয়ার বিক্রয়জন্য তিন জাহাজ মালদহী কাপড় পাঠাইয়াছিলেন। আর বাঙ্গালার পল্লীতে পল্লীতে।--ভারতের সর্বত্র যে উটজশিল্পের উন্নতিতেই গ্রামের অভাব গ্রামেই পূর্ণ হইত, গ্রামের তন্তুবায় গ্রামের লোকের কাপড় যোগাইত, তাহ আর কাহাকেও বলিয়া দিতে হইবে ना । »७ श्रुठेोएका ७ प्रेमांन् भन्एब्रा (डेडब्रकारण शेनिरे মাদ্রাজের গভর্ণর হইয়াছিলেন ) বিলাতে সাক্ষ্য দিবার সময় বিলাতী শালের কাটুতিতে ভারতের শালের ব্যবসার অনিষ্টসম্ভাবনার কথায় অবিশ্বাসের হাসি হাসিয়াছিলেন। ১৮২৩ খৃষ্টাব্দের পূর্বে ভারতে বিলাতী সুতার আমদানী হয় নাই। পূর্বে ভারতে যে বস্ত্র উৎপন্ন হইত, তাহাতে ভারতবাসীর ব্যবহারের পরও যাহা থাকিত, তাহা বিদেশে রপ্তানী করিয়া ভারতের ব্যবসায়ীরা লাভবান হইত। ১৮১৬-১৭ খৃষ্টাব্দেও ভারতের যে কাপড় বিদেশে রপ্তানী হইয়াছিল, তাহার মুলা-২ কোটী ৪৮ লক্ষ ৯১ হাজার ৫ শত ৭০ টাকা! ৩০ বৎসরে এই ব্যবসার সর্বনাশ হয়। আর আজ আমরা ইহা স্বপ্লবৎ মনে করি । এই কাপড়েয়ে সুতার অধিকাংশই স্ত্রীলোকর গৃহকর্ম্মের অবসরকালে চরকায় প্রস্তুত कब्रिाऊन । श्रङब्रां३ @शे वादनांव्र श्रुङ cणांक निघूऊ श्रांत्रुिङ, আর ইহার লাভ কেমন শত পথে শত পরিবারে বিভক্ত হইয়া-বর্ষার বর্ষণ যেমন ধরিত্রীকে নিগ্ধ-শ্যামশোভাময় করে, তেমনই ভাবে সমগ্র সমাজের সমৃদ্ধিবৃদ্ধি করিত, তাহা সহজেই অনুমেয় । রেশমের ব্যবসা-পাটের ব্যবসার মত বাঙ্গালারই निश्चय छिल। डैडब्रडांब्राड डूडभांछ अन्य ना-कांक्षछे রেশমকীট , থাকিতে পারে না । ৰাঙ্গালার নানাস্থানে রেশমের চাষ ছিল । রেশমের ব্যবসার দুরবস্থা অল্পদিনপূর্ব্বে সংঘটিত হইয়াছে। বিদেশী রেশমের সঙ্গে প্রতি aa. ــــــــــــ যোগিতা করিয়াও ভারতের রেশমের ব্যবসা বহুদিন আত্মরক্ষা করিতে পারিয়াছিল। বিদেশী ব্যবসায়ীরা মুর্শিদাবাদে আসিয়া কুঠী স্থাপিত করিয়াছিলেন। ১৯০৯ খৃষ্টাব্দে বেঙ্গল সিন্ধ কোম্পানী কায তুলিয়া দিতে বাধা হয়েন। সরকারী গেজেটিয়ারে প্রকাশ, ১৮৯২ খৃষ্টাব্দে ফরাসী সরকার বিদেশী রেশমের উপর যে আমদানী শুল্ক সংস্থাপিত করেন, তাহাতেই বহরমপুরের ( মুর্শিদাবাদ ) রেশমের ব্যবসার বিশেষ ক্ষতি হয় । এখন সরকার আবার বিদেশী বিশেষজ্ঞ নিযুক্ত করিয়া রেশমের ব্যবসার উন্নতিসাধনের চেষ্টা করিতেছেন। বিদেশী বিশেষভুনিয়োগের সর্বপ্রধান অসুবিধা-অত্যধিক অর্থব্যয় ; আবার এ দেশের রীতিপ্রকৃতিসম্বন্ধে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞতাহেতু তঁহাকে কিছুদিন পদে পদে ভ্রান্ত হইতে হয়। এ বিষয়ে একটা অতি সাধারণ দৃষ্টান্ত দিব। আমাদের পরিচিত কোন ইংরাজ ভদ্রলোক একদিন কথায় কথায় আমাদিগকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন,- “এ দেশে নাকি বাছুর না পাইলে গরু দুধ দেয় না ?” আমরা DDDDB KK LDD BDTB DBBDD S BDBB D BBBD যে গরু দুগ্ধ দেয়, ইহা আমাদের ধারণার অতীত ছিল। কিন্তু প্রশ্নের ফলে আমরা অনুসন্ধান করিতে আরম্ভ করি এবং অনুসন্ধানফলে জানিতে পারি, বিলাতে বৎসকে গবীর নিকট রাখা হয় না-পুরুষানুক্রমে এইরূপ হওয়ায় তথায় গবীর দোহনকালে বাৎসের প্রয়োজন হয় না । এ দেশে যে লাঙ্গল ব্যবহৃত হয়, তাহা এ দেশে চাষের পক্ষে অনুপযোগী নহে ; কিন্তু বিলাতের গভীরভেদী লাঙ্গল দেখিতে অভ্যস্ত ব্যক্তিরা এ দেশের লাঙ্গল দেখিয়া মনে করেন, যে লাঙ্গলে চড়াইপাখীর অ্যাচাড়ের মত অ্যাচড়কাটা হয়, তাহাতে কি চাষের সুবিধা হয় ? যে দেশে এমন বস্ত্র উৎপন্ন হইত, সে দেশে সে সব বস্ত্ররঞ্জনের জন্য বর্ণেরও অভাব হইত না । যে বর্ণের নাম আজ-- কাল বিলাতে---ক্রিমজন, তাহা ভারতেই উৎপন্ন হইত। লাক্ষা কৃমিজ-“কৃমিজ” ক্রমে য়ুরোপে “ক্রিমজানে” পরিণতি লাভ করিয়াছে। নীল এ দেশেই উৎপন্ন হইত।--ভারত (ইণ্ডিয়া) যে তাহার জন্মভূমি, তাহার “ইণ্ডিগো” নামেই সে পরিচয় পাওয়া যায় । বহুকাল ভারতবৰ্ষই বিদেশে এই নীল যোগাইয়াছে। এই নীলের ব্যবসার জন্য বহু য়ুরোপীয় এ দেশে বাস করিতেন-নীলের ইতিহাসে বাঙ্গালার ইতিহাসের এক পৃষ্ঠা পূর্ণ, তাহার পর বিদেশী-রাসায়নিক উপায়ে প্রস্তুত কৃত্রিম বর্ণের ব্যবহারে এ দেশে বর্ণের ব্যবসা दिनछे छद्म । যে লাক্ষাবর্ণের কথা বলিয়াছি, তাহা বিদেশে রপ্তানী হইত। ৯০ বৎসর পূর্বে এ দেশ হইতে বিদেশে গালার অপেক্ষা লাক্ষাবর্ণই অধিক রপ্তানী হইত। ১৮২৪-২৫ খৃষ্টাব্দে এক কলিকাতা বন্দর হইতে ৭ লক্ষ টাকার লাক্ষা রং যুরোপে রপ্তানী হইয়াছিল; ১৮৬৮ খৃষ্টাব্দে ভারতবর্ষ