পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৭১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নাড়িয়া বলিতেছে-বেরিয়েছে কি এখন ! এসেই দুপুরের আগে একবার জাবনা খেয়ে বেরিয়েছে। তা কোথাও খুঁজে পাচ্চি নে, কি করি বলে দেখি হরিধান ? দুধেল গাই-কোথাও বেঁধে রেখে দুধ-টুধ দুয়ে নিচে না তো ? ' হরিধান, দোকানের মালিক, অপুকে পয়সা ফেরত দিতে দিতে বলিলখুঁজে দেখা পাবে’খন, এখনও তো সন্ধ্যে লাগে নি । তুমি বড় বেশী ভাবো कांभांब्ल ! কামাল একটা বিড়ি ধরাইয়া বসিল । বাজার ছাড়াইয়া কাজল বলিল-বাবা, শোনো । --কি রে ! —আমায় আর একবার কোলকাতায় নিয়ে যাবে ? -কেন রে ? শঙ্কর বুঝি খুব ভাল লাগে ? বায়োস্কোপ দেখবি ? - | 一可? একটু চুপ করিয়া কাজল বলিল-যাদুঘর আবার দেখব। অপু অবাক হইল, আনন্দিতও হইল। --নিশ্চয় নিয়ে যাবো। আমারও দু’চার দিনের মধ্যে একবার কোলকাতায় যেতে হবে । তোকে সঙ্গে করে নিয়ে যাবে’খন । পথটা এখন নিজান-ফাকা । শহরের এদিকে লোকবসতি কম । কাজল চারিদিকে তাকাইতে তাকাইতে চলিয়াছিল ; সারাদিন রৌদ্রে পুড়িবার পর সন্ধ্যায় মাটি হইতে কেমন চমৎকার একটা গন্ধ বাহির হয় । গন্ধটার সহিত গরমকালের একটা যোগাযোগ আছে। শীতকালেও তো রৌদ্র ওঠে-কিন্তু তখন এমন গন্ধ বাহির হয় না। এক জায়গায় পথের ধারে অনেকগুলি রাধাচুডা গাছ-হলদে ফুল ফুটিয়া আছে। অপু ছেলেকে চিনাইয়া দিল-ঐ দেখ, ঐ হচ্ছে রাধামুড়া ফুল। কালকেই নাম করেছিলাম, মনে আছে ? বেশ শান্ত সুন্দর সন্ধ্যা ! এইবার একটি একটি করিয়া নক্ষত্র উঠবে। অপুর হঠাৎ মনে হইল।--বেশ হতো, যদি বাড়ী গিয়ে দেখতাম অপর্ণ৷ জলখাবার তৈরী করে বসে আছে। কাজলের হাত-মুখ ধুইয়ে খাবার খাইয়ে পড়াতে বসাতো । আমায় লুচি আর বেগুনভাজা এনে দিয়ে চা চড়াতে যেতো ! মন্দ श् ना कि भठिाई অনেক দূর আসা হইয়াছে। সামনেই রেললাইন। ফিরিবার জন্য অপু ছেলের হাত ধরিয়া টানিবে, এমন সময় কাজল মুখে ५धक भक कलेिश हैं।ांgांझेशi cांज । 曦 R