পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৫১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঝঙ্কার মারিয়া হাসিল। আর বলিল, “এত বোধশক্তি না থাকিলে তোমাকে হাকিম বলিবে । কেন ? কিন্তু তোমাদের হাকিম জাতি যে । 6थ cशनिश। घूमन ! अभि 5ांश् िअछि বলিয়া, আমার ! इछेळ न ?” কারী দেশের প্রকৃত হিতৈষী হাকিমকে তুই সেথায়ু কি করিতেছিলি ? : নিরঞ্জন। তোর মুখ দেখিয়া বোধ ধার দিয়া যায় নাই। : ঘুরিয়া আসিয়াছি। তুই কোথায়ু ছিলি ? আর কাননিকা দাদার কথায় সাত সুরে যুগপৎ | নিদ্রায় তোমার বিশ্বাস নিরঞ্জন । কি রাক্ষসি ! সমাজের মহোপ অস্পশীয় রাজকভারবাহী একটা অপকৃষ্ট জীবের সঙ্গে তুলনা করিলি !-আমি তোর শূন্য ঘরে কাননিকা। আমি বাগানে গিয়াছিলাম। সেখানে পুষ্করিণীর সান বাঁধা ঘাটে বসিয়া দুটী চাদ দেখিতেছিলাম। তাঁর একটি ছিল । . . I' .. ই ! সোণার চাঁদ থাকিতে, নারীগুলা মানুষ বিবাহ । এর | করিয়া মরে কেন ? : - । | নিরঞ্জন বলিলেন, "চাদকে বিবাহ!-” । -কাননিকা। হাঁ, চাঁদকে বিবাহ। চাদ যদি | নারী পাইত, তাহা হইলে কখন রাহুগ্রস্ত হইতে না, কুমুদিনীর বুঙ্গস্থলে জলের হিল্লোলে আছড়া | পিছড়ি খাইত না ! অধিক আর কি বলিব, তাহা হইলে নিশায় অমাবস্যা হইত না। কাননিকার কথা নিরঞ্জনের কাণে কেমন । কেমন ঠেকিল। ভাবিলেন, মাতামহকে দেখিয়া নাতিনীর হৃদয়-সমুদ্র উথলিয়া উঠিযুছে! তাই লজ্জার বেলাভূমি ছাড়াইঃ রহস্যটা কিছু বেশীদূর উঠিয়া পড়িয়ছে। নাতিনীর রহস্য-স্রোতে বাধা দিবার জন্য বলিলেন “রাত্রি অধিক হইয়াছে। এখন একটু ঘুমুগে।” কাননিকা। নিদ্রা আমি চাদকে উৎসর্গ করিয়া দিয়াছি! আমি আজ হইতে আর ঘুমাইব না। কেবল জাগিব। সংসারের সকল নারীর সহিত চাদের মিলন ঘটাইয়া, নভঃস্থলে অপরটি সরসী জলে। একটি চলিতে- } সকলকে কুমারী রাখিয়া কিছু দিন প্রাণ ভরিয়া । ছিল, অপরটি কঁাপিতেছিল। আমি সেই দুই । কঁদিব। তার পর চাঁদের ঘুম কাড়িয়া অনন্ত চাঁদের দুই প্রকার অবস্থা দেখিতেছিলাম, আর | নিদ্রাবু কোলে মাথা রাখিব। ঘুমাইতেছিলাম! : নিরঞ্জন দেখিলেন, কাননিকার চক্ষু জলে । নিরঞ্জন দেখিলেন, সেই অচ্ছোদসরোবর- ; ভরিয়াছে! ভাবিলেন, এ কি ! মেয়েটা তীরের পত্র লেখিকা আর কাননীর জননী ; পাগল হইল নাকি ! তখন ভাবিলেন, নারীর | ভামিনী, দুয়ে মিলিয়া কাননি হইয়াছে। তাহারা ; হৃদয় না বুঝিতে পারিয়া, যথেচ্ছাচারীর মন্ত্র । দুই জনে দুই দিকে চাহিয়াছে, কাননী একাই | কঠোর আদেশে তাঁহাকে অনূঢ় রাখিয়া বুঝি - দু। কােজ সারিয়াছে । তা হ’লে ত প্রজাপতি | !፡ পাগল कविभि মনে মনে । अश्ल করিলেন, আগুনে পুড়িয়া দেহদহনজাত গন্ধটা কাননীর | কালই নাতিনীর বর খুজিব । ) নাকের কাছে ধরিয়াছে ! কাননির বিবাহ ত না | তখন তিনি ও কাননিকার হাত ধরিয়া । দিলে চলে না। বলিলেন, “চল-রাত্রি শেষ হইতে চলিল। " অন্তর্য্যামিনী কাননী নিরঞ্জনের মনের কথা | নিশিজাগরণে অসুখ হইবে।” একটু ক্রোধ । সব শুনিল! উত্তরে ললিল-“দাদা ! এমন ± '-' ኸ