পাতা:অপরাজিত - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sr. vir gratzer -কু করো তো খোকা, একটা কু করে । খোকা উৎসাহেরুঃসহিত বাঁশির মত সরে ডাকে-কু-উ-উ-পরে 可一寸可 কলন বাবা ?-- অপ, হাসিয়া বলে-কু-উ-উ-উ-উ- খোকা আমোদ পাইয়া নিজে আবার করে-আবার বলে-তুমি কলনে ?” -বাড়ি ফিরিবার পথে বলে, খাবিছাক এনো বাবা-দিদিমা খবিছাক অডিকে SYKDDBD DDYJSS BBBB S BBBBS BDBDS S SiB SEE iST এখানকার চাঁদ গোল। মাসিমার বাড়ি একবার গিয়াছিল, সেখানকার চাঁদ ছোট-এতটুকু ! অতটুকু চাঁদ কেন বাবা ? শীঘ্রই অপ দেখিল খোকা দন্টুও, বড়। অপর পকেট হইতে টাকা বাহির করিয়া গানিতেছে, খোকা দেখিতে পাইয়া চীৎকার কারিয়া সবাইকে বলে-দ্যাখ, কত তাকা -আয় আয় পরে একটা টাকা তুলিয়া লইয়া বলে-এতা আমি কিছনতে দেবো না । - হাতে মাঠো বধিয়া থাকে- আমি কাঁচের ভাঁতা কিনবো-আপ ভাবে খোকাটা দশটুও তো হয়েছে-না-দে- টাকা কি করব ? --না কিছতি দেবো না-হি-ঘঁহি-ঘাড় দলাইয়া হাসে । অপাের টাকাটা হাত হইতে লাইতে কষ্ট হয়- তব লয়। একটা Grps ওর কি দরকার ? মিছিমিছি নম্পট । কলিকাতা ফিরিবার সময়ে অপর্ণার মা বললেন-বাবা আমার মের্মে গিয়েছে, যাক-কিন্তু তোমার কািটই হয়েছে আমার বেশী ! তোমাকে যে কি চোখে দেখেছিলাম বলতে পারি নে, তুমি যে এরকম পথে পথে বেড়ােচ্ছ, এতে আমার বািক ফেটে যায়, তোমার মা বেচে থাকলে কি বিয়ে না করে পারতে ? খোকনের কথাটাও তো ভাবতে হবে, একটা বিয়ে কর বাবা । নোকায় আবার পীরপরের ঘাটে আসা। অপর্ণার ছোট খড়তুতো डाई ননী তাহাকে তুলিয়া দিতে আসিতেছিল। খররৌদ্রে বড়দলের নোনাজল চকচক করিতেছে। মাঝ নদীতে একখানা বাদাম-তোলা মহাজনী নৌকা, দরে বড়দলের মোহনার দিকে সন্দরবনের ধোঁয়া ধোঁয়া অপস্ট সীমারেখা । আশ্চর্য । এরই মধ্যে অপণা যেন কত দারের হইয়া গিয়াছে । অসীম জলরাশির প্রান্তের ওই অনতিপস্ট বনরেখার মতই দরের-অনেক দারের। অপদের ডিঙিখানা দক্ষিণতীর ঘোষিয়া যাইতেছিল, काद्ध उक्षा छकाई ছলাৎ শব্দে ঢেউ লাগিতেছে, কোথাও একটা উচু ডাঙা, কোথাও পাড় ধৱসিয়া নদীগর্ভে পড়িয়া যাওয়ায় কাশঝোপের শিকডুগােলা दाश्न्न छ्द्देमा ঝলিতেছে। একটা জায়গায় আসিয়া অপর হঠাৎ মনে হইল, জায়গাটা সে চিনিতে পারিয়াছে-একটা ছোট খাল, ডাঙার উপরে একটা হিজল গাছ । এই খালটিতেই অনেকদিন আগে অপণাকে কলিকাতা হইতে আনিবার সময়ে সে বলিয়াছিল-ও কলা-বোঁ, ঘোমটা খোল, বাপের ਸ਼ੇ