পাতা:অনুবাদসার.pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

** অনুবাদ সার যেমন অন্ধকারে যাইতে ভীত হয়, সেই রূপ মনুষের ও মৃত্যুকে ভয় করে ; কিন্তু শিশুদিগের সেই ভয় ক্রম জ্ঞানের পরিপকৃত হইলে আর থাকে না, জীবের মত ভয় হইতে নিস্তারের কোন উপায় নাই । মরণের বৈ আশঙ্ক! দেহী মাত্রেরই অন্তঃকরণে জাগরূক আছে, মৃত্যু পাপের পুয়েশ্চিত্ত স্বরূপ এবং পরলোকের একটি প্রধান সোপান হইয়াছে, এই ভাবন । অতি পবিত্র ও ধর্ম্ম সঙ্গত বলিতে হইবে, কিন্তু ক{ল পরিণত হইলে আমাদিগের শরীরকে যে, ধুংস করিবে, তন্নিমিত্ত কোন শঙ্কা করা অত্যন্ত হীনবুদ্ধির কর্ম্ম । কেহ২ এরূপ চিন্ত করেন যে, আমাদিগের কে{ল অঙ্গে কিঞ্চিং আঘাত পাইলে যখন ক্লেশ বোধ করি,তখন মৃত্যু সময় ইহাপেক্ষ কত ক্লেশ বোধ হইবে, ভfহt বলা যায় না, কারণ তৎকালীন সমস্ত শরীর অবসন্ন এবং জ্ঞানের বৈলক্ষণ্য হইয়া যায়, কিন্তু একথা সর্ব্ববাদী সম্মত নহে, কেনন অনেক দৃস্টান্ত দেখা গিয়াছে যে, মৃত্যু-যন্ত্রণ জীবিত শরীরের যন্ত্রণ অপেক্ষ। কিঞ্চিৎ ইন্ডর বিশেষ আছে। রোগীর রোেগজন্য অt নদ, শরীর কম্পন, দুর্ব্বলতা এবং বন্ধ বান্ধবগণের বিশপ ও তাঁহাদিগের প্রতি স্নেহ এবাপু কার কারণে মৃত্যুকে ভয়ঙ্কর বোধ হয়, মৃত্যু নিশ্চয়ই হইবে, ইহার ক্লেশও ক্ষণ কাল মাত্র, অতএব ইহার ক্লেশ সমুহ একবার সহ্য কর। বরং উত্তম, তথাপি উহার জন্য তীত থকা অসুচিত্ত। সমুদয় যন্ত্রণাই জীবিভা