পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী প্রথম খণ্ড.djvu/১৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লে মরে গেছে। সেই পাখির মতে আমাদের ছোটাে বোমটি চলেগেছেr ७षcना ‘मांब्रॉब्र ८षणा'ब्र शनि शशि काँडेरक शाहेटड सनि, डांब्र छलां इॉनिरङ्ग কতদূর থেকে আমাদের সেই বোনটির গান যেন শুনি । সে-স্বরে যে পাখি গাইত সে পাখি মরে গেছে। কে গাইবে । অতির গলায় ওই স্বর যা বসেছিল । তার গলার timbre অদ্ভূত ছিল। প্রতিভাদিদিও গেয়েছেন, কিন্তু ও-রকম নয়। গান শুনে তবে "মায়ার খেলা" বুঝতে হয়। ওঁর গান শুনলে এখনো আমার মনে যে কী ভাবের উদয় হয় তা গুরই একটি গানের একটি ছত্রে বলছি : পূর্ণটাদের মায়ায় আজি ভাবনা আমার পথ ভোলে । ఫి সেই খামখেয়ালীর যুগে রবিকাকাকে দেখেছি, তার তখন কবিত্বের ঐশ্বৰ ফুটে বের হচ্ছে। চার দিকে নাম ছড়িয়ে পড়ছে। বাড়িতেও ছিলেন তিনি সবার আদরের। বাবামশায় যখন সভায় মজলিশে ‘রবির একটা গান হোক বলতেন সে যে কী স্নেহের স্বর ঝরে পড়ত। তখন রবিকাকার গাইবার গলা কী, চার দিক গমগম করত। বাড়িতে কিছু-একটা হলেই তখন ‘রবির গান’ নইলে চলত না। আমরা ছিলুম সব রবিকাকার অ্যাডমায়ারার। জ্যোৎস্নারাতে ছাদে বসে রবিকাকার গান হত । সে-সব দিন গেছে । কিন্তু ছবি চোখের উপর ভাসে, স্পষ্ট দেখতে পাই, এখনো সে-সব গানের স্বর কানে লেগে আছে যেন। আমাদের ছেলেবেলায় দেখেছি বাবামশায়ের আমলে বাড়িতে তখন ‘বিদ্বজ্জনসমাগম’ বলে একটা সভা বসত। তাতে জ্ঞানীগুণীর আসতেন, সভার নাম দেখেই বুঝতে পারছ। প্রতিভাদিদির ওস্তানী গান হত। আমরা ফুল লতা দিয়ে দোতালার হল-ঘর সাজাতুম। সেইখানেই সভা হত । বাবামশায় তখন আমাদের উপর ওই-সব ছোটোখাটে কাজের ভার দিতেন। সভার নাম আমাদের মুখে ভালো করে আসত না, আমরা নাম দিয়েছিলুম ‘বিছাভজন সমাগম’ সভা। রঘুনন্দন ঠাকুর একবার প্রতিভাদিদিকে তানপুরো বকশিশ দিয়েছিলেন। y ro