পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী তৃতীয় খণ্ড.djvu/২৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

téषफ़ डांभ बैंगिब्र शशमान ७ब्राहे थारक, नवालाबब्र थाटन cबङदन বঁাশবন অন্ধকার ঘন জঙ্গল, সেখানে হরিণ মোষ বাঘ সাপ ব্যাঙ, তার পরে চাটালো জমি যার উপর দিয়ে সহস্রধারা নদী সব বয়ে চলেছে, এরি পরে অগাধ সমুদ্র, নীল জল, শেষ দেখা যায় না, এই সমুজের ওপারে যে কী, তা কেউ জানে না। চক অমনি বলে উঠল –‘আমি জানি। নীল সমুদ্রের মাঝে পাহাড় আছে, টাপু আছে, তার পরে পৃথিবীর শেষ বরফের দেশ, সেখানে বারোমাস বরফ, জমি যেন শাদা চাদরে ঢাক। আর সেখানে ছ'মাস রাত্রি ছ'মাস দিন ; সেখানে পেঙ্গু পাখিরা বরফের বাসায় ডিম পাড়ে, ধলা ভালুক আছে, ধলা শেয়াল সিন্ধুঘোটক আছে, সব সেখানে শাদা, কালে কিছু নেই, দিন রাত সমান আলো, ঘুটঘুটে র্তাধার মোটেই নেই, আমি সেইখানে পাচবার গেছি ? চকার কথায় রামছাগল শিং বেঁকিয়ে বললে –‘এত বুড়ে৷ হলেম এমন আজগুবি কথা তো শুনিনি।’ রিদয় এবার এগিয়ে এসে বললে –‘যে হিমালয়ের চুড়ো এখান থেকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে বরফে ঢাকা, ঐ হিমের বাড়ি গড়া নিয়ে কী কাণ্ড হয়ে গেছে এককালে, তার খবর চকা তো জানে না, রামছাগলও জানে না, মানুষেরা ধ্যান করে ওই নিচের তলাকার বনে বসে। ওই ধবলাগিরির উপরের খবর যা শাস্তরে লিখে গেছে —তাই বলছি, শোনো । বড়ো চমৎকার কথা ? সবাই আমনি রিদয়কে ঘিরে বসল কথা শুনতে, মেঘলা দিন ভিজে শুfতস্তাত করছে, ভালুকের গা ঘেষে ছাগল, ছাগলের গ৷ ঘেঁষে হাস, হাসের গা ঘেষে শেয়াল । রিদয় বসে গল্প শুরু করলে : হিমালয় কেমন, তা শুনলে । হিমালয়ের উপরে কী নিচে কী সমুদ্রের এপারে কী ওপারে কী সবই তো শুনলে, কিন্তু এগুলো তৈরি করলে কে, তার খবর রাখ ? প্রথমে সেইটে বলি, শোনো –একদিন বিশ্বকর্ম গোলার মতো একতাল কাদা পাকিয়ে নতুন ૨&br