পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৭৭০

বাঁশবনটার মাঝখানে সে হঠাৎ দাড়াইয়া গেল। ঘনায়মান অন্ধকারে সে -একা । জনপ্রাণী নাই কোথাও কোনোদিকে। সন্ধ্যার শব্দহীনতায় বঁাশ দুলিবার শব্দটা আরও স্পষ্ট লাগে। ارہ” মাঠের ভিতর দিয়া হঁটিতে স্থাটিতে কাজল দেখিল, দিগন্তে মেঘ জমিয়া বিদ্যুৎ চমকাইতেছে। মনে অদ্ভুত আনন্দ । আখেরের সহিত সন্ধ্যাটা খুব ভালো কাটিয়াছে। অচেনা অজানা মানুষ কত তাড়াতাডি অ্যাপন হইয়া যায়। আবার সে এখানে আসিবে। DDDuD BB BBD DBDBBD S DDDBB BBB BBB BDDD DDD SS DDDS তাহার জীবন অন্যদের বঁাচিবার প্রণালী হইতে একেবারে ভিন্ন রকম। অযথা সে পৃথিবীতে আসে নাই, তাহার একটা-কিছু করিবার আছে। দিগন্তের ঐ বিদ্যুচ্চমকের মতো সে জীবনের একঘেয়ে আকাশে চমক দিয়া যাইবে। উত্তেজনার প্রাবল্যে জোরে জোরে হ্যাটিয়া বাড়ী পৌছিয়া গেল । ঘরে ঢুকিতেই সুরপতি ডাকিয়া বলিলেন-কোথায় ছিলি দাদু ? --বেড়াতে গিয়েছিলাম দাদু, ঐ গ্রামের দিকে । --রাত-বিরেতে মাঠে-ঘাটে বেশী থাকিস নে, সাপ-খোপ বেরোয় । কাজল হাসিয়া জাম-কাপড ছাড়িয়া মুখ ধুইতে গেল। সুরপতি ডাকিয়া DDBDBDYSDD DB DBBiBg BDB DBDD SS SDBDBD BDBDB DBDB DBDBD BBB তো। বড় চঞ্চল হয়েছিস, তোর মনঃসংযোগ হবে না। ইয়ে হবে মেঘ আকাশের অনেকখানি ঢাকিয়া ফেলিয়াছে । বাতাস একদম বাহিতেছে। না। ঝড় আসিতে পারে। আঃ ! মনে কোনো ভার নাই, মালিন্য নাই। দুপুরের দেখা সেই মাঠের মত দিগন্তবিস্তৃত সবুজ জীবন। BDBB BBB BBBB BDDDB DBB DBDBDD DDDYSDD DDD DLT মা, আজ বড় ভাল লাগছে। কাজল দশম পরিচ্ছেদ হৈমন্তীর ঘরের দেওয়ালে দরজার মাথায় অপুর একখানা ছবি টাঙানো হইয়াছে। সারাজীবনে অপু ছবি তুলিয়াছে খুব কম। বিবাহের পরে পরেই হঠাৎ কি খেয়ালে কলিকাতার এক স্টডিও হইতে ছবিটা তুলিয়াছিল। . রোজ 9.