পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী তৃতীয় খণ্ড.djvu/৬১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ প্রহরে শেয়াল না হঁকতেই বেরিয়ে পড়ল পাচ শিস্য চুপি চুপি পুষ্পবনের দিকে। ড়োরবেলা তখন— —বৃক্ষগণ হেলিত সুশীতল সমীরণে, —পুষ্প যত প্রস্ফুটিত পুষ্পময় কাননে। পঞ্চশিষ্য তারা গিয়ে দেখে লতাবন্ধনও নেই, পঞ্চকন্যাও নেই । গৰ্গমুনি অবাক হয়ে দাড়িয়ে ফুল বাগানে। —‘আঞ্জে"কী হল মশায় ? হরিণ পাখি সব গেল ক’নে ? —‘আর ক’নে । শোন বলি, আশ্চর্য যা দেখলাম নয়নে । প্রভাতে আইল পঞ্চকন্যা পুষ্প তুলিবারে, ডালে ভ ; দিবামাত্র লতাবন্ধন পড়ে ঘাড়ে ছাড়া না পাইয়া তারা ব্যাকুলিত মন হরিশ্চন্দ্রের দোহাই পাড়ে করিয়া ক্রন্দন। ক্ষণমাত্রে উপস্থিত হরিশ্চন্দ্র যশোধন, স্পর্শ মাত্র মুক্ত কন্যা পাচজন । শূন্তভরে মেঘের পরে করিল পলায়ন অবাক কাও দেখিলে ७aयन्प উপদেবতার উৎপাতে এবার সংশয় জীবন উচ্চুম্বর বললে –‘মশায়, উৎপাত তে চুকে গেছে।’ গৰ্গ বললেন –‘যাক, চল আশ্রমে, দেখি কী বলেন গাধির নন্দন ! হরিশ্চন্দ্র পঞ্চকন্যাকে মুক্ত করে মৃগয়া রেখে তো অযোধ্যায় যান। এদিকে বিশ্বামিত্র গর্গমুনির কাছে পঞ্চকন্যার সংবাদ শুনে । ক্রোধে কম্পমান – দাণ্ড হাতে দৌড়লেন অযোধ্যার মুখে। তাপস 4 ఫిఫి