পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अक्षाकाद्धद्र डांख्क्कि পথ সমুদ্র-তীর দিয়ে গিয়েছে। সমুদ্র-তীর আমাদের দেশের মৃত্যু নয়। হঠাৎ যেন এক খণ্ড ভূমি সমুদ্র ভেদ ক’রে উঠেই আক্লাশু চুইতে চলেছে। এতে আমাদের অসুবিধা মোটেই হ’ল না। সমুদ্রের বাতাস এসে আমাদের শরীর শীতল করতে লািগল । এ দিকটা ভয়ানক গরম সমুদ্রের বাতাস না পেলেও চলতাম নিশ্চয়ই তবে অসুবিধা হ’ত খুব বেশি। আমরা ফে পথে চলছিলাম তাকে মোটর-পথ বলা যেতে পারে না, কারণ অনেক স্থানেই পথ ভাংগা এবং পথের উপর বড় বড় পাথর পাহাড়ের গা হ’তে খসে পথের উপর পড়ে রয়েছিল। মাইল দুই চলার পর আর সাইকেলে বসতে পারলাম * না । পায়ে হেঁটেই চলতে লাগলাম। ঠিক করেছিলাম, সকালে তিন ঘণ্টা আর বিকালে তিন ঘণ্টা চলে যতটুকু পথ চলা যায় ততটুকুই চলব। সুখের বিষয় প্রথম দিনই সন্ধ্যার সময় আমরা" একটি নিগ্রে গ্রামে পৌছেছিলাম । নিগ্রো গ্রাম যদিও ছোট তবুও তাতে লোক ছিল । লোক শিক্ষিত এবং সভ্য। মামুলী একটি খাবারের দোকান ছিল । খাবারের দোকানে ভারতীয় ধরণে মুরগীর তরকারী আর ভাত শিক্রি হচ্ছিল। থাকবারও ছোট ছোট ঘর ছিল । আমরা সকলে একখানা ঘৱই ভাড়া করে ফেললাম। তারু তাদের জন্য মিলি-মিলি সিদ্ধ করে নিয়েছিল। মুরগীর তরকারীও তার একটু একটু খেয়েছিল। নিকটস্থ নালায় স্নান করে এসে আমি নিগ্রে চ খেয়ে বিশ্রাম করতে বসলাম এবং ম্যাপখানা ভাল করে দেখে নিয়ে পাইচারী করতে লািগলাম। এত পরিশ্রম করার পরও তারু এবং তার সাণীরা এক প্রৌঢ় স্ত্রীলোকের সংগে নানা কথা বলে বেশ আমোদ করছিল। শুধু তারাই আমোদ করছিল তা নয়, অন্যান্য যায় গ্রামের খাবারের ফেশ্বকািন, స్ట్యోలో 琴”