পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ন্যাসালেণ্ড SS লোকটি বিশ্বাস করবে না। এই নিকটস্থ গ্রামের পূর্বপুরুষরাই এত বড় স্থপতিবিদ্যার অধিকারী ছিল। ঠিক সেরূপ ন্যাসালেকু-এর পূর্ব তীরস্থিত পুরাতন ধ্বংসস্তুপ দেখে কেউ মনে করবে না ষে এই নিকটস্থ গ্রামের অধিবাসীদের পূর্বপুরুষই ছিল সেই ধ্বংসস্তুপের নির্মাতা। আরবী ভাষায় একটী কথা আছে যাকে বলা হয় “কোতা" (Kota), “কোত” মানে দুৰ্গ। আরব দেশ ভ্রমণের সময় আরবিদ্বারা নির্ম্মিত ছোট এবং বড়, পুরাতন এবং মৃতন অনেক দুৰ্গই দেখেছি, সেই দুর্গগুলির কাছে গিয়ে তাদের নির্মাণকৌশল নিরীক্ষণ করেছি। তাতে দেখতে পেয়েছি ছোট এবং বড় নানারকমের পাথর দিয়ে সেই দুৰ্গগুলি তৈরী হয়েছিল, দরকার অনুযায়ী পাথর ব্যবহার করা হয়েছিল, এতে পরিপাট্যের কোন বালাই ছিলনা। গ্রীকদের তৈরী অনেক বিল্ডিং আমি দেখেছি এবং লক্ষ্য করেছি। গ্রীক বিল্ডিং-এও একজাতীয় এক রংএর পাথরের ব্যবহার ছিল না। আরব, গ্রীক এবং অন্যান্য পুরাতন সভ্য জাত প্রায়ই পাথরের উপরে প্লাষ্টার করত, সেজন্য তাদের পাথরের রং বিচারে কোন প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু ন্যাসালেক্‌-এর পূর্ব তীর হতে GF3Fİ3 ( Zimbabw ) ধ্বংসস্তুপ পর্যন্ত ষে সকল বহু পুৱাতন छुिः দেখতে পাওয়া যায় তার গঠন প্রণালী একই ধরণের এবং তাতে যে সকল প্রস্তরখণ্ড ব্যবহৃত হয়েছিল তার আকৃতি, রং ও পাথরের জাতী একই। এসম্বন্ধে জাম্বাবার ধ্বংসস্তুপ নির্দুে ধখন কিছু বলা হবে তখন देिश्रत डाय अलबांद्र छे छा लद्देल। * • গ্লাসাল্যাণ্ডের নিগ্রোয় মেথর প্রথা প্রবর্তন করতে কোন মতে রাজী ’’হয়নি, সেজন্য ন্যাসাল্যাণ্ডে ধনিকসম্প্রদায় বাধ্য হয়ে একু,নৃত্যুন ধরণের পায়খানা—প্রথা অবলম্বন করেছেন । সেই প্রথা যদি ভারতে প্রবর্তিত হয় তবে ভারতেও মেথরদের প্রয়োজন হবে না । এই