পাতা:অবতার.djvu/২৬

অবতার >0. বুলং”, ফুরেন্স নগরে সেইরূপ “ক্যাসিনে”। শুধু তফাৎ এই, এখানে সকলেই পরস্পরকে চেনে। সেইখানে একটা গোলাকার পরিসরের মধ্যে অনাবৃত আকাশ-তলে, একটা যেন বড় রকমের বৈঠকখানা গড়িয়া উঠিয়াছে, এবং আরাম-কেদারার বদলে কেবল বহুতর গাড়ী রহিয়াছে । গাড়ীগুলা সেখানে দাড়াইয়া থাকে অদ্ধ-চক্রাকারে । জাকালে বেশ । ভূষায় ভূষিত মহিলাগণ গাড়ীর গদির উপর অৰ্দ্ধশায়িত থাকিয়া স্বকীয় প্রণয়াদিগকে, প্রণয়-প্রাথাদিগকে, ফুল-বাবুদিগকে, বিদেশী রাজদূতদিগকে আদির অভ্যর্থনা করেন । এবং ঐ সকল লোক গাড়ার পায়-দানীতে টুপি রাখিয়া দাড়াইয়া থাকে। আপনিও ত একথা জানেন যে,—সায়াহ্নে ধরূপ আমোদ-প্রমেদ তইবে, তাহার মংলব ঐথানেই আট হয়, ঐখানেই সঙ্কেত স্থানের নির্ণয় হয়, ঐখানেই পরস্পরের মধ্যে উত্তর প্রত্যুত্তর চলে, পরস্পরের মধ্যে নিমন্ত্রণ-আমন্ত্রণ হয়। এ একরকম سیاست প্রমোদ-বাজার বলিলেও হয় । সুন্দর রক্ষচ্ছায়ায়, অতীব রমণীয় আক শ-তলে, বেলা ৩টা হইতে ৫টা পর্যন্ত এই বাজার বসে। যার একটু অবস্থা ভাল, তার এখানে প্রতিদিন একবার না আসিলেই নয়—আদিতে যেন সে বাধা । আমিও এই নিয়মের অন্তথা করি তাম না । তারপর মায়াহ্নে, ভোজনের পর, কোন বিদুষী নারীর বৈঠকখানায়, কিংবা কোন ভাল গায়িকার গান শুনিবার জন্য "পেগোলা” নাট্যশালায় ঘাইতাম । এইরূপে আমার জীবনের কয়েক মাস অতি সুখে কাটিয়াছিল ; কিন্তু এই সুখের দিন স্থায়ী হইল না। একদিন একটা পুব জাকালে পোলা গাড়া “ক্যাসিনে”তে আসিয়া দাড়াইল ; গাড়াটা বাণিসে বিকৃমিক্‌ করিতেছে, উহার গায়ে কুলমর্য্যাদাস্তচক চিঙ্গ অঙ্কিত ; গাড়ীতে দুষ্ট তেজী ঘোড়া যোত। অশ্বযুগলের তাবার সাজ। সহিস্ কোচম্যানের জণকালে উর্দিপোষাক ; গাড়ী-দরজার হাতল ईश्ड 'cषन दिक्षैनि