পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৭২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গল্প শেষ হইলে সে ঝুলির ভিতর হইতে একটি পাকা আম বাহির করিলতুমি এটা নাও খোকন। বাড়ি গিয়ে খেয়ো। --না, তোমার জিনিস কেন নেবো ? ASYiBDBDD BDDDB DBDBD S sB SBBBDSDB BDBDBD DDS --নিশ্চিন্দপুর এই তো, কাছেই । একদিন যেও না। আমাদের বাড়ি। -वाद, निकध्र पांद । খঞ্জনীতে আওয়াজ তুলিয়া গুনগুন করিতে করিতে সে বিদায় লইল। দুই পা হঁটিয়াই কাজল তাহাকে ডাকিল-তোমার নাম তো বলে গেলে না ? সে ফিরিয়া বলিল-আমার নাম রামদাস বোষ্টম । স্বল্প আলাপেই রামদাস কাজলের মনে গভীর ছাপ রাখিয়া গেল। কেমন সুন্দর জীবন, এক এক বেড়ায় মাঠে-ঘাটে, ঘরবাড়ির ঠিক নাই । কোন বন্ধন নাই-পিছটান নাই। আবার পিছুটান নাই বলিয়া দুঃখও নাই । খোলা আকাশের নিচে একা খঞ্জনী বাজাইয়া ফেরে। DBYB DBu DBB BBDD DDDD BK D বিকালে নদীতে স্নান করিতে যাইবার কথা ছিল। অপু আর হৈমন্তী গল্প করিতে করিতে অনেক দেরী করিয়া ফেলিল । হঠাৎ খেয়াল হইতে অপু ধড়মড় করিয়া মাদুরের উপর উঠিয়া বসিল-ঐ যা: এ যে প্রায় অন্ধকার হয়ে এল, চল, চল, আর কথা নয়। দু’খানা গামছা, তোমার শাড়ী, আমার ধুতি, আর শিশিতে একটু তেল নাও-ওবেলা মাথায় দিতে ভুলে গেছি। একেবারে। ঘাটে মেখে নেব। তাড়াতাড়ি গোছগাছ করিয়া বাহির হইতে আরও পনেরো মিনিট দেরী হইল। হৈমন্তী জিজ্ঞাসা করিল-কাজল এল না যে ? --রাণুন্দির ওখানে আছে, সন্ধ্যে উতরে গেলে রাণুদিই দিয়ে যাবে’খন। অন্ধকার নামিতেছে। নদীর পথে ঝোপে-ঝাড়ে বেশ অন্ধকার ঘনাইয়াছে। বাগান দিয়া যাইবার সময় একটা কি জন্তু ঝরাপাতার উপর দিয়া খড় খন্ড শব্দ করিয়া দূরে সরিয়া গেল। হৈমন্তী বলিল-ও কি গো ? --ভয় পেয়েছ ? কিছু না, শেয়াল-টেয়াল হবে হয়তো কিংবা বেজী । --সুন্দর লাগছে কিন্তু, না ? শহরে এ সময় গোলমাল, গাড়ীর ভেঁপু, মানুষের ভিড় । তার চেয়ে এই ভাল । মনের শান্তির চেয়ে বড় জিনিস নেই। --তুমি যে একেবারে নাটুকে কথাবার্তা বলতে শুরু করলে। --না গো, এ আমার মনের কথা । আমি এই চেয়েছিলাম। শহর আমার ভাল লাগে না। যখনই তোমার লেখা প্রথম পড়েছি, মনে হয়েছে 鲨塾