পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম খণ্ড-দ্বিতীয় সংখ্যা । ] হইতে মোট ৪ লক্ষ ৪৫ হাজার ৬ শত টাকার রং রপ্তানী হয়। ১৯০০ খৃষ্টাব্দে সে ব্যবসা একেবারেই উঠিয়া গিয়াছেgDBB DDDBDB BDD DBDBS DSDB DD DBD DD YSDDD গালার কারবারীরা সে রং গঙ্গায় ফেলিয়া দেয় । এখন BDDDBD TDDD DDDBBD GDS DBBBBS KBBBD আর লাক্ষারস ব্যবহৃত হয় না-জার্ম্মাণ কৃত্রিম রং “আলতা” রূপে ব্যবহৃত হইয়া বস্ত্র ও শয্যা বিকৃত করে । এবার যুদ্ধের জন্য সরকার বর্ণের অভাবে এ দেশের বর্ণের ব্যবসার উদ্ধারসাধনের চেষ্টা করিয়াছেন। ডাক্তার মার্সডেন পরীক্ষা করিয়া বলিয়াছেন,-সে বিলুপ্ত ব্যবসার পুনরুদ্ধারসংসাধন সাধ্যাতীত। যে গাছগাছড়া হইতে রং হইত, সেসকলের চাষ বন্ধ হইয়াছে। আর বিদেশী সস্তা-ঘন, কিন্তু অধিকাংশ স্থলে কঁাচা রং দেশের লোকের রুচি এমনই বিকৃত করিয়া দিয়াছে যে, তাহারা আর দেশী ফিক-কিন্তু श्रीक झ३ दादशांश क्षद्विऊ 5ांश न । কাশ্মীর-দরবার বহুদিন কৃত্রিম রাসায়নিক বর্ণব্যাবহার বন্ধ করিতে প্রয়াস পাইয়াছিলেন। কাশ্মীরী শাল বহুমূল্যসেরূপ মূল্যবান জিনিষ যদি অল্প দিনে বিবর্ণ হইয়া যায়, তবে লোকে আর তাহা কিনিবে না। তাহা হইলে কাশ্মীরের প্রাচীন লাভজনক ব্যবসার বিনাশ অবশ্যম্ভাবী বুঝিয়া কাশ্মীর-দরবার সীমান্তে কৃত্রিম বর্ণের উপর কর আদায় করিতেন—রাজ্যমধ্যে সে রং নষ্ট করিয়া ফেলা হইত। কিন্তু যখন সর্ব্বত্র কৃত্রিম বর্ণই ব্যবহৃত, তখন দরবার। আর কত দিন তাহার ব্যবহারপথ রুদ্ধ রাখিতে পরিবেন ? তাই এখন কাশ্মীরেও এই কৃত্রিম রং ব্যবহৃত হইতেছে। এখন লোক সস্তা জিনিষ চাহে-প্রকৃত সৌন্দর্য্যগ্রাহিতা আদর্শের দোষে হারাইয়াছে। এ অবস্থায় যে বিদেশী কৃত্রিম বর্ণের আদর হইবে, তাহাতে আর বিস্ময়ের কারণ কোথায় ? অধিকাংশ স্থলেই এক ব্যবসার প্রয়োজনে অন্য ব্যবসার উৎপত্তি-দেশের সব ব্যবসা শৃঙ্খলের ভিন্ন ভিন্ন অংশের মত পরস্পর সম্বন্ধ-একের উন্নতি অপরের উন্নতির কারণ। ভারতে এক একটি ব্যাবসার বিনাশে আনুসঙ্গিক কত DDBBD S SDBDSBBSBDBD DBDDDDDBBDB BBD সমুপস্থিত। ১৮৩৩ খৃষ্টাব্দে ইংরাজ-সরকার কর্তৃক যখন ভারতে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীকে চার্টার (সনন্দ) পুনরায় প্রদত্ত হয়, তখন সর্ভ হয়, কোম্পানী ভারতে শাসনকার্য্য করিবেন।--ব্যবসা করিতে পারিবেন না। এই ব্যবস্থার ফলে-কোম্পানী প্রতিDB DBB D DBDYST LSYDt DSDBDBD BD মন দিয়াছিলেন । তখন কোম্পানী (১৮৪০ খৃষ্টাব্দের ১১ই ফেব্রুয়ারী তারিখে ) ভারতের শিল্পের উন্নতির প্রতিরোধী শুদ্ধগুলির বিলোপ প্রার্থনা করিয়া পালামেণ্টে আবেদুন করেন। পালামেণ্ট এ বিষয়ে যে অনুসন্ধান-সমিতি নিযুক্ত করেন, লর্ড সেমোর তাহার সভাপতি ও মিষ্টার গ্লাডষ্টান {Yv) ভারতে শিল্প-ব্যবসা । VS -Absallis ܚܝܒܦܩܚ ܝܥܩܚ NNasasa অন্যতম সদস্য ছিলেন। সে সমিতির সংগৃহীত সাক্ষ্য পাঠ कब्रिएल ऊर्थन १र्याख डांब्राडब अवश्ा बूबों शांब । भकेशभद्री মাটিন এই সমিতিতে সাক্ষ্য দিয়াছিলেন। তিনি স্পষ্টই বলিয়া BBBSuYBDD DD DDYDDBDBD D BBBBD শিল্পপ্রধান, সেই পরিমাণেই কৃষিপ্রধান ; সে দেশ কৃষিপ্রাণ BBB BDDBDBD DBDDD DBDBDBD DBDDBBD DBD DBBD ভারতবর্ষকে ইংলেণ্ডের কৃষিক্ষেত্রে পরিণত করা হইবে-এ DBB BDD DDD S SDDBDDBB BB D BDSAAA সে সব বহুদিনের-কোন জাতি অন্যায় না করিয়া সে সব শিল্প প্রতিযোগিতায় পরাস্ত করিতে পারে নাই।” তিনি বলিয়াছিলেন, অনেক শিল্পে অন্যান্য দেশ অপেক্ষা ভারতের LT DDDD BBBDBDBB D S BBD DBDBDD B তিনি সহস্ৰ বৎসর ধরিয়া-সভ্যতার অরুণোদয়কাল হইতে পৃথিবীর সকল দেশ ভারতের সহিত বাণিজ্য করিবার জন্য ব্যাকুলতা জানাইয়াছে-ভারতীয় পণ্যের জন্য অবাধে LBBYD DDD DBBYS BDDDBB KE sBDDD করিয়া বাণিজ্যের স্রোতে শতপথে দেশে ধন আনিয়াছে, সে পণ্য প্রস্তুত করিবার জন্য তাহারা গলিত উপকরণে স্রোতস্বতীর স্ফটিক প্রবাহ আবিল ও কলুষিত করে নাইস্নিগ্ধ-শ্যাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য ক্ষুন্ন করে নাই-ধূলিতে ও ধূমে বায়ুমণ্ডলে ব্যাধিবীজ বিস্তার করে নাই। তাহারা বড় বড় কলকারখানায় কলেরই মত কলের কায করে নাই ; পরিবারমধ্যে থাকিয়া-সমাজের সকল কর্ত্তব্য পালন করিয়া-আপনি আপনার প্রভু হইয়া শিল্পজ পণ্য প্রস্তুত করিয়াছে; আপনাদের কার্য্যে অসাধারণ নৈপুণ্য অর্জন করিয়াছে। এখনই পাশ্চাত্যপ্রথায় কলকারখানা প্রতিষ্ঠার ফলে তাহাদিগকে গ্রাম হইতে-গৃহ হইতেनभांत्र श्रेष्ऊ-°ब्रिबांद्र श्रेष्ठ विठ्ठाऊ श्रेषा, मिश्रज्ञ अक्षांशকর অবস্থায় জীবনযাপন করিতে হইতেছে। ইহাতে সমাজের যে ক্ষতি হইতেছে, অর্থে কি তাহ পূর্ণ হইবে ? আমরা দেশের অবস্থা বিবেচনা না করিয়া-প্রতীচ্য ব্যবসাব্যাপারের (Industrialism) স্বরূপ না বুঝিয়ে-এ দেশে প্রতীচ্যপ্রথায় কলকারখানা প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করি, কিন্তু তাহাতে প্রতীচীতে যে অনার্থোদয় হইয়াছে, তাহা দেখি না । তাহাতে সমাজে দুনীতি বৃদ্ধি হইয়াছে- সমাজ ভাঙ্গিয়া যাইতেছে-মানুষ পশুতে পরিণত হইতেছে ; আর সঙ্গে সঙ্গে মহাজনের সঙ্গে শ্রমজীবীর মনোমালিন্যে ধর্ম্মঘট হইতেছে-রক্তারক্তি হইতেছে। এ দেশের শিল্পব্যবস্থায় অশান্তি জন্মিতে পারে না, সমাজ শান্তি সম্ভোগ করে। এ দেশে প্রতীচীর ব্যবস্থা প্রবর্ত্তিত না হইয়া, প্রতীচীতে এ দেশের ব্যবস্থা প্রবর্ত্তিত হইলেই জগতের উপকার হয়। বিশেষ আমাদের গ্রীষ্মপ্রধান দেশ প্রতীচ্যপ্রথায় কলকারখানাপ্রতিষ্ঠার উপযোগী নহে। এ দেশে সহরের বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যক্ষ্মাদি বিষম ব্যাদির বিস্তার ইহার মধ্যেই