পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুৰ্গা বলে--একটু জর সারলে কাল সকালে চল অপু, তুই আর আমি বঁাশবাগান থেকে মাছ নিয়ে আসবো এখন। পরে সে অবাক হইয়া ভাবেDBBDBBD DBBDSS S DD DBDB TD S BDD LDB YSD D BDDDB DD DB খুঁজেচে । খুঁজলে আরও সেখানে আছে-দেখতে পেলাম না কি রকম কইমাছ কানো হাটে-কাল সকালে দেখবো।--সকালে জ্বর সেরে যাবে। চারিদিকের বন-বাগান ঘিরিয়া সন্ধ্যা নামে ৷ সন্ধ্যার মেঘে ত্রয়োদশীর অন্ধকারে চারিধার একাকার!! দুৰ্গা যে বিছানা পাতিয়া শুইয়া আছে, তাহারই এক পাশে তাহার মা ও অপু বসে। সর্বজয় ভাবে-আজ যদি এখখুনি একখানা পত্তির আসে নীরেন বাবাজীর ? কি জানি, তা কি আর হতে পারে না ? নীরেন তো পছন্দই ক’রে গিয়েছে-কি জানি কি হোল আদেষ্টে ! না, সে সব কি আর আমার আদেষ্টে হবে ? তুমিও যেমন! তা হোলে আর डांवन कि छिल ? ওদিকে ভাইবোনে তুমুল তর্ক বাধিয়া যায়! অপু সরিয়া মায়ের কাছে ঘোষিয়া বসে-ঠাণ্ডা হাওয়ায় বেজায় শীত করে। হাসিয়া বলে-মা-কি ? সেই--শামলঙ্কা বাটুনা বাটে মাটিতে লুটায় কেশ ? দুৰ্গা বলে-ততক্ষণে মা আমার ছেড়ে গিয়েচেন দেশঅপু বলে-দূর-হ্যা মা তাই ? ততক্ষণে মা আমার ছেডে গিয়েছেন দেশ ? কথাটা বলিয়াই সে দিদির অজ্ঞতায় হাসে। সর্বজয়ার বুকে ছেলের অবোধ উল্লাসের হাসি শেলের মত বেঁধে। মনে মনে ভাবে-সাতটা নয়, পাচটা নয়-এই তো একটা ছেলে-কি আদেষ্ট যে ক’রে এসেছিলাম--তার মুখের আব্দার রাখতে পারিনে-ঘি না, লুচি না, সন্দেশ না-কি না। শুধু দুটো ভাত-নিনক্যি! আবার ভাবে-এই ভাঙা ঘর, টানাটানির সংসার-অপু মানুষ হোলে আর এ দুঃখ থাকবে না-ভগবান তাকে মানুষ ক’রে তোলেন যেন। তাহার পর সে বসিয়া বসিয়া গল্প করে, যখন প্রথম সে নিশ্চিন্দপুরে ঘর করিতে আসিয়াছিল, তখন এক বৎসর এই রকম অবিশ্রান্ত বর্ষায় নদীর জল এত বাড়িয়াছিল যে ঘাটের পথে মুখুয্যেবাগানের কাছে বড় বোঝাই নৌকো। अर्थस्ट उत्रांनिध्रांछिल । অপু বলে-কত বড় নৌকো মা ? —মন্ত-ওই যে খোট্টাব্দের চুনের নৌকো, সাজিমাটির নৌকো মাঝে মাঝে আসে দেখচিস তো-অত বড় দুৰ্গা হঠাৎ জিজ্ঞাসা করে-মা তুমি চারগুচির বিদ্যুনি কর্তে জানো ? Se