পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/১২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σ Α8 অন্ধকারের আফ্রিকা প্রথাটি সহরে, নগরে ও গ্রামেও প্রবর্তন করবার সব সুবিধা রয়েছে। , জুম্বা সহরে প্রত্যেক বাড়ীতে একহাত প্রশস্ত একটি কুপ খনন করা হয়। প্রত্যেকটি কুপ দশ হাতের বেশী গভীর নয়। কুপগুলিকে বড় বড় পাথর দিয়ে ভর্ত্তি করে ফেলা হয় । তারপর উপরে মুখটিকে ‘সিমেন্ট’এর পাথর দিয়ে গাথনি করে ব্যবহারের উপযোগী করা হয় । এরূপ তৈরী যতগুলি পায়খানা দেখেছি সবগুলি গন্ধহীন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। ভারতের হরিজনদের যদি উন্নতি করতে হয় তবে ন্যাসাল্যাণ্ডের প্রথামতে পায়খানা গঠন করলে এক শ্রেণীর হরিজন ভুক্ত লোক মিলবে যারা নূতন কাজকর্মের সন্ধান “করে নূতনভাবে তাদের জীবন সুখেস্বচ্ছন্দে কাটাবার সুযোগ পাবে। মহেন্দ্রবাবু আমাকে নিয়ে সহরের সবত্র বেড়িয়ে এসে বললেন-হরিজনের উন্নতি যদি করতে হয় তবে উল্লিখিত মতে গ্রাম ও সহরের উন্নতি না করলে হরিজনের উষ্ণুপ্তির কোন সম্ভাবনা নাই। জুম্বা সহরে তিন দিন কাটিয়ে ৪র্থ দিন প্রাতে লিখী যাই এবং সেখানেও এক মহারাষ্ট্র ব্রাহ্মণের বাড়ীতে আশ্রয় গ্রহণ করি । মহারাষ্ট্র ব্রাহ্মণও একটি নিগ্রেী মহিলাকে বিয়ে করেছিলেন । বর্তমানে তিনি অতুল ঐশ্বর্ষের অধিকারী। তার বাড়ীতে ছোট একটি ধর্মশালা রয়েছে। সেই ধর্মশালায় এজাক্তিধর্মনির্বিশেষে সকল ভারতবাসীকেই থাকতে এবং খেতে দেওয়া হয়। আমার লিম্বীতে পৌছার আগেই মিঃ (मांशभरे লিম্বীতে পৌছেছিলেন এবং আমি যে পণ্ডিতজীর বুড়ীতে থাকব। সেকথা জানিয়েছিলেন । লক্ষ্য করে দেখলামী মিঃ মোহাম্মদ মিঃ লছমন এবং পণ্ডিতজীর বেশ প্রণয় রয়েছে । তার কারণ সকলেই নিগ্রো শ্রীলোক বিয়ে করেছেন। ইণ্ডিয়া সমাজ