अङांनी হইয়া পড়িতে লাগিল। এই প্রকার অবস্থা দেখিয়া তিনকড়ি একদিন ডাক্তার বাবুকে ডাকিয়া আনিল। ডাক্তার বাৰু সুশীলাকে ভাল করিয়া পরীক্ষা করিলেন। তঁহার মুখ বিষঃ হইল । তিনি তিনকড়িকে ডাকিয়া বলিলেন “মেয়েটির অবস্থা পূর্ব্বে যাহা হইয়াছিল, তাহাতে আমি আশা করিয়াছিলাম যে, সে শীঘ্রই সম্পূর্ণ সুস্থ হইবে ; কিন্তু আজ যাহা দেখিলাম, তাহাতে আমার আশঙ্কা হইতেছে। প্রথম হইতে যেভাবে ভাল হইতেছিল, এখন ত তাহা হইতেছে না ; বরঞ্চ আমি শেষ যে দিন দেখিয়া গিয়াছিলাম, তখন যে অবস্থা ছিল, এখন তাহা হইতে অবস্থা খারাপ হইয়াছে। শরীরে রক্তের পরিমাণ ক্রমেই কমিয়া যাইতেছে। লক্ষণ ভাল বোধ হইতেছে না । যাহা হউক, আমি ঔষধ লিখিয়া দিয়া যাইতেছি ; যথারীতি ঔষধ খাওয়াইও । আপাততঃ দশপনার দিন কোন ভয়ই নেই । তবে কোন দুলক্ষণ দেখিলে তখনই আমাকে সংবাদ দি ও ” এই বলিয়া ঔষধ লিখিয়া দিয়া YTDBB BDS SLDBBD S SDBBBD DBDD DBD BD BD পড়িল। সে বেশ বুঝিতে পারিল, আর রক্ষা নাই। সেই সময় বড়দিদি বাহিরে আসিয়া দেখেন তিনকড়ি [ S ዓb”
পাতা:অভাগী - জলধর সেন.pdf/২৮৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।