পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অরণ্যে রাজহাঁসের মত ঠোকর দিয়ে কি উঠাচ্ছিল এবং সূর্যের পানে চেয়ে তাই গিলছিল। আমি অনেকক্ষণ ফ্লোই, দৃশ্যই দেখছিলাম। দিনে একটি হিংস্ৰ জীবের দেখা মিলেনি বলে মেটেই দুঃখিত হই নি। বরং আনন্দিতই হয়েছিলাম। ভয় বড়ই মারাত্নক। ভয়কে বড় করে তোলে ভীতু এবং কাপুরুষ। কাপুরুষের সংখ্যা পৃথিবীতে অনেক । যারা টাকার উপর বসে থাকে। তারা ভয়-উৎপাদনকারী গল্প বলতে বড়ই ভালবাসে । ধনীরা বিপদসংকুল স্থানে যায় না। যদি তাদের বিপদসংকুল স্থানে যেতে হয় তবে তারা নিজে না গিয়ে অন্য লৈাক পাঠিয়ে কাজ সম্পন্ন করে। এর মাঝেই যদি কাপুরুষদের কার্যকলাপ সীমাবদ্ধ থাকত। তবে মানবসমাজের বিশেষ ক্ষতি হ’ত না । ধনীদের নানারূপ এজেণ্ট আছে। সংবাদপত্রে যারা লেখে, বই লিখে যারা জীবনধারণ করে তাদের মাঝেও অনেক ধনীদের এজেন্টি করে বেশ দুপিয়সা অর্জন করে । তারা ধনীদের মনের মত অনেক গল্প লিখে আর টাকা রোজগার করে। কিন্তু তারা জানে না। এরূপ গল্পের দ্বারা নরসিমাজের কত ক্ষতি হয় । আমিও আফ্রিকা সম্বন্ধে কয়েকখানা গল্পের বই পড়েছি। আজ সেই গল্পের বইগুলিয়া কথা সজীব হয়ে আমার চোখে ভাসতে লাগল। মরণভয় এসে দেখা দিল। পথ চলতে আমার ইচ্ছা হল না। আমার বসে থাকতে ইচ্ছা হল। পথ বেশ ভাল অথচ আঁমি চলতে পারছিলাম না ! ( ভয় আমাকে কাবু করে ফেলছিল। অনেকক্ষণ বসে ডাবলাম-এটা কি সত্যিকারের ভয় ? না, ;િ সত্যুিকারের ভয় নয়, এটা হ’ল টাকার ভয়। DD DBDuDB BDB BDBD BBBS DBDBD SzDS DBBDSS D