পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ଟଙ୍ଗ୍ অন্ধকারের আফ্রিকা তাদের চুরি করা সোনা এখানে না। গলিয়ে আরও দূরে গিয়ে তাই বিক্রী করে ধনী হয়েছে! আমার সম্ভপরিচিত নিগ্রেও সেই আশায় আছে এবং কি করে সেরূপ সোনার সন্ধান পাওয়া যায়। তাই স্বৰ্গীয় বাইবেলের পাতায় পাতায় খুঁজে বেড়াচ্ছে। • নিগ্রোর কাছ থেকে বিদায় নিয়ে কাফেতে গিয়ে বসলাম । কাফের মালিক তখন একটি বেস্চে শুয়ে নাক ডার্কিয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। কয়েক জন ইণ্ডিয়ান এবং নিগ্রোও আরাম করে বসে কেউ পাইপ, কেউ সিগারেট টনছিল। যারা বসেছিল তাদের একজন বেঁটে শ্যামবর্ণ লোক এক কোণে বসে কি ভাবছিল। তাকে দেখলেই মনে হয় সে নিগ্রো নয় গৃক। তার কাছে গিয়ে বসে জিজ্ঞাসা করলাম, মহাশয় কি জাতে গৃক ? সে উত্তর দিল, না মহাশয়, আমি গৃক নই। “বড়ডার লাইনাৱ” ( Border Liner)। এরূপ শব্দ এবং এরূপ জাতের নাম কোনদিন শুনিনি। কৌতুহল বেশ জাগল। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম বড় ডার তঃইনার কি হয় যদি দয়া করে জানিয়ে দেন তবে বড়ই বাধিত হব। এ ধ্যাকটি একটু হাসন্স তারপর বললে, “আমার ছেলে মেয়েরা ইউরোপীয় হয়ে গেছে, আমি ইউরোপীয় বলে পরিচয় দেবার এখনও আদেশ পাইনি। এরপরে নানা কথা বলে তিনি বাড়ডোর লাইনার মানে কি হয় তাই বুঝিয়ে * দিলেন । বুয়ুর এবং ইউরোপীয়গণ যখন আফ্রিকায় আসছিল তখন তারা নিগ্রো স্ত্রীলোকদেরও পরিবারে রাখত। নিগ্রো স্ত্রীলোকদের ছেলেমেয়েরা ক্রমেই ইউরোপীয়ানদের সংগে মিলে মিশে ইউরোপীয় হয়েছে। তিন চার পুরুষ নিগ্রোস্ত্রীলোকদের ছেলেমেয়েরা ইউরোপীয় অবয়ব পূর্ণ মাত্রায়ই পেয়ে যায়। যাদের মধ্যে কিছুটা খুত থাকে তাদেরই বড় ডার লাইনায় বলা হয়। নূতন লোকটির দেখা পেয়ে আমার বেশ আনন্দ aჯ