পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/১৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

触 ন্যাসালেণ্ড s' 慈 গাড়িতে বসে তারই কথা অনেকক্ষণ ভেবে, খিড়কীগুলি বন্ধ করে দিয়ে । বান্তি নিবিয়ে শুয়ে পড়লাম। o se আফ্রিকার জংগলে পাখীর কলরব বেশ আছে । তবে কাক নেই। সুর্য উঠার সংগে সংগেষ্ট কতকগুলি পাখী কলরব আরম্ভ করে দিয়েছিল। রেল ষ্টেশনের শ্বেতকায় ষ্টেশন মাষ্টার মহাশয় অতি প্রত্যুষে উঠেই কতকগুলি নিগ্রোকে “ডেমু ফুল’ বলে গাল দিচ্ছিলেন, আর নিগ্রোর অবনত মস্তকে “ইয়া বানা, ইয়া বানা” করছিল । এরূপ দৃশ্য ইউরোপে দেখা যায় না, তবে ভারতে “ভারতবাসীদের নিজেদের মধ্যেই সেরূপ কুকথা ব্যবহাৱ করতে শুনেছি। সেজন্যই শ্বেতকায়টার প্রতি ঘূণা হ’ল না । আফ্রিকাতে আমি হাত জোড় করে ” কাউকে নমস্কার বলতাম না, এবং ইউরোপীয়ানরা যে পর্যন্ত আমাকে গুডমৰ্বনিং না বলত সে পর্যন্ত আমিও কিছু বলতাম না । কম্পার্টমেন্টের কাছে দাড়িয়ে যখন ইউরোপীয়ান ষ্টেশন মাষ্টার “ডেম ফুল করছিল তখন আমাকে দেখতে পেয়ে তার ব্লগ আরও বেড়ে যায় ৷ সে ভেবেছিল আমিই তাকে সাদর সম্ভাষণ করব, কিন্তু তা না করে তার দুর্ব্যবহারের জন্য মুখ ফিরিরে রেখেছিলাম। কতক্ষণ পর সে-ই এসে আমাকে “শুড মৰ্বনিং" বলে বলল "মশিয়ে, এটা এশিয়াটিকদের জন্য নয়, আরও দুখান৷ গাড়ি পেছিয়ে গেলে আপনাদের রিজার্ড গাড়ি, দেখতে, পাবেন।” মৌখিক ধন্যবাদ * জানিয়ে তৎক্ষণাৎ কম্পার্টমেণ্ট পরিবর্তন করলাম। একটি নিগ্রো • কুম্ব আমাকে সাহায্য করল। কতক্ষণ পর সাইকেলখান! একেবারে ব্যার পর্যন্ত বুক করে গাড়িতে এসে বসলাম। শুনতে ಆಡ್ತ বারাতে বর্ণবৈষম্য নেই, সেই আশায় বুক বেঁধে কতকটা নিশ্চিন্ত 5 Gejs