এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3 to অবতার আপনার শরীরের মধ্যে একটি স্বত্র অবলম্বন করে রয়েছে ; আমরা এখন এই স্থত্রে একটি দৃঢ় গ্রন্থি বেঁধে দেব।” এই কথা বলিয়া ডাক্তার আনন্দে হাতে হাত ঘসিতে লাগিলেন, মৃদু হাসির মুখভঙ্গি করিতে লাগিলেনএইরূপ চেষ্টায় তার মুপের বলি-রেখাগুলা অসংখ্য ভণজের আবর্ত্ত রচনা করিয়া তুলিল। অক্টেভ বলিল —“ডাক্তার-মশায়, আমি জানিনে আপনি আমাকে সারাতে পারবেন কি না, সেরে উঠতে আমার ইচ্ছাও নাই—কিন্তু এ কথা আমি কবুল করচি যে, আপনি এক অণচড়েই রহস্যটা ভেদ করেছেন। আমার শরীরটা যেন ঝাঝরি হয়ে পড়েছে ; ঝর্ণঝরির ছিদ্র দিয়ে যেমন জল দেরিয়ে যায়, সেইরকম আমার আমিট আমীর শরীর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে - আমি যেন একটা অসীম বিরাটের মধ্যে মিশিয়ে যাচি, -- কোন রসাতলের গর্ভে তলিয়ে যাচ্চি, তা বুঝতে পরিচি নে। :কঅভিনয়ের মত যতটা পারি দৈনিক জীবনের কাজ সবই করে যাচ্ছি, পাছে অনার পিতামাতার মনে কষ্ট হয় । কিন্তু এই জীবনটা যেন আমার কাছ থেকে দুরে চলে গেছে- কোন কোন মুহূর্তে মনে হয় যেন আমি মনুলেfক থেকে বেরিয়ে গিয়েছি । আগেকার মতই আমি যাওয়াআসা করঢ়ি, সে মনের আবেগে পূর্ব্বে যাওয়া-আসা করতাম, সেই যন্ত্রবৎ আবেগটা এখনো এয়ে গেছে, কিন্তু যাই করি না কেন, আমার কোন কাজেই আমি নঞ্জে যেন যোগ দিই না ; আমি সময়মত থেতে বসি, লোকে দেখলে মনে করবে আমি সচরাচর লোকের মতই পান-আহার করচি ; কিন্তু যতক্ট কেন মুখরোচক খাদ্য আমাকে দেওয়া হোব না— আমার তীতে আদপে রুচি হয় না, স্বর্ঘ্যের আলো আমার কাছে চাদের আলোর মত ফাকাসে বলে মনে হয় ; আর বাতির আলোর শিখা “আমার চোথে কালে দেখায়। গ্রীষ্মকালের খুব গরম দিনে আমার