পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৪৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७ R ;早 ট্রামওয়ে বলিব না।’-কারণ নিৰ্দ্ধারিত করিতে পারি নাই। অনেক জিজ্ঞাসা করিয়াছি, অনেক বুঝাইয়াছি। বলে নাই, পড়ে নাই, একবিন্দু অশ্রুজল ফেলেনাই। দেখিয়া বোধ হইয়াছিল, যেন পাষাণ-প্রতিমা ।” । নিরঞ্জন তখন নারী কেন বিচারপত্নী হইবে না, এই বলিয়া গৱর্ণমেণ্টকে কারণ নির্দেশ করিাবার আজ্ঞা প্রচার করিতেছিলেন। কাননিকার দুই দিন বাদে “বিয়ে এমেত্ব” শেষ হইয়া । ! চেয়ার বসিয়া সাগরতরঙ্গের ভ্রভঙ্গে কম্পিত হইবে, হাবুডুবু খাইবে, সেটি হইতেছে না । য়্যাঙলার ত্ব লাভ হইবে। তখন তাহাকে একটা আধটা হাকিমি না দিয়া কেমন করিয়া ঠাণ্ড রাখিবেন, এই বিষয়ই ভাবিতেছিলেন। এমন | সময় এই হৃদ্ধিদারক রিপোর্ট পাঠ করিয়া তাহার হৃদয়কবাট মড় মড় করিয়া ভাঙিয়া গেল। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বক্ষণে যেমন পুঞ্জ পুঞ্জ ধুম নিৰ্গত হইয়া চারিদিক আঁধার করিয়া ফেলে, নিরঞ্জন সেইরূপ একটি বাহাদুর চুরািট গোটকতক ফাঁকা টান টানিয়া ঘরটাকে অন্ধকার করিয়া ফেলিলেন, তার পর একটা হুঙ্কার গর্জন। ভূত্য বটু কঁাপিতে কঁাপিতে । কথা কহিল না। দেখিল প্রভু ছড়ি লাইতেছেন, लश्ा टशिद्ध एिक अनिड6छन। ये छ5ि আবার পড়িল! বািরকতক তাহার পৃষ্ঠ উঠা- ? পড়া করিল। সে কেবল নীরবে হাত বুলাইল । আর নিরঞ্জনের প্রহরবশিষ্ট অঙ্গগুল হাত বুলাইবার ছলে দেখাইয়া দিল। সেই গুলাতে । অৱ প্রহাদু না করিয়া, নিরঞ্জন কেবলমাত্র । কোথা ?” তৃত্য বঁচিল, ছুটিয়া গেল। মূহূর্ত্ত— || 0 ২. ক্রোধবিকম্পিত্যকণ্ঠে কহি মধ্যেই কাননিকাকে আনিয়া হাজির করিল। { দেখ দেখ! আজি কাননিকা বিচার মন্দিরে । r বলিতে লাগি | কালে আমাকে প্রহরী খাইতে হইল। আমার । কবি-কাননিকা। : যেন গুরু অপরাধের আসামী! বটু চাকরা যেন চাপরাশী। কাননিকাকে এক হস্তে ধরিয়া অন্য । হস্ত নিরঞ্জনের মুখের কাছে নাড়িয়া নাড়িয়া । ল, “এই দেখ তোমার জন্য প্রাত:- হাত মুখ ঘাড় পিট চিট হইয়া গেল ! আবার যে | তুমি “হায় রে নীল গগন; হায় রে নব ঘন।” कप्ति, 6न िश्रडएछ मां । अदांत cरु डूर्भि ঘরের ভি চ্যর বসিয়া নৈমিষারণ্য দেখিবে, ইজি আবার যে তুমি ছবিতে আঁকা পাহাড়ে উঠয়া, তাহা হইতে পড়িয়া পা ভাঙিবে, কস্তৱী হরিণ ধরিবার জন্য ছুটাছুটি করবে, আর আমাদের কৈফিয়ত দেওয়াইতে দেওয়াইতে প্রাণ ওষ্ঠাগত | করিবে, সেট কোনমতেই-আর をーで5ー -ਜ " নিরঞ্জন ভাবিলেন, এ কি ! তৃত্য বেটা ! বলে কি ? এ কি গাজা খাইয়াছে, অথবা কান নিকা কর্ম্মনাশা নদীর জলে গা ঢালিয়াছে ? ভৃত্যকে চলিয়া যাইতে আদেশ করিলেন। “চলিয়া” বলিয়া “যা” বলতে না বলিতে । দেখিলেন, বটু নাই। তখন রুক্ষম্বরে কােননি- “ কাকে কহিলেন,-হঁ্যারে কাননি।” । | কাননিকা উত্তর দিল না। অবনতমুখী নখ । | দিয়া কেবল গালিচা খুঁটিতে লাগিল। অবশ্য । নখ পাদুকার ভিতরে ছিল! মাতামহ-মাতামহ । কেন, নরোত্তম ছাড়া আর কেহ দেখিতে পাইল । না। নিরঞ্জন আবার সুধাইলেন, “হাঁ কান- । কাননিকার মস্তক কথাকর্ষণে আরও যেন । | নমিত হইয়া পড়িল। তখন নিরঞ্জন ।