পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৭৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোেনারক । বন্ধুরা ঘুরে বেড়াচ্ছে এদিক-ওদিক, আমি চুপ করে বসে আছি। সমূত্রের দিক থেকে হাওয়া এসে প্রাঙ্গণের ধূলো ওড়াচ্ছে। নোনা বাতাসে মন্দিরের গায়ে উৎকীর্ণ ভাস্কর্য দিন দিন ক্ষয়ে আসছে। বন্ধুদের গলার শব্দ শুনতে পাচ্ছি, দূর থেকে ভেসে আসছে কানে। কি নিয়ে যেন ওরা খুব হাসাহাসি করছে। সিডি দিয়ে উঠে মন্দি,বব চাতালে একটা কোণায় বসে আছি। এখানটা বেশ ছায়াচ্ছন্ন, কাছেপিঠে লোকজন নেই। মনে হয়, শব্দের জগৎ থেকে আমি নির্বাসিত । বন্ধুরাও হাসি থামিয়েছে। আমার ডানদিকে পাথবের উৎকীর্ণ একটা পদ্ম। তাতে কনুই রেখে ওপরে তাকিয়ে দেখলাম মন্দিরের চূড়ার কাছে দুই পাথরের দেওয়ালের ফঁাকে নীল আকাশ ঝকঝাক করছে। ফাকাটা দিয়ে একটুকরো সাদা মেঘ ত্বরিতগতিতে CSP is হঠাৎ দেখলাম, আমার মনে সেই বিশেষ ভাবটা জাগছে--বিপুলগাড়ের শিবমন্দিরে যেমন হয়েছিল। ইতিহাস যেন চাদরের মত গায়ে জড়িয়ে যাচ্ছে। বহু শতাব্দী আগে যখন রোজ পুজো হতো, পুরোহিতের উদাত্তকণ্ঠের মস্ত্রোচ্চারণ শোনা যেতো, সেই আগেকার দিনগুলোকে বড় ফিরে পেতে ইচ্ছে করছে। আমার কাছে বর্তমান যেমন সত্য, উঠোনের ঐ ধূলোর ঘূর্ণ যেমন সত্যসেইসব অতীতের মানুষদের কাছেও তাদের বর্তমান তেমনই সত্য ছিল। কিছুই আমরা চিরদিন আঁকডে থাকতে পারি না। সমুদ্রের ঢেউ সূর্যান্তের রং “সাব-কিছু একদিন আমাকে ছেড়ে দিতেই হবে। পরমেশ ফিরে আসছে ।--কি রে অমিতাভ, আমাদের সঙ্গে না থেকে বড় ষে এখানে একলা বসে আছিস ? DBDB B DDB BD D u DDDDYuBS BB BDD DBD যেতে যেতে ওপরে তাকিয়ে চোখ-ধাধানো সুর্যটা দেখে মনে হলো, বছরের পর বছর ধরে সুর্য কর্কটক্রান্তি থেকে মকরক্রান্তি পর্যন্ত এইরকম ভাবে পরিক্রম করবে, সমুদ্রে একবার জোয়ার একবার ভঁাটা আসবে। আমাদের স্মৃতিটুকুও উত্তরপুরুষদের মন থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।--কেবল মাথা তুলে সূর্যমন্দিরটা দাড়িয়ে থাকবে। আরও অনেক শতাব্দী। কাজল চতুৰ্দশ পরিচ্ছেদ শীতের শেষে সুরপতি অনুখে পড়িলেন। नवौद्ध भूरे क्वलूख्य श्नि, गथानत्र প্রিয় গাছগুলিতে নিজের হাতে পাম্প করিয়া জল তুলিয়া দিতেন। প্রত্যহ