পাতা:অভাগী (তৃতীয় খণ্ড) - জলধর সেন.pdf/৩৭

WS অভাগী যারা মুখ ফুলিয়ে থাকে ভাবে তাদের বহুত দেরি হবে, সবার সঙ্গে নাচা গাওয়া ভিন্ন পন্থা নাই । অশ্বিনীকুমার তখন জ্ঞানের রাজ্য পার হয়ে গিয়ে ভূমানন্দের দিকে ছুটেছিল। তার কথা তখন মনে ধরে নি। আমি তখন জ্ঞান-পথের পথিক । তারপর এই এতকাল জ্ঞানমার্গে ভ্রমণ করছি। জ্ঞানচর্চায়, শাস্ত্রানুশীলনে যে আনন্দ নেই, এ কথা BDD DBBDB BBD D BBD DSYYSDD DBD D BDBBS এই বৃদ্ধ সেবকের কথা বিশ্বাস কর-আনন্দ আছে। আমি সে আনন্দের সন্ধান পেয়েছি। কিন্তু, বড় কঠোর এ পথ, বহু সাধনাসাপেক্ষ এ পথ। অশ্বিনীকুমার পেরিয়ে গেল-আমি চলছি। আজ তোমার কথা শুনে মনে হচ্ছে, তুমিও আনন্দের পথ পেয়েছ। কি সাধনা-বলে পেয়েছ তা আমি জানি। বলেছি, ভিন্ন ভিন্ন মানুষের পক্ষে ভিন্ন ভিন্ন পথ ; বিশেষত: জানি রমণীর পক্ষে পথ BDDLDD SDS BBDB BE B DBBD DBDYS S DDS sL BB বলতে পারব না। কিন্তু, তোমার পক্ষে এ পথ প্রশস্ত নয়, তুমি এর মধ্যে আনন্দ পাবে না, এ আমি জানতাম। 'তাই আজ যখন তোমার মুখে শুনলাম, তুমি এ আশ্রমে আনন্দ পােচ্ছ না, তোমার প্রাণ আনন্দলাভের জন্য ব্যাকুল হ’য়ে উঠেছে, তখন আমি বিস্মিত হইনি। এ যে আমি জানতাম। এই দুই বৎসর এরই জন্যই ত তোমাকে এখানে আটক করে রেখেছি । তোমার। প্রাণে আনন্দময়ীর সান্নিধ্য লাভের জন্য, বিপুল ব্যাকুলতার জন্যই যে