পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৪৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- - . . . . . . ' ، له. . . - ' ... " ' '. . . . . ' ' '. 1 ، ... - : ، :.م . . . . - r ... ', . . . . - . . . . . . . . . . . . . . . . . . - s i . . Ro t - ነ কালে সেই কাননিকাই खिडta१भा। श्ज | | शica গোড়ায় আছে, যাহা কাঙ্গালী-বাঙ্গালীপূর্ণ “ক’য়ের সহিত যুদ্ধ হইবার কারণ নিৰ্দ্ধারণ করিতে | কলিকাতার ঘাড়েগর্দানে আছে, এমন কি, নরোত্তমের সাত দিন নেশা ছুটয়া গেল। অষ্টম । কপালকুণ্ডলার কােপালিকের আগপাশতলায় দিনের নিশীথে শর্ম্মা দেখিলেন, দাদা মহাশয়ই বালিকাকে বাঙ্গালা পড়াইবার অন্তরায় ৮ এক দিন ভামিনী টক টকা করিয়া চলিয়া, চুরুটবদন বহির্গমনোন্মুখ নিরঞ্জনের সম্মুখে अनिश्। उश्डि श्न । w. নিরঞ্জন বলিলেন,-“কোথায় ভামিনী ?” ভামিনী। আপনারই কাছে। আপনি কি কাননিকে পড়িতে নিষেধ করিয়াছেন । কাননিকা ‘ক’ বলিতে চায় না, উপায় কি ? : নিরঞ্জন। ‘ক’ বলিতে চায় না ! বলিস কি ভামু, কাননি। সেই অসভোর ভাষায় আদ্যক্ষর মুখে তুলিতে চায় না । ভামিনী, কাননি আমাদের ছলিতে আসিয়াছে। হে মহান প্রথম কারণ ! যাহাকে অসভ্য পৌত্তলিকে পঞ্চানন্দ বলে, সভ্য মূর্থে ঈশ্বর বলে, সেই তুমি বিজ্ঞান। বিনোদন, বৈজ্ঞানিকের আনন্দবৰ্দ্ধন, प़ञ्च ७ १डिश 'lա আদি কারণ হে মাধ্যাকর্ষণ ! তুমি কেমিক্যাল কোহিসনে কাননির জীবন দেহপিঞ্জরে আবদ্ধ রােখ। নাহিলে আত্মারাম খাঁচা ছাড়িয়া হাউই | হইয়া উড়িয়া যাইবে। কাননি বঁাচিতে আইসে । माझे । (श् त्रांभांद्र প্রিয়। * ভাসু কাননি । অন্তর্য্যামিনী। যত্নপূর্বক কাননিকে রক্ষা কর। বাধা দিও না, তিরস্কার করিও না, পড়ার জন্য । নিরঞ্জনের বাকশক্তিতে ভামিনীমণির তাকৃ লাগিয়া গেল। বলিল, “হে বাবা! কাননি পড়িবে না?” । যাহা কালিদী বঁচিবে কি ?” • ' , |” ভামিনী ছটিয়া গেল, এবং মুহূর্ত্তমধ্যে ৫ “না, প্লািড়বে না-যে ভাষার আদ্যক্ষর ‘ক’, । মানা কাননিকাকে কোলে করিয়া ফিরিয় লের কদাকার কৃষ্ণের গোড়ায় | আসিল। বলিল, “এই দেখি কাননি শুনিবার | আছে, যােহা অশ্লীলতাময়ী কালীর আবর্জনাময় ' ' আছে, সেই পাপীয়সী বঙ্গভাষা আমার প্রেয়সী। নাতিনী পড়িবে ?” "Stars hide your fires : Let not night see my black and deep desires.' নিরঞ্জনেয় ভাবাবেশ হইল ) পূর্ব্ব কালের সেই প্রতিবেশিগণের তীব্র বৃহস্ত একটি একটি কৰিয়া মনে পড়িল, মন তাহা সহ্য করিতে পারিল না । বঙ্গভাষার অস্তিত্ব লোপ, অথবা তাহার জোলাপ | নিকুঞ্জন যেন দেখিতে পাইলেন, তাহার প্রাণপ্রতিমা তনয়ানন্দিনী বঙ্গভাষার অঙ্গ হইতে একটি একটি করিয়া প্রত্যঙ্গ ছিড়িয়া লইতেছে। বঙ্গভাষা মরণোন্মুখী, চেঁচাইয়া দুৰ্বল হইয়া এক্ষণে গোয়াইতে আরম্ভ করিয়াছে। সেবকগণ অবাক হইয়া দাড়াইয়া আছে । তখন মুক্তকণ্ঠে নন্দিনীকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, “কাননিকে যত্ন করিয়া কেবল বঁাচাইয়া রাখা। আদরে আদরে ফুলাইয়া তুল, রাগাইও না। কাননি করে লী হইবে, ক্লিওপেট্রা । হইবে, তবু ‘ক’ বলিবে না।” । তনয়ার সুখ্যাতি শুনিয়া ভামিনী আত্মহারা হইয়া পড়িল । কি করিতে কি বলিতে আসিয়াছিল, সব ভুলিয়া গেল'। কেবল একটি মাত্র | দীর্ঘশ্বাস ফেলিয়া বলিল, “আমার অদৃষ্ট কাননি । • ፲ ', তবে কি | ঘরের বাহিরে ফোর্স ফোস শব্দ শ্রত হইল। ভাষিনী ছটিয়া গেল, এবং মুহূর্ত্তমধ্যে ফোফুপমানা কাননিকাকে কোলে করিয়া ফিরিয়া ।