পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাবণ বললে—“ভয় কী মামা, কাত্তিকের জন্মস্থান—স্বর্ণ-শরবন ।” —‘খোচা-খাচ খেয়ে তা বুঝেছি বাবা । এখন কাদা থেকে ধরে ওঠাও তো বাচি ? —“কাদ। কী মামা, এক খাবল তুলে দেখ, রজত পর্বতের গলিত ८ब्रोश्रj थै ि!' —‘রও বাবা, জলটা একটু দেখি –ঠিক হয়েছে – সিদ্ধি-গোলা জল স্বর্ণ-শরবন, রজত পর্বত – মউর জোড়া দিয়েই হয় ষড়ানন । —‘বাবা, দাও তো ভেঙে কাটি একটি, দেখি সোনা না গিলটি ? —‘যা খুজতে এসেছি, তাই খুজি চল । t —‘আর শরবনে ঢুকে কাজ কী বাবা, কাটিকুটি ফুটলে বিপদে পড়বে।— আছে স্বপদে সম্পদে এখন, পদে পদে ঠেকবে তখন । আছে মদমত্ত হাতি, শরবিদ্ধ হয়ে হবে কানামাছির মতন। বাবা বেম্মার কাছে পেয়েছ মুণ্ডকাটি বর, প্রেকারাস্তরে হয়েছ অমর, চক্ষু গেলে নতুন চক্ষু পাবে –পাও নাই তো সে বর, চক্ষু যাবে –লজ্জা ও দুঃখু রইবে তখন ॥’ — ‘মামা, শরকাটির খোচায় হটে না রাবণ ! —’বুঝিয়ে বলে বাবা, না হটবার কারণ ! —‘কেন ? পুরোনো মাথা-কটা কেটে ফেলে নতুন মাথার সঙ্গে নতুন চোখ আদায় করে নেব। —‘বাবা, তোমার বিশ্বাসকে ধন্ত, বুদ্ধির তারিফ অগণ্য । আচ্ছd (t૭૨