পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/২০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রণক্ষেত্রে । বীণা। : বীণা। মানবের বক্ষ রক্ত অঙ্গে মাখাইয়া কি ভীষণ মুর্ত্তি আজ ধরেছ প্রকৃতি ! क्रि औष भूढेिं आंत्र ऊद गश्वांनष्ठिं । কি ভীষণ মূর্ত্তি তব অস্তুগামী রবি ! জননীর কোলে থাকি রুক্তিম সৌন্দর্য্য দেখি, বাড়াইয়া দুটী কর, দিবাকর ! অভিলাষে ধরিতে গিয়েছি। কতবার } তুঙ্গ গিরিশৃঙ্গে বসি সিন্ধুর নর্ত্তন ; ; ব্যোমযানে করি আরোহণ, ভূকম্পনে ধরা বিদারুণ, পিঞ্জরে সিংহের খেলা, - । দেখিয়া বিমুঢ়া বালা, সে দৃশ্য সুন্দর ভেবে কত হেসেছিনু -ভীষণ সুন্দর হয় কি ভ্রম ধারণা ! কি ভীষণ মূর্ত্তি তবে, নিজেও জান না তুমি অস্তগামী द्रदि ! रुt७ C( !--eg. मl, ($न न खेद् ।। আলোকে আঁধার নাশে, আলোকে বিস্মৃতি আসে-বিস্মৃতি চাহি না আর । চারিধারে কাতারে কাতার মানবের শবরাশি ;- প্রশান্ত প্রান্তর বক্ষে স্থির উর্ম্মিমালা, সকলের ধরি গলা, আত্মীয় স্বজনরূপে, তারস্বরে করিব ক্রন্দন। দেব। চিন্তারে দেখাব আমি হৃদি সিংহাসন ;- বসাইয়া তারে থরে থরে সাজাইয়া দিব গলে হতাশার মালা। যাও যদি, । মিনতি আমার কিছু রশ্মি রেখে যাও ; ; কত কুলের প্রদীপ চারিধারে, কত . অবলা সংসারে কত কেশরীর বল, { ' কত পিতা, কত পুত্র, কত সহোদর, । t | সে সবার তরে-কে অভাগ্য মানবের প্রভাতের সুখের সংসারে, কিছু রশ্মি । রেখে দিয়ে যাও-দেব! আলোক ছলায় । বিস্মৃতি ঢালিয়া দাও-যেন পুত্রহীরা । মাতা নাহি কঁপে, যেন দারুণ বিষাদে বক্ষে না আঘাত করে অনাথিনী সতী । ( জনৈক সৈনিকের প্রবেশ ) সৈনিক । আলোকে পড়িল আবরণ, আর যে মা-চলে:না দর্শন ; বীণা। কোন দিকে ছিলে বৃত অন্বেষণে ? সৈনিক। যে দিকে প্রাচীর বিভেদিয়া, i দুৰ্গমধ্যে পশেছিল মহাত্মা সারণ, যবনের বুক চিরে বঁাধি সেথ, ঘর, তিনশত বীর্ব্বসনে শুয়েছে জনম তরে ; তাহারু উত্তরে, প্রাচীর বাহির প্রান্তে করেছি। সন্ধান । বীণা ৷৷ হেথা বীরবার অন্বেষণ-দেবীদ্বয়ে করাহ সন্ধান ; যদি দেখিতে না পাও, আলোক লইয়া এস। দেখ সাবধান, একটাও প্রাণী, জীবন থাকিতে যদি মাঠে পড়ে রয়, বৃথা রাজ্য অধিকার । ( সৈনিকের প্রস্থান ) করিয়া সমর জয়, কোথা গেলে মহাশয় ? বীরের সে নিতৃত কানন, যেথা রবি শশী পাশে ডরে ; যেথা বিশ্বমাঝে সমবেত ধবনি গৰ্জিত অশনি, কমলের দলে দলে ভ্রমর ঝঙ্কার ; কোকিলের কুহুম্বর, বায়ুসের রব, কুরুঙ্গের আর্তনাদ, শার্দ্দলের জিঘাংসু হুঙ্কার-দূরে দূরে । বীরদ্বয় বিশ্রাম নিরত ? যেথা হত- |