পাতা:অভাগী - জলধর সেন.pdf/২৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* দীনেশ কিছুক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয়া বলিল “দেখ সতীশ, আমাকে সাজাহানপুরে নিয়ে গিয়ে বেশীদিন বসিয়ে রাখতে পারবে না, যা হয় একটা ঠিক ক’রে দিও। আমার ত ইচ্ছ, কাশীতে একটা কিছু কাজকর্ম্ম পেলেই ভাল হয়। নিতীস্তু না হয়, তুমি কিছু টাকা দিও, আমি কাশীতে ছোটখাট একখানা দোকানই করব ; তার থেকে যা আয় হবে, তার কিছু দিয়ে তিনটি মানুষের খরচ চালিয়ে নেব ; আর বাকিটা তোমাকে । পাঠিয়ে দেব। কি বল ? মেয়েটিকে কোলে নিয়ে জীবনের অবশিষ্ট কয়টা দিন কাশীতেই কাটিয়ে দেব।” হায় হতভাগ্য! তুমি ত ভবিষ্যতের জন্য সমস্ত স্থির করিাতেছি ; কিন্তু তোমার মন্তকে পড়িবার জন্য যে বঞ্জ উদ্যত হইয়া রহিয়াছে, তাহার কিছুই তুমি জান না। বাজার-হাট শেষ করিয়া সন্ধ্যার পূর্বেই তাহারা হিন্দুআশ্রমে ফিরিয়া গেল। সেখানে জিনিসপত্র সমস্ত গোছাইয়া লইয়া, আহারান্তে তাহারা যাত্রা করিল! সতীশ পূর্ব্বদিন যখন হাবড়া ষ্ট্রেসনে পৌছে, তখনই পরদিনের মেল-গাড়ীতে দ্বিতীয় ggD DBD BDBDDB DBDBBD DBDBDDS gBDDBBS DDBBBDB ষ্টেসনে পৌছিয়া তাহারা গাড়ীতে যাইয়া উঠিল । २७8 ]