পাতা:অভাগী - জলধর সেন.pdf/২৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভাগী আত্মানন্দ বেদান্ত পাঠ করিত। তাহার বয়স তখন বাইশ কি তেইশ বৎসর। এই সাধু যুবকের অবিশ্রান্ত চেষ্টাতেই সুশীলার যে জীবনবৃক্ষ। হুইল, তাহা সুশীলাও বুঝিতে পারিয়াছিল। সে যখনই চক্ষু মেলিত, তখনই দেখিতে পাইত, আত্মানন্দ তাহার পাশ্বে একখানি পৃথক আসনে বসিয়া আছে; সুশীলার যখন যাহা প্রয়ােজন হইত, আত্মানন্দ তখনই তােহা যোগাইয়া দিত । এমন কি সুশীলার যে দ্রব্য প্রয়োজন হইতে পারে বলিয়া সে মনে করিত, তাহ। আগে হইতেই আনিয়া রাখিত । সুশীলা এই যুবক-সন্ন্যাসীর দিকে চাহিয়া চাহিয়া ভাবিত, স্বয়ং বাবা বিশ্বেশ্বর তাহার প্রাণরক্ষার জন্যই তাহার পাশ্বে দিবানিশি ऐछे*विश्ले द्रश्म्निाgछन् । uBD BBLBBB BDBD DBBDDDS gDDB DK DBBD DDDB বসিতে পারে। যে সন্ন্যাসী তাহাকে গঙ্গাগর্ভ হইতে তুলিয়া আনিয়াছিলেন, তিনি সর্বদাই সুশীলাকে দেখেন এবং একদিন নির্জনে তাহার পরিচয়ও গ্রহণ করিয়াছিলেন । সন্ন্যাসী সুশীলাকে বলিয়াছিলেন “তুমি আর সংসারে ফিরিয়া যাইও না। আমি তোমাকে দীক্ষাদান করিব, তুমি ব্রহ্মচর্ঘ্য অবলম্বন २२१ }